ঢাকা: আগামীকাল বুধবার কমপক্ষে দুইজন পূর্ণ মন্ত্রী এবং
দুএকজন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন। দিনের প্রথম ভাগেই বঙ্গভবনে এ
শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। তবে কারা শপথ
নিতে আমন্ত্রণ পাচ্ছেন, সে বিষয়ে কেউ কথা বলতে রাজি হননি।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা আগামীকাল শপথের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও তিনি আর কিছু বলতে চাননি।
সূত্র জানিয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি এর আগে নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। তখনও তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নির্বাচনী এলাকায় কয়েকটি কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় এমপি হিসেবেও পরে শপথ নেন। আর এ কারণে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। এ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন শাহরিয়ার আলম।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী থাকলেও কোনো পূর্ণ মন্ত্রী নেই। এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন পূর্ণ মন্ত্রী নিয়োগ দেবেন। তবে কাকে এ দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে তা এখনো নিশ্চিত না হলেও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অবশ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের নাম শোনা যাচ্ছে। তিনি এর আগেও ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। পরে অবশ্য তিনি পদত্যাগ করেন।
সম্প্রতি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেএমবির তিন সদস্যকে ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনায় দেশব্যাপী তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালসহ পুরো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।
জানা গেছে, সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। কাজেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন পূর্ণমন্ত্রী আসছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। যদিও প্রধানমন্ত্রী নিজেই এখন এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।
এদিকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খণিজ সম্পদ এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা নামফলক বসানো হয়েছে। সম্প্রতি তিনি এ দু’টি মন্ত্রণালয়ে অফিসও করেছেন। কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্যও রেখেছেন তিনি।
এছাড়াও নরসিংদীর সদর আসনের সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীর প্রতীক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বলে জানা গেছে। তবে তিনি কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাচ্ছেন তা জানা যায়নি।
তবে গত ১২ জানুয়ারি নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠন করার পর মন্ত্রিত্ব নিয়ে জাতীয় পার্টিতে অসন্তোষ বিরাজ করছে। দলের নেতারা প্রকাশ্যেই বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, জাতীয় পার্টিকে আরো মন্ত্রিত্ব দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক বিবেচনায় তাদেরও আরো দুইএকজন মন্ত্রী দিতে পারেন বলে জানা গেছে। সেক্ষেত্রে আগামীকালের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রীর সংখ্যা আরো বাড়তেও পারে বলে একটি সূত্র জানায়। অবশ্য এসব বিষয়ে কেউ মুখ খুলেছেন না।
উল্লেখ্য, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রীর সংখ্যা ৩০, প্রতিমন্ত্রী ১৭ এবং উপ-মন্ত্রী ২ জন। উপদেষ্টা ৫ জন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত ১ জন। সর্বমোট ৫৫ জন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা আগামীকাল শপথের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও তিনি আর কিছু বলতে চাননি।
সূত্র জানিয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি এর আগে নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। তখনও তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নির্বাচনী এলাকায় কয়েকটি কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় এমপি হিসেবেও পরে শপথ নেন। আর এ কারণে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। এ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন শাহরিয়ার আলম।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী থাকলেও কোনো পূর্ণ মন্ত্রী নেই। এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন পূর্ণ মন্ত্রী নিয়োগ দেবেন। তবে কাকে এ দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে তা এখনো নিশ্চিত না হলেও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অবশ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের নাম শোনা যাচ্ছে। তিনি এর আগেও ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। পরে অবশ্য তিনি পদত্যাগ করেন।
সম্প্রতি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেএমবির তিন সদস্যকে ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনায় দেশব্যাপী তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালসহ পুরো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।
জানা গেছে, সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। কাজেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন পূর্ণমন্ত্রী আসছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। যদিও প্রধানমন্ত্রী নিজেই এখন এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।
এদিকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খণিজ সম্পদ এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা নামফলক বসানো হয়েছে। সম্প্রতি তিনি এ দু’টি মন্ত্রণালয়ে অফিসও করেছেন। কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্যও রেখেছেন তিনি।
এছাড়াও নরসিংদীর সদর আসনের সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীর প্রতীক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বলে জানা গেছে। তবে তিনি কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাচ্ছেন তা জানা যায়নি।
তবে গত ১২ জানুয়ারি নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠন করার পর মন্ত্রিত্ব নিয়ে জাতীয় পার্টিতে অসন্তোষ বিরাজ করছে। দলের নেতারা প্রকাশ্যেই বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, জাতীয় পার্টিকে আরো মন্ত্রিত্ব দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক বিবেচনায় তাদেরও আরো দুইএকজন মন্ত্রী দিতে পারেন বলে জানা গেছে। সেক্ষেত্রে আগামীকালের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রীর সংখ্যা আরো বাড়তেও পারে বলে একটি সূত্র জানায়। অবশ্য এসব বিষয়ে কেউ মুখ খুলেছেন না।
উল্লেখ্য, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রীর সংখ্যা ৩০, প্রতিমন্ত্রী ১৭ এবং উপ-মন্ত্রী ২ জন। উপদেষ্টা ৫ জন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত ১ জন। সর্বমোট ৫৫ জন।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়