![রোহিঙ্গাদের জন্য তৈরি হচ্ছে ১৪ হাজার তাঁবু](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-09-17/xfull_282881555_1505651489.jpg.pagespeed.ic.gbGuwsD5wc.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য কক্সবাজারের বালুখালী
ক্যাম্পে ১৪ হাজার তাঁবু তৈরি করা হচ্ছে। আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাঁবু
নির্মাণ কাজ শেষ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।
আজ রবিবার কক্সবাজারের জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এই সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে রোহিঙ্গাদের একটিমাত্র ক্যাম্প বালুখালীতে স্থানান্তর, প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ, স্বাস্থ্য এবং স্যানিটেশনসহ বিভিন্ন বিষয় নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের সাথে যৌথভাবে কাজ করবে জাতিসংঘের দুই সংস্থা ইউএসএইচসিআর ও আইওএম। এই দু’টি সংস্থা রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সব তাঁবু সরবরাহ করতে সম্মত হয়েছে।
সভায় আরো সিদ্ধান্ত হয়, বালুখালীতে স্থাপিত নতুন ক্যাম্পকে ২০ ব্লকে ভাগ করা হবে। আপাতত বরাদ্দ ২ হাজার একর ভূমিতে তাঁবু তৈরি করে সেখানে রোহিঙ্গাদের থাকার জায়গা করে দেয়া হবে। প্রতিটি তাঁবুতে ৬টি রোহিঙ্গা পরিবারকে থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সেখানে সব রোহিঙ্গাদের স্থান সংকুলান না হলে আরও জমি বরাদ্দ করা হবে। বালুখালীতে ৫ হাজার ২০০ একর জমি রয়েছে।
এরিমধ্যে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এই তাঁবু তৈরির কাজ শুরু করেছে। এই কাজের সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও যুক্ত থাকবেন বলে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার দেয়া ত্রাণ সামগ্রী ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে পরিবহন করে কক্সবাজারে জেলা প্রশাসকের দফতরে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্বও পালন করবে সেনাবাহিনী।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ সুষ্ঠু ও গতিশীল করতে ইতিমধ্যে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি'র মাধ্যমে প্রতিদিন ১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গার জন্য খাবার বিতরণ করা হচ্ছে। অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কাজ জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সম্পন্ন হচ্ছে।
তিনি জানান, রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কাজ সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য আজ রবিবার থেকে ১২টি কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। সেখান থেকে ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ হচ্ছে। ১৪ হাজার তাঁবু তৈরির কাজও আজ থেকে শুরু হয়েছে।
তিনি আরো জানান, আগামী ১০ দিনের মধ্যে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের বালুখালীতে নিয়ে আসা হবে।
আজ রবিবার কক্সবাজারের জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এই সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে রোহিঙ্গাদের একটিমাত্র ক্যাম্প বালুখালীতে স্থানান্তর, প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ, স্বাস্থ্য এবং স্যানিটেশনসহ বিভিন্ন বিষয় নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের সাথে যৌথভাবে কাজ করবে জাতিসংঘের দুই সংস্থা ইউএসএইচসিআর ও আইওএম। এই দু’টি সংস্থা রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সব তাঁবু সরবরাহ করতে সম্মত হয়েছে।
সভায় আরো সিদ্ধান্ত হয়, বালুখালীতে স্থাপিত নতুন ক্যাম্পকে ২০ ব্লকে ভাগ করা হবে। আপাতত বরাদ্দ ২ হাজার একর ভূমিতে তাঁবু তৈরি করে সেখানে রোহিঙ্গাদের থাকার জায়গা করে দেয়া হবে। প্রতিটি তাঁবুতে ৬টি রোহিঙ্গা পরিবারকে থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সেখানে সব রোহিঙ্গাদের স্থান সংকুলান না হলে আরও জমি বরাদ্দ করা হবে। বালুখালীতে ৫ হাজার ২০০ একর জমি রয়েছে।
এরিমধ্যে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এই তাঁবু তৈরির কাজ শুরু করেছে। এই কাজের সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও যুক্ত থাকবেন বলে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার দেয়া ত্রাণ সামগ্রী ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে পরিবহন করে কক্সবাজারে জেলা প্রশাসকের দফতরে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্বও পালন করবে সেনাবাহিনী।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ সুষ্ঠু ও গতিশীল করতে ইতিমধ্যে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি'র মাধ্যমে প্রতিদিন ১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গার জন্য খাবার বিতরণ করা হচ্ছে। অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কাজ জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সম্পন্ন হচ্ছে।
তিনি জানান, রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কাজ সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য আজ রবিবার থেকে ১২টি কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। সেখান থেকে ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ হচ্ছে। ১৪ হাজার তাঁবু তৈরির কাজও আজ থেকে শুরু হয়েছে।
তিনি আরো জানান, আগামী ১০ দিনের মধ্যে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের বালুখালীতে নিয়ে আসা হবে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়