ঢাকা : ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতাদের তোপের মুখে পড়েছিলেন নগর কমিটির নেতারা। এ নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে, যা বুধবার মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রকাশ পেয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানায়, সভায় রাজধানীর ওয়ার্ড, থানা ও ইউনিয়ন থেকে অংশ নেয়া সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা মহানগরের কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে তাদের কড়া সমালোচনা করেন।
বৈঠকে তৃণমূলের এসব নেতারা তাদের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরেন। নগর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দায়িত্বহীনতা, উদাসীনতা ও কর্মী বিচ্ছিন্নতার অভিযোগ করেন।
তৃণমূলের প্রতিনিধিত্বকারী এসব নেতারা বলেন, ‘কর্মীদের মূল্যায়ন না করার ফল নেতাদের পেতেই হবে। ডিসিসি নির্বাচন ও আগামী সংসদ নির্বাচনেও এই ফল তারা পাবেন।’ এ সময় তারা কেন্দ্রীয় নেতাদের কর্মীদের কাছে যাওয়ারও পরামর্শ দেন।
সূত্র আরো জানায়, বৈঠকে যেসব সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন, তারাই প্রথম তৃণমূলের এসব নেতাদের তোপের মুখে পড়েন। নেতারা অভিযোগ করেন, ‘সংসদ সদস্যরা কর্মীদের বাইরে রেখে নিজেদের মতো করে কেন্দ্রের সঙ্গে লিয়াঁজো করে চলেন। কর্মীদের কোনো খোঁজ রাখেন না। এমন কি তাদের কাছে গেলেও তারা পাত্তা দেন না।’
এ সময় তৃণমূল নেতারা দ্রুত কমিটির গঠনের তাগিদ দেন। পরে চাপের মুখে পড়ে ভোট কেন্দ্রভিত্তিক কমিটির দেয়ার উদ্যোগের আশ্বাস দেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।
উল্লেখ্য, প্রায় নয় বছর পর গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর কমিটি গঠনে দুই মাস সময় বেধে দেয়া হয়। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও কমিটি হয়নি।
বছরের পর বছর ধরে ঝুলে থাকা ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠন নিয়ে দলের নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ। তারা সরকারের শেষ সময়ে এসে দ্রুত কমিটি গঠনে চাপ দিচ্ছেন। আর আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এই চাপ নিরসনে উঠে-পড়ে লেগেছে মহানগরের কেন্দ্রীয় নেতারা।
সম্প্রতি নগর ভাগ করে দুটি কমিটি দেয়ার সিদ্ধান্তের পর কমিটি গঠনের তোড়জোর শুরু হয়েছে। হাই-কমান্ডের কাছে পদ পেতে ধরণা দিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
মহানগর আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, কোন্দল নিরসনে জুলাই মাসের মধ্যেই মহানগর কমিটি দেয়া হবে আর রমজানের মধ্যেই সকল ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠনের কাজ শেষ করা হবে।
আর এই কমিটি গঠনের বিষয়ে ওয়ার্ড ও থানার নেতাদের নিয়ে বুধবার সকালে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা। বৈঠক চলে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। বৈঠকে মহানগর নেতারা ওয়ার্ড ও থানার নেতাদের তোপের মুখে পড়েন। পরে এক পর্যায়ে আগামী রমজানেই প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানায় কমিটি করার আশ্বাস দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
তবে এই সপ্তাহের মধ্যে সকল ওয়ার্ড ও থানার সদস্য সংগ্রহ ফরম মহানগর অফিসে জমা দিতে হবে বলে নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন মায়া।
বৈঠক সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে ওয়ার্ড ও থানায় প্রতিটি কেন্দ্রভিত্তিক টিম গঠনে নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন নগরের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
তিনি সদস্য সংগ্রহ অভিযান অব্যাহত রাখা ও দলীয় সকল কোন্দল ভুলে সংগঠিত হওয়ারও আহ্বান জানান। তবে বৈঠকেই তার এ বক্তব্যের সঙ্গে কয়েকজন তৃণমূল নেতা দ্বিমত পোষণ করেন।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তারা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে কমিটি জিইয়ে রেখে দলকে সংগঠিত রাখা যায় না। আগে প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানায় কমিটি করতে হবে। ত্যাগী নেতাদের দিয়ে কমিটি করে সুবিধাবাধীদের বাদ দিতে হবে।’
এক পর্যায়ে মায়া এই সপ্তাহের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানার সদস্য সংগ্রহের ফরম মহানগর দপ্তরে জমা দেয়ার নির্দেশ দেন। সদস্য সংগ্রহ ফরম ও নেতাদের বায়োডাটার উপর নির্ভর করে রমজানের মধ্যেই কমিটি করা হবে বলে তিনি আশস্ত করেন।
এ বিষয়ে ৭০ নং ওয়ার্ডের সভাপতি ওয়ালিউর রহমান বলেন, ‘১/১১’র পর যারা কিংস পার্টিতে যোগদান করে আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘরবাড়ি ছাড়া করেছিল, যারা নেত্রীর সঙ্গে বেঈমানী করেছিল, তারা যেন কমিটিতে না আসতে পারে এ বিষয়ে আমরা আমাদের স্পষ্ট অবস্থান জানিয়েছি।’
এখন থেকে নির্বাচন ঘিরে ভোট কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও তিনি জানান। আর এই কমিটিগুলো ঈদের পর থেকেই পাড়া-মহল্লায় দলের নির্বাচনী প্রচারণায় কাজ করবেন।
বৈঠক শেষে ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জাতীয় সংসদ সদস্য সানজিদা খানম বলেন, ‘বর্তমানে দল আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। খুব শিগগিরই ওয়ার্ড ও থানা কমিটি করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘বৈঠকে আমরা তৃণমূলে দলীয় নেতাকর্মীদের সমস্যা শুনেছি। মহানগর আওয়ামী লীগ অনেক বড় সংগঠন। এখানে মতভেদ, নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা ও বিভিন্ন ক্ষোভ থাকাটাই স্বাভাবিক। আমরা সকল সমস্যা নিরসন করে আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছি।’
এ বিষয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘নগর আওয়ামী লীগে কোনো কোন্দল নেই। তবে নেতাকর্মীদের কিছু অভিযোগ-আবদার রয়েছে, যেগুলো আজ শুনে সমাধানের আশ্বাস দেয়া হয়েছে।’
খুব শিগগিরই সব কমিটি গঠন করা হবে বলেও জানান তিনি। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগকে দুই ভাগ করার বিষয়ে মায়া বলেন, ‘এ ব্যাপারে দলীয় নেত্রীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনিই সিদ্ধান্ত নিবেন।’
নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজের সভাপতিত্বে সভায় সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সহ-সভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, মুকুল চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, হাজি মোহাম্মদ সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদসহ নগরের ২৪টি থানা, ১শ’ ওয়ার্ড ও ১৮টি ইউনিউন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।(ডিনিউজ)
বৈঠক সূত্র জানায়, সভায় রাজধানীর ওয়ার্ড, থানা ও ইউনিয়ন থেকে অংশ নেয়া সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা মহানগরের কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে তাদের কড়া সমালোচনা করেন।
বৈঠকে তৃণমূলের এসব নেতারা তাদের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরেন। নগর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দায়িত্বহীনতা, উদাসীনতা ও কর্মী বিচ্ছিন্নতার অভিযোগ করেন।
তৃণমূলের প্রতিনিধিত্বকারী এসব নেতারা বলেন, ‘কর্মীদের মূল্যায়ন না করার ফল নেতাদের পেতেই হবে। ডিসিসি নির্বাচন ও আগামী সংসদ নির্বাচনেও এই ফল তারা পাবেন।’ এ সময় তারা কেন্দ্রীয় নেতাদের কর্মীদের কাছে যাওয়ারও পরামর্শ দেন।
সূত্র আরো জানায়, বৈঠকে যেসব সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন, তারাই প্রথম তৃণমূলের এসব নেতাদের তোপের মুখে পড়েন। নেতারা অভিযোগ করেন, ‘সংসদ সদস্যরা কর্মীদের বাইরে রেখে নিজেদের মতো করে কেন্দ্রের সঙ্গে লিয়াঁজো করে চলেন। কর্মীদের কোনো খোঁজ রাখেন না। এমন কি তাদের কাছে গেলেও তারা পাত্তা দেন না।’
এ সময় তৃণমূল নেতারা দ্রুত কমিটির গঠনের তাগিদ দেন। পরে চাপের মুখে পড়ে ভোট কেন্দ্রভিত্তিক কমিটির দেয়ার উদ্যোগের আশ্বাস দেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।
উল্লেখ্য, প্রায় নয় বছর পর গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর কমিটি গঠনে দুই মাস সময় বেধে দেয়া হয়। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও কমিটি হয়নি।
বছরের পর বছর ধরে ঝুলে থাকা ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠন নিয়ে দলের নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ। তারা সরকারের শেষ সময়ে এসে দ্রুত কমিটি গঠনে চাপ দিচ্ছেন। আর আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এই চাপ নিরসনে উঠে-পড়ে লেগেছে মহানগরের কেন্দ্রীয় নেতারা।
সম্প্রতি নগর ভাগ করে দুটি কমিটি দেয়ার সিদ্ধান্তের পর কমিটি গঠনের তোড়জোর শুরু হয়েছে। হাই-কমান্ডের কাছে পদ পেতে ধরণা দিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
মহানগর আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, কোন্দল নিরসনে জুলাই মাসের মধ্যেই মহানগর কমিটি দেয়া হবে আর রমজানের মধ্যেই সকল ওয়ার্ড ও থানা কমিটি গঠনের কাজ শেষ করা হবে।
আর এই কমিটি গঠনের বিষয়ে ওয়ার্ড ও থানার নেতাদের নিয়ে বুধবার সকালে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা। বৈঠক চলে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। বৈঠকে মহানগর নেতারা ওয়ার্ড ও থানার নেতাদের তোপের মুখে পড়েন। পরে এক পর্যায়ে আগামী রমজানেই প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানায় কমিটি করার আশ্বাস দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
তবে এই সপ্তাহের মধ্যে সকল ওয়ার্ড ও থানার সদস্য সংগ্রহ ফরম মহানগর অফিসে জমা দিতে হবে বলে নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন মায়া।
বৈঠক সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে ওয়ার্ড ও থানায় প্রতিটি কেন্দ্রভিত্তিক টিম গঠনে নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন নগরের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
তিনি সদস্য সংগ্রহ অভিযান অব্যাহত রাখা ও দলীয় সকল কোন্দল ভুলে সংগঠিত হওয়ারও আহ্বান জানান। তবে বৈঠকেই তার এ বক্তব্যের সঙ্গে কয়েকজন তৃণমূল নেতা দ্বিমত পোষণ করেন।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তারা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে কমিটি জিইয়ে রেখে দলকে সংগঠিত রাখা যায় না। আগে প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানায় কমিটি করতে হবে। ত্যাগী নেতাদের দিয়ে কমিটি করে সুবিধাবাধীদের বাদ দিতে হবে।’
এক পর্যায়ে মায়া এই সপ্তাহের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানার সদস্য সংগ্রহের ফরম মহানগর দপ্তরে জমা দেয়ার নির্দেশ দেন। সদস্য সংগ্রহ ফরম ও নেতাদের বায়োডাটার উপর নির্ভর করে রমজানের মধ্যেই কমিটি করা হবে বলে তিনি আশস্ত করেন।
এ বিষয়ে ৭০ নং ওয়ার্ডের সভাপতি ওয়ালিউর রহমান বলেন, ‘১/১১’র পর যারা কিংস পার্টিতে যোগদান করে আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘরবাড়ি ছাড়া করেছিল, যারা নেত্রীর সঙ্গে বেঈমানী করেছিল, তারা যেন কমিটিতে না আসতে পারে এ বিষয়ে আমরা আমাদের স্পষ্ট অবস্থান জানিয়েছি।’
এখন থেকে নির্বাচন ঘিরে ভোট কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও তিনি জানান। আর এই কমিটিগুলো ঈদের পর থেকেই পাড়া-মহল্লায় দলের নির্বাচনী প্রচারণায় কাজ করবেন।
বৈঠক শেষে ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জাতীয় সংসদ সদস্য সানজিদা খানম বলেন, ‘বর্তমানে দল আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। খুব শিগগিরই ওয়ার্ড ও থানা কমিটি করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘বৈঠকে আমরা তৃণমূলে দলীয় নেতাকর্মীদের সমস্যা শুনেছি। মহানগর আওয়ামী লীগ অনেক বড় সংগঠন। এখানে মতভেদ, নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা ও বিভিন্ন ক্ষোভ থাকাটাই স্বাভাবিক। আমরা সকল সমস্যা নিরসন করে আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছি।’
এ বিষয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘নগর আওয়ামী লীগে কোনো কোন্দল নেই। তবে নেতাকর্মীদের কিছু অভিযোগ-আবদার রয়েছে, যেগুলো আজ শুনে সমাধানের আশ্বাস দেয়া হয়েছে।’
খুব শিগগিরই সব কমিটি গঠন করা হবে বলেও জানান তিনি। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগকে দুই ভাগ করার বিষয়ে মায়া বলেন, ‘এ ব্যাপারে দলীয় নেত্রীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনিই সিদ্ধান্ত নিবেন।’
নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজের সভাপতিত্বে সভায় সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সহ-সভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, মুকুল চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, হাজি মোহাম্মদ সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদসহ নগরের ২৪টি থানা, ১শ’ ওয়ার্ড ও ১৮টি ইউনিউন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়