![নরসিংদীতে আনারস চাষে খুশি কৃষকরা](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-06-09/xfull_1120454721_1497005700.jpg.pagespeed.ic.xNjirz72dv.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আকারে ছোট হলেও সুস্বাদু হওয়ায় দেশজুড়ে রয়েছে আনারসের খ্যাতি। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও রফতানি করা হচ্ছে নরসিংদীর আনারস।
নরসিংদীতে এক সময় অনেক পতিত জমি ছিল। কিন্তু এখন আর নেই। এ জমিতে চাষ হচ্ছে আনারস। কোথাও কোথাও বাড়ির আঙিনা ও বিভিন্ন ফল-ফলাদির বাগানের ফাঁকা জায়গায় চাষ হচ্ছে এ জাতের আনারস।
এ এলাকার লাল মাটি জলডুগি বা হানিকুইন নামে দেশীয় জাতের আনারস চাষের জন্য বেশ উপযোগী। ফলন ভালো এবং বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় নতুন নতুন বাগান গড়ে উঠছে এ এলাকায়।ৎ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর নরসিংদী জেলায় ৩০০ হেক্টর জমিতে আনারসের চাষ হয়েছে।যা গত বছরের তুলনায় ৫৩ হেক্টর বেশি। সাধারণত পাহাড়ি লাল এটেল মাটি এই আনারস চাষের উপযোগী।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও আনারস চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১০ বছর আগেও জেলার পলাশ উপজেলার জিনারদী ইউনিয়নের রাবান, বরাব, সাতটেকিয়া, কুড়াইতলী ও বেলাবো উপজেলার পাটুলি, বাজনাব ও আমলাবো ইউনিয়নে অনেক জমি পড়ে থাকতো। কোথাও কোথাও কাঁঠালসহ বিভিন্ন মৌসুমী ফলের বাগান করা হলেও বাগানের ভেতর জমি ফাঁকাই থাকতো।
পরায় এক ১ যুগ আগে এসব জমিতে ব্যক্তি উদ্যোগে পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা হয় আনারস চাষ। এ ফলের ফলন ভালো হওয়ায় দিন দিন আনারসের চাষ বাড়তে থাকে। খেতে সুস্বাদু এই আনারসের চাহিদা থাকায় দামও পাওয়া যায় ভালো। নরসিংদীতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে আনারসের। লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছরই জেলার আনারস বাগানের সংখ্যা বাড়ছে।
অন্যান্য ফসলের মতো নিয়মিতভাবে শ্রম সার কীটনাশকের প্রয়োজন পড়ে না। প্রতি পিস আনারস ১৫-২০ টাকায় জমি থেকেই কিনে নিয়ে যায় পাইকারী ক্রেতারা।
নরসিংদীতে এক সময় অনেক পতিত জমি ছিল। কিন্তু এখন আর নেই। এ জমিতে চাষ হচ্ছে আনারস। কোথাও কোথাও বাড়ির আঙিনা ও বিভিন্ন ফল-ফলাদির বাগানের ফাঁকা জায়গায় চাষ হচ্ছে এ জাতের আনারস।
এ এলাকার লাল মাটি জলডুগি বা হানিকুইন নামে দেশীয় জাতের আনারস চাষের জন্য বেশ উপযোগী। ফলন ভালো এবং বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় নতুন নতুন বাগান গড়ে উঠছে এ এলাকায়।ৎ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর নরসিংদী জেলায় ৩০০ হেক্টর জমিতে আনারসের চাষ হয়েছে।যা গত বছরের তুলনায় ৫৩ হেক্টর বেশি। সাধারণত পাহাড়ি লাল এটেল মাটি এই আনারস চাষের উপযোগী।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও আনারস চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১০ বছর আগেও জেলার পলাশ উপজেলার জিনারদী ইউনিয়নের রাবান, বরাব, সাতটেকিয়া, কুড়াইতলী ও বেলাবো উপজেলার পাটুলি, বাজনাব ও আমলাবো ইউনিয়নে অনেক জমি পড়ে থাকতো। কোথাও কোথাও কাঁঠালসহ বিভিন্ন মৌসুমী ফলের বাগান করা হলেও বাগানের ভেতর জমি ফাঁকাই থাকতো।
পরায় এক ১ যুগ আগে এসব জমিতে ব্যক্তি উদ্যোগে পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা হয় আনারস চাষ। এ ফলের ফলন ভালো হওয়ায় দিন দিন আনারসের চাষ বাড়তে থাকে। খেতে সুস্বাদু এই আনারসের চাহিদা থাকায় দামও পাওয়া যায় ভালো। নরসিংদীতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে আনারসের। লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছরই জেলার আনারস বাগানের সংখ্যা বাড়ছে।
অন্যান্য ফসলের মতো নিয়মিতভাবে শ্রম সার কীটনাশকের প্রয়োজন পড়ে না। প্রতি পিস আনারস ১৫-২০ টাকায় জমি থেকেই কিনে নিয়ে যায় পাইকারী ক্রেতারা।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়