জামাল ভুঁইয়া, ইয়াসিনদের অভিজ্ঞতার সঙ্গে, রবিউল-সুফিলদের তারুণ্যের গতি মিলে গেলে যে কাউকেই হারাতে পারবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। এ কথা জানালেন সহকারী কোচ স্টুয়ার্ট ওয়াটকিনস।
তারুণ্যের উচ্ছ্বলতার সঙ্গে অভিজ্ঞদের
প্রজ্ঞা, এটাই এখন জেমি ডে'র বাংলাদেশ ফুটবল। তাই তো ২৬ জনের প্রাথমিক
দলে অভিজ্ঞদের সঙ্গে এক ঝাঁক তরুণ ফুটবলার।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে দেশের মাটিতে
কন্ডিশনিং ক্যাম্পের দ্বিতীয় দিনে ফিটনেসেই দেয়া হলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব।
সকালের কাঠফাঁটা রৌদ্র আর গরম উপেক্ষা করে রানিং আর স্ট্রেচিং চলেছে
ঘন্টাখানেক। বেশিরভাগ ফুটবলারের ফিটনেস সন্তোষজনক থাকায় শিষ্যদের খুব বেশি
চাপ দিলেন না জেমি। নিজেদের মতো করেই কাজটা করলেন ফুটবলাররা।
এরপর শুরু হয় মূল অনুশীলন। প্রথম দিনে সেট
পিস নিয়ে মাথা ঘামালেও, দ্বিতীয় দিনে জেমির পুরো ব্যস্ততা ফরোয়ার্ড এবং
ডিফেন্ডারদের নিয়ে। মূলত গোল করা এবং আটকানোর দক্ষতা বাড়াতে অনুশীলন করে
দল।
বাংলাদেশের স্ট্রাইকাররা গোল ক্ষরায় ভুগলেও, তাদের এ বছরের লিগ পারফরম্যান্সে খুশি কোচিং ম্যানেজমেন্ট।
স্টুয়ার্ট বলেন, ফুটবল গোলের খেলা।
গোল না হলে আপনি জিততে পারবেন না। আর গোল করা ফরোয়ার্ডদের মূল কাজ।
বর্তমানে বাংলাদেশের ফরোয়ার্ডরা বেশ ভালো ফর্মে রয়েছে। এ মৌসুমে
মতিন-জীবনরা অনেক গোল পেয়েছে। আশা করি জাতীয় দলেও এ পারফরম্যান্স অব্যাহত
থাকবে। আমাদের মিডফিল্ডার এবং ডিফেন্ডাররাও কিন্তু গোল করার সামর্থ্য রাখে।
বাংলাদেশ ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান বলেন, আগে থেকে তুলনামূলক ডিফেন্স লাইন ভালো। কিছু ল্যাকিংস নিয়েও কাজ হচ্ছে।
স্টুয়ার্ট আরো বলেন, আমরা আপাতত
ফুটবলারদের ফিটনেসটা ঠিক করে নিচ্ছি। মূল অনুশীলন করবো তাজিকিস্তানে গিয়ে।
ওখানকার পরিবেশের সঙ্গেও খাপ খাওয়ানোর একটা বিষয় তো আছেই। টার্ফ কোন
সমস্যা হবে না।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়