ঢাকা : মহাজোট ছাড়ার জন্য নেতাকর্মীদের প্রচন্ড চাপের মুখে রয়েছেন এরশাদ। অন্যদিকে, সময় ক্ষ্যাপন করছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ। সিঙ্গাপুর থেকে গতকাল রাতেই ফিরেছেন একসময়ের দাপুটে এই সামরিক কর্মকর্তা।
সিঙ্গাপুর থেকে দিলীয় যাবার কথা থাকলেও এরশাদ দিলীয় না গিয়ে সরাসরি দেশে ফিরেছেন, নেতাকর্মীরা এরশাদের দিলীয় যাবার সংবাদে আশান্বিত ছিল কিন্তু এরশাদ কেন যাননি দলের নেতারা সে ব্যপারে কিছু বলতে পারেননি। জানা গেছে, আসছে প্রেসিডিয়াম সভায় এরশাদ আবারো নেতাকর্মীদের প্রশ্নবানে জর্জরিত হবেন। দলের হাজারো নেতাকর্মী এমনকি দলের প্রেসিডিয়াম সদস্যরাও জানেননা এ মুহূর্তে দলের রাজনৈতিক অবস্থান কি?
দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য, এরশাদের মূখপাত্র কাজী ফিরোজ রশিদ ডিনিউজকে আজ বুধবার টেলিফোনে বলেছেন, স্যার সবে দেশে ফিরেছেন, আমরা কি করছি তা সবাই মিলে বসেই সিদ্ধান্ত নিব। কার্যত কাজী ফিরোজ প্রেসিডিয়াম সভাকেই ইঙ্গিত করেছেন। আপাতত আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষন করছি। জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্রে জানা গেছে, চলমান আন্দোলন থেকে এরশাদ ফায়দা লোটার অপেক্ষায় রয়েছেন। দুই নেত্রীর মধ্যে সর্বশেষ সম্পর্ক কি হয় সে অপেক্ষায় রয়েছেন সুযোগ সন্ধানী এরশাদ।
সূত্র মতে, যদি দুই নেত্রীর মধ্যে সমঝতা হয়, তবে এরশাদের মহাজোটের মধ্যে থেকে নির্বাচনে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, যদিও বেগম জিয়ার সাথে এরশাদ আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন, প্রেসিডিয়াম সদস্যদের মধ্যে অধিকাংশই ১৮ দলীয় জোটের সাথে নির্বাচনী সমঝোতা করতে আগ্রহী। এরশাদের স্ত্রী, দলের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম রওশন এরশাদ স্বয়ং মহাজোট ছাড়ার পক্ষে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। অন্যদিকে যদি বিএনপি না আসে সেক্ষেত্রে এরশাদকে প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকায় দেখা যাবে।
এ কারনে এরশাদকে দুই নেত্রীর মধ্যে সমঝোতা না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ভিন্ন একটি সূত্রে জানা গেছে, আরপিও সংশোধন হওয়ার পরে দলের মধ্যে বিদ্রোহীরা আরোও ওপেনসিক্রেট। সংশোধিত আরপিওতে দল ত্যাগ করে অন্য দলে যোগ দিয়ে নির্বাচন করতে এখন আর কোন সমস্যা নেই। সে প্রেক্ষাপটে এরশাদের দোদুল্যমান এ অবস্থায় প্রভাবশালী অনেক নেতাই আগামী নির্বাচনে বৈতরনী পার হতে নিজ নিজ গন্তব্য খুজছেন।
এমন ম্যাসেজে এরশাদ নিজেও শংকিত । পাশাপাশি বিএনপি আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত কিংবা দলের সাথে বিদ্রোহ করবেন এমন প্রার্থীদের সাথেও এরশাদ নিজ নিজ সোর্স থেকে কথা বলছেন। এরশাদের ঘনিষ্ট সূত্র বলেছে, অনেক রথী মহারথী জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে প্রার্থী হবেন, যা সময়ের অপেক্ষা মাত্র ।
সূত্র মতে, মহাজোটে থেকে উত্তরাঞ্চল ভিত্তিক ভালো ফল লাভের সম্ভাবনা বেশি এমনটি মাথায় রেখে এরশাদ সরকারী দলের সাথে বার্গেনিং করছেন।অন্যদিকে, ১৮ দলের সাথে থাকলে দেশব্যপি জাতীয় পার্টি ভালো করবে এমন অফারও এরশাদের কাছে রয়েছে। যদিও এরশাদ প্রতি মুহূর্তে বলছেন , তিনি একক ভাবে নির্বাচন করবেন।
এর বাইরে এরশাদ হেফাজত সহ কয়েকটি ইসলামী দল, আসম রব, কাদের সিদ্দীকি, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু প্রমূখকে নিয়ে একটি নির্বাচনী গড়তে চান । জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী একটি দেশের আশির্বাদের অপেক্ষায় আছেন এরশাদ। এ ব্যাপারে এরশাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার রাজনৈতিক সচিব সূনিল শুভ রায় জানান, স্যার ঘুমিয়ে আছেন, পরে স্যার এ ব্যপারে কতা বললেন।---ডিনিউজ
সিঙ্গাপুর থেকে দিলীয় যাবার কথা থাকলেও এরশাদ দিলীয় না গিয়ে সরাসরি দেশে ফিরেছেন, নেতাকর্মীরা এরশাদের দিলীয় যাবার সংবাদে আশান্বিত ছিল কিন্তু এরশাদ কেন যাননি দলের নেতারা সে ব্যপারে কিছু বলতে পারেননি। জানা গেছে, আসছে প্রেসিডিয়াম সভায় এরশাদ আবারো নেতাকর্মীদের প্রশ্নবানে জর্জরিত হবেন। দলের হাজারো নেতাকর্মী এমনকি দলের প্রেসিডিয়াম সদস্যরাও জানেননা এ মুহূর্তে দলের রাজনৈতিক অবস্থান কি?
দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য, এরশাদের মূখপাত্র কাজী ফিরোজ রশিদ ডিনিউজকে আজ বুধবার টেলিফোনে বলেছেন, স্যার সবে দেশে ফিরেছেন, আমরা কি করছি তা সবাই মিলে বসেই সিদ্ধান্ত নিব। কার্যত কাজী ফিরোজ প্রেসিডিয়াম সভাকেই ইঙ্গিত করেছেন। আপাতত আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষন করছি। জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্রে জানা গেছে, চলমান আন্দোলন থেকে এরশাদ ফায়দা লোটার অপেক্ষায় রয়েছেন। দুই নেত্রীর মধ্যে সর্বশেষ সম্পর্ক কি হয় সে অপেক্ষায় রয়েছেন সুযোগ সন্ধানী এরশাদ।
সূত্র মতে, যদি দুই নেত্রীর মধ্যে সমঝতা হয়, তবে এরশাদের মহাজোটের মধ্যে থেকে নির্বাচনে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, যদিও বেগম জিয়ার সাথে এরশাদ আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন, প্রেসিডিয়াম সদস্যদের মধ্যে অধিকাংশই ১৮ দলীয় জোটের সাথে নির্বাচনী সমঝোতা করতে আগ্রহী। এরশাদের স্ত্রী, দলের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম রওশন এরশাদ স্বয়ং মহাজোট ছাড়ার পক্ষে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। অন্যদিকে যদি বিএনপি না আসে সেক্ষেত্রে এরশাদকে প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকায় দেখা যাবে।
এ কারনে এরশাদকে দুই নেত্রীর মধ্যে সমঝোতা না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ভিন্ন একটি সূত্রে জানা গেছে, আরপিও সংশোধন হওয়ার পরে দলের মধ্যে বিদ্রোহীরা আরোও ওপেনসিক্রেট। সংশোধিত আরপিওতে দল ত্যাগ করে অন্য দলে যোগ দিয়ে নির্বাচন করতে এখন আর কোন সমস্যা নেই। সে প্রেক্ষাপটে এরশাদের দোদুল্যমান এ অবস্থায় প্রভাবশালী অনেক নেতাই আগামী নির্বাচনে বৈতরনী পার হতে নিজ নিজ গন্তব্য খুজছেন।
এমন ম্যাসেজে এরশাদ নিজেও শংকিত । পাশাপাশি বিএনপি আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত কিংবা দলের সাথে বিদ্রোহ করবেন এমন প্রার্থীদের সাথেও এরশাদ নিজ নিজ সোর্স থেকে কথা বলছেন। এরশাদের ঘনিষ্ট সূত্র বলেছে, অনেক রথী মহারথী জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে প্রার্থী হবেন, যা সময়ের অপেক্ষা মাত্র ।
সূত্র মতে, মহাজোটে থেকে উত্তরাঞ্চল ভিত্তিক ভালো ফল লাভের সম্ভাবনা বেশি এমনটি মাথায় রেখে এরশাদ সরকারী দলের সাথে বার্গেনিং করছেন।অন্যদিকে, ১৮ দলের সাথে থাকলে দেশব্যপি জাতীয় পার্টি ভালো করবে এমন অফারও এরশাদের কাছে রয়েছে। যদিও এরশাদ প্রতি মুহূর্তে বলছেন , তিনি একক ভাবে নির্বাচন করবেন।
এর বাইরে এরশাদ হেফাজত সহ কয়েকটি ইসলামী দল, আসম রব, কাদের সিদ্দীকি, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু প্রমূখকে নিয়ে একটি নির্বাচনী গড়তে চান । জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী একটি দেশের আশির্বাদের অপেক্ষায় আছেন এরশাদ। এ ব্যাপারে এরশাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার রাজনৈতিক সচিব সূনিল শুভ রায় জানান, স্যার ঘুমিয়ে আছেন, পরে স্যার এ ব্যপারে কতা বললেন।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়