ঢাকা : বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে আইন প্রতিমন্ত্রী আ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, “একরাতের অপরারেশনে আপনাদের বড় বড় নেতা বাড়ি থেকে পালিয়ে অন্যের বাসায় রয়েছে। সামনে আরো অভিযান চালানো হবে। তখন আপনারা পালানোর জায়গা পাবেন না।”
শুক্রবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনির্য়াস মিলানায়তনে বঙ্গবন্ধু একাডেমি আয়োজিত ‘বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, “আপনারা যতই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে চালাবেন ততই সরকার হার্ডলাইনে যাবে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য আপনাদের (বিএনপি-জামায়াতের) যত বড় নেতা হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।”
আইন প্রতিমন্ত্রী বলেন, “হেফাজত নিয়ে কথা না বলাই ভালো। যে সংগঠন জন্ম দিয়েছে বিএনপি –জামায়াত। তাদের জন্ম হয়েছে আতুড় ঘরে। মৃত্যুর যন্ত্রণায় তারা এখন কাঁদছে। তারা এখন পরগাছা। তারা এখন মুক্তিযুদ্ধের অপশক্তি। এ শক্তি ৭১ সালের যেমন ছিল এখনো আছে। এ শক্তিকে চিরতরে বিদায় করতে হবে।”
তিনি বলেন, “বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির জম্ম হয়েছে জামায়াত - শিবির থেকে। আমরা যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে ঠিক সেই সময় খালেদা জিয়া তাদের বাঁচানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর আবারো পরাজিত শক্তি মাথাচারা দিয়েছে উঠেছে।”
কামরুল বলেন, “আই এস আইয়ের টাকায় বিএনপি-জামায়াত শক্তি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। তা বাস্তবায়ন করছে হেফাজতে ইসলাম।”
তিনি বলেন, “আমি বিএনপি-জামায়াত বুঝি না ৭১ সালে যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। তারাই আবারো ঝাপিয়ে পড়েছে দেশের বিরুদ্ধে। তাই এ শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঝাপিয়ে পড়তে হবে।”
স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করে সাবেক সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক হাজী সেলিম। বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, পরিবেশ ও বন মন্ত্রী হাসান মাহমুদ।(ডি নিউজ)
শুক্রবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনির্য়াস মিলানায়তনে বঙ্গবন্ধু একাডেমি আয়োজিত ‘বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, “আপনারা যতই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে চালাবেন ততই সরকার হার্ডলাইনে যাবে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য আপনাদের (বিএনপি-জামায়াতের) যত বড় নেতা হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।”
আইন প্রতিমন্ত্রী বলেন, “হেফাজত নিয়ে কথা না বলাই ভালো। যে সংগঠন জন্ম দিয়েছে বিএনপি –জামায়াত। তাদের জন্ম হয়েছে আতুড় ঘরে। মৃত্যুর যন্ত্রণায় তারা এখন কাঁদছে। তারা এখন পরগাছা। তারা এখন মুক্তিযুদ্ধের অপশক্তি। এ শক্তি ৭১ সালের যেমন ছিল এখনো আছে। এ শক্তিকে চিরতরে বিদায় করতে হবে।”
তিনি বলেন, “বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির জম্ম হয়েছে জামায়াত - শিবির থেকে। আমরা যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে ঠিক সেই সময় খালেদা জিয়া তাদের বাঁচানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর আবারো পরাজিত শক্তি মাথাচারা দিয়েছে উঠেছে।”
কামরুল বলেন, “আই এস আইয়ের টাকায় বিএনপি-জামায়াত শক্তি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। তা বাস্তবায়ন করছে হেফাজতে ইসলাম।”
তিনি বলেন, “আমি বিএনপি-জামায়াত বুঝি না ৭১ সালে যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। তারাই আবারো ঝাপিয়ে পড়েছে দেশের বিরুদ্ধে। তাই এ শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঝাপিয়ে পড়তে হবে।”
স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করে সাবেক সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক হাজী সেলিম। বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, পরিবেশ ও বন মন্ত্রী হাসান মাহমুদ।(ডি নিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ

0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়