এক শিক্ষার্থী মৃতু্র সাথে পাঞ্জা লড়ছে
কানাইঘাট ডিগ্রি কলেজের ছুরিকাহত হয়ে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃতু্যর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। কলেজ কতর্ৃপ ঘটনার প্রকৃত তথ্য দিতে না পারলেও পুলিশ এবং নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার(২৩ জুলাই) কলেজের একাদশ ১ম বর্ষের ছাত্র জিয়াউর রহমান শুয়েব (১৮) দুপুর ১২টায় কলেজের নতুন ভবনের দু'তলায় কাসে যাওয়ার সময় ২০২নং করে বারান্দার সামনে আসামাত্র অতর্কিত ভাবে উশৃঙ্খল কয়েকজন ছাত্র পূর্ব বিরোধের জের ধরে জিয়াউর রহমানের মাথা এবং দু'পা চেপে ধরে ধারালো ছুরি দিয়ে বাম উরুতে ২টি ও বাম বাহুতে ২টি উপযর্ুপরি ছুরিকাঘাত করে গুরুতর আহত করে। এ সময় কলেজের বিভিন্ন কাসে অবস্থানরত শিার্থী এবং শিকরা ঘটনা প্রত্য করলেও প্রাণের ভয়ে হামলাকারীদের কবল থেকে জিয়াউর রহমানকে রা করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ঘটনার খবর দ্রুত ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এসময় তারা দিক্বিদিক ছোটাছুটি করে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। একপর্যায়ে কলেজের মেঝেতে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকা রক্তাক্ত জিয়াউর রহমানকে কয়েকজন শিক ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা উদ্ধার করে কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেঙ্ েনিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তার অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় দ্রুত সিলেট ওমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে গুরুতর আহত ঐ ছাত্রকে অস্ত্রপচারের পর তার শরীরে চার ব্যাগ রক্ত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক কলেজের কয়েকজন শিার্থী ও প্রত্যদর্শীরা বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে কানাইঘাট থানা পুলিশ কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়ে ছাত্রের উপর হামলাকারীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করলে কলেজ কতর্ৃপরে অসহযোগিতার কারণে হামলাকারীদের গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়। তবে পুলিশ হামলাকারীদের সনাক্ত করে চার ছাত্রের বিরুদ্ধে থানায় একটি জিডি করেছে। জিডি নং- ৮৪৭। কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায়, দু'তলার ২০২নং করে বারান্দায় এবং নিচতলার সিঁড়ির পাশে আহত জিয়াউর রহমানের শরীর থেকে নির্গত রক্ত জমাটঁেবধে রয়েছে। এব্যাপারে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্য শামছুল আলম মামুনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কাস চলাকালীন অবস্থায় অপ্রাত্যাশিতভাবে হঠাৎ করে এ অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি ঘটে গেছে। আমরা খবর পেয়ে দ্রুত আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রথমে কানাইঘাট থানা স্বাস্থ্যকমপ্লেঙ্ েও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট ওসমানী হাসপাতালে পাঠিয়েছি। অপরদিকে ঘটনার পর তাৎনিকভাবে ষ্টাফ কাউন্সিল ডাকা হয়। ষ্টাফ কাউন্সিলের সিদ্বান্ত অনুযায়ী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যকে প্রধান করে ৩সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এসময় কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি পৌর মেয়র লুৎফুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।
কানাইঘাট ডিগ্রি কলেজের ছুরিকাহত হয়ে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃতু্যর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। কলেজ কতর্ৃপ ঘটনার প্রকৃত তথ্য দিতে না পারলেও পুলিশ এবং নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার(২৩ জুলাই) কলেজের একাদশ ১ম বর্ষের ছাত্র জিয়াউর রহমান শুয়েব (১৮) দুপুর ১২টায় কলেজের নতুন ভবনের দু'তলায় কাসে যাওয়ার সময় ২০২নং করে বারান্দার সামনে আসামাত্র অতর্কিত ভাবে উশৃঙ্খল কয়েকজন ছাত্র পূর্ব বিরোধের জের ধরে জিয়াউর রহমানের মাথা এবং দু'পা চেপে ধরে ধারালো ছুরি দিয়ে বাম উরুতে ২টি ও বাম বাহুতে ২টি উপযর্ুপরি ছুরিকাঘাত করে গুরুতর আহত করে। এ সময় কলেজের বিভিন্ন কাসে অবস্থানরত শিার্থী এবং শিকরা ঘটনা প্রত্য করলেও প্রাণের ভয়ে হামলাকারীদের কবল থেকে জিয়াউর রহমানকে রা করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ঘটনার খবর দ্রুত ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এসময় তারা দিক্বিদিক ছোটাছুটি করে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। একপর্যায়ে কলেজের মেঝেতে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকা রক্তাক্ত জিয়াউর রহমানকে কয়েকজন শিক ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা উদ্ধার করে কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেঙ্ েনিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তার অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় দ্রুত সিলেট ওমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে গুরুতর আহত ঐ ছাত্রকে অস্ত্রপচারের পর তার শরীরে চার ব্যাগ রক্ত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক কলেজের কয়েকজন শিার্থী ও প্রত্যদর্শীরা বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে কানাইঘাট থানা পুলিশ কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়ে ছাত্রের উপর হামলাকারীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করলে কলেজ কতর্ৃপরে অসহযোগিতার কারণে হামলাকারীদের গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়। তবে পুলিশ হামলাকারীদের সনাক্ত করে চার ছাত্রের বিরুদ্ধে থানায় একটি জিডি করেছে। জিডি নং- ৮৪৭। কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায়, দু'তলার ২০২নং করে বারান্দায় এবং নিচতলার সিঁড়ির পাশে আহত জিয়াউর রহমানের শরীর থেকে নির্গত রক্ত জমাটঁেবধে রয়েছে। এব্যাপারে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্য শামছুল আলম মামুনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কাস চলাকালীন অবস্থায় অপ্রাত্যাশিতভাবে হঠাৎ করে এ অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি ঘটে গেছে। আমরা খবর পেয়ে দ্রুত আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রথমে কানাইঘাট থানা স্বাস্থ্যকমপ্লেঙ্ েও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট ওসমানী হাসপাতালে পাঠিয়েছি। অপরদিকে ঘটনার পর তাৎনিকভাবে ষ্টাফ কাউন্সিল ডাকা হয়। ষ্টাফ কাউন্সিলের সিদ্বান্ত অনুযায়ী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যকে প্রধান করে ৩সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এসময় কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি পৌর মেয়র লুৎফুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়