ঢাকা : প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারীর পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হলো আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফকে।
এই প্রক্রিয়া চলছে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আবদুস সোহবান সিকদার রোববার একথা জানিয়েছিলেন।
এর কিছু সময় পরই হানিফকে অব্যাহতি দিয়ে মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে।
এব্যাপারে মাহবুব উল আলম হানিফ জানান, আমি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি নিজেই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী সেটি অনুমোদন করেছেন।
অন্য একটি সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি গণভবনে জেলা পর্যায়ের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে কুষ্টিয়া জেলার নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে আগামী নির্বাচনে মাহবুব উল আলম হানিফকে মনোনয়ন দেয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এতে সায় না দিয়ে সে আসনে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর মনোনয়ন নিশ্চিত করেন। এ বিষয়ে অনুষ্ঠানে আপত্তি তোলেন হানিফ। তিনি ইনুকে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী করার প্রস্তাব করলে প্রধানমন্ত্রী ক্ষিপ্ত হন এবং তাকে দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলেন। যে কারনে মাহবুব উল আলম হানিফকে তার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। অন্য একটি সূত্র জানায়, যেহেতু ২৪ অক্টোবর থেকে নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে বর্তমান সরকারের কার্যক্রম চলবে এজন্য বিশেষ সহকারির পদ থেকে হানিফকে সরিয়ে দেয়া হলো। শিগগির আরো কয়েকজন উপদেষ্টাকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে।---ডিনিউজ
এই প্রক্রিয়া চলছে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আবদুস সোহবান সিকদার রোববার একথা জানিয়েছিলেন।
এর কিছু সময় পরই হানিফকে অব্যাহতি দিয়ে মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে।
এব্যাপারে মাহবুব উল আলম হানিফ জানান, আমি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি নিজেই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী সেটি অনুমোদন করেছেন।
অন্য একটি সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি গণভবনে জেলা পর্যায়ের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে কুষ্টিয়া জেলার নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে আগামী নির্বাচনে মাহবুব উল আলম হানিফকে মনোনয়ন দেয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এতে সায় না দিয়ে সে আসনে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর মনোনয়ন নিশ্চিত করেন। এ বিষয়ে অনুষ্ঠানে আপত্তি তোলেন হানিফ। তিনি ইনুকে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী করার প্রস্তাব করলে প্রধানমন্ত্রী ক্ষিপ্ত হন এবং তাকে দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলেন। যে কারনে মাহবুব উল আলম হানিফকে তার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। অন্য একটি সূত্র জানায়, যেহেতু ২৪ অক্টোবর থেকে নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে বর্তমান সরকারের কার্যক্রম চলবে এজন্য বিশেষ সহকারির পদ থেকে হানিফকে সরিয়ে দেয়া হলো। শিগগির আরো কয়েকজন উপদেষ্টাকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়