ঢাকা : ঘণ্টায় ৯৩ মাইল (১৫১ কিলোমিটার) বেগে স্থানীয় সময় সোমবার ভোররাতে চীনের পূর্বাঞ্চলের ফুজিয়ান প্রদেশে আঘাত হেনেছে টাইফুন ফিতো।
সোমবার বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চীনের সরকারি সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, টাইফুন ফিতোর আঘাতে এখন পর্যন্ত দুই জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত সোয়া ১টার দিকে ফুজিয়ান প্রদেশের ফুদিং শহরে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে শুরু করে।
ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানার পর ফুজিয়ান প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
চীনের আবহাওয়া অধিদফতরের এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ফুজিয়ান ও ঝেজিয়াং প্রদেশের কোনো কোনো এলাকায় ২০০ মিলিমিটার (৪ ইঞ্চি) পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে।
চীনে আঘাত হেনেছে টাইফুন ফিতো
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ঝেজিয়াং প্রদেশে কিছু ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে এবং দুই বন্দর শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন।
সিনহুয়া জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলীয় এলাকা থেকে ১ লাখ ৭৭ হাজার মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া পাশ্ববর্তী ঝেজিয়াং প্রদেশ থেকে প্রায় পৌনে ৬ লাখ লোক অন্যত্র সরে যেতে বাধ্য হয়।
শক্তিশালী এই ঝড়ের কারণে উপকূলবর্তী বিভিন্ন শহরের বুলেট ট্রেন এবং কোচ সেবা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ঝেজিয়াংয়ের ওয়েনঝৌ বিমানবন্দরে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, ঝড়টি আঘাত হানার পর উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্থলভাগে এটি ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়বে।
সিনহুয়া আরও জানায়, মাইক্রোনেশিয়ার একটি ফুলের নামে এই টাইফুন ফিতোর নামকরণ করা হয়েছে। এ বছর চীনে আঘাত হানা ২৩তম ঘূর্ণিঝড় এটি।
এর আগে সর্বশেষ আঘাত হানে টাইফুন উসাগি। এতে দক্ষিণাঞ্চলীয় বুয়াংডং প্রদেশে মারা যায় কমপক্ষে ২৫ জন।
সোমবার বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চীনের সরকারি সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, টাইফুন ফিতোর আঘাতে এখন পর্যন্ত দুই জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত সোয়া ১টার দিকে ফুজিয়ান প্রদেশের ফুদিং শহরে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে শুরু করে।
ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানার পর ফুজিয়ান প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
চীনের আবহাওয়া অধিদফতরের এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ফুজিয়ান ও ঝেজিয়াং প্রদেশের কোনো কোনো এলাকায় ২০০ মিলিমিটার (৪ ইঞ্চি) পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে।
চীনে আঘাত হেনেছে টাইফুন ফিতো
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ঝেজিয়াং প্রদেশে কিছু ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে এবং দুই বন্দর শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন।
সিনহুয়া জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলীয় এলাকা থেকে ১ লাখ ৭৭ হাজার মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া পাশ্ববর্তী ঝেজিয়াং প্রদেশ থেকে প্রায় পৌনে ৬ লাখ লোক অন্যত্র সরে যেতে বাধ্য হয়।
শক্তিশালী এই ঝড়ের কারণে উপকূলবর্তী বিভিন্ন শহরের বুলেট ট্রেন এবং কোচ সেবা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ঝেজিয়াংয়ের ওয়েনঝৌ বিমানবন্দরে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, ঝড়টি আঘাত হানার পর উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্থলভাগে এটি ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়বে।
সিনহুয়া আরও জানায়, মাইক্রোনেশিয়ার একটি ফুলের নামে এই টাইফুন ফিতোর নামকরণ করা হয়েছে। এ বছর চীনে আঘাত হানা ২৩তম ঘূর্ণিঝড় এটি।
এর আগে সর্বশেষ আঘাত হানে টাইফুন উসাগি। এতে দক্ষিণাঞ্চলীয় বুয়াংডং প্রদেশে মারা যায় কমপক্ষে ২৫ জন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়