
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
পদ্মা সেতু নির্মাণে নেদারল্যান্ডস থেকে আনা হয়েছে তিন হাজার কিলোজুল
ক্ষমতার একটি শক্তিশালী হাইড্রোলিক হ্যামার। ১১ জুন থেকে পাইলিংয়ের কাজে
এর ব্যবহার শুরু হবে।
গতকাল রোববার রাতে হ্যামারটি মাওয়ায় এসে পৌঁছে। সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, এত দিন তিনটি হাইড্রোলিক হ্যামার দিয়ে সেতুর কাজ করা হচ্ছিল। এর একটি এক হাজার, একটি দুই হাজার এবং অপরটি দুই হাজার ৪০০ কিলোজুল ক্ষমতার।
এর মধ্যে সবচেয়ে ছোটটি প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে ব্যবহার হতো। বাকি দুটি দিয়ে পাইলিংয়ের কাজ চালানো হয়েছে। এখন কাজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় দুই পারে একসঙ্গে পাইলিং চালানো যায় না। এ জন্য নতুন হ্যামার আনা হয়েছে।
মোট ৪২টি পিলারে বসবে পদ্মাসেতু। এসব পাইলের নিচে ২৭২টি পাইল বসাতে হবে। এর একেকটি ৮৬ থেকে ১২৮ মিটার পর্যন্ত মাটির গভীরে ভারী হ্যামার দিয়ে প্রবেশ করানো হচ্ছে। এর মধ্যে ৩৮টি পাইল পুরোপুরি বসানো হয়ে গেছে। আর ২১টির অর্ধেক কাজ শেষ হয়েছে।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী সেতুর ৪১ শতাংশেরও বেশি কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যে সেতুটি চালু করতে হলে দেড় বছরে আরও প্রায় ৫৯ শতাংশ কাজ করতে হবে।
দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা নির্মাণ কাজের মধ্যে এখন পর্যন্ত মূল সেতুর কাজ দৃশ্যমান হয়নি। তবে জুলাইয়ের শেষের দিকে সেতুর একটি বা দুটি স্টিলের কাঠামো (স্প্যান) খুঁটিতে বসাতে চাইছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এটি বসানো হবে নদীর জাজিরা প্রান্তে।
গতকাল রোববার রাতে হ্যামারটি মাওয়ায় এসে পৌঁছে। সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, এত দিন তিনটি হাইড্রোলিক হ্যামার দিয়ে সেতুর কাজ করা হচ্ছিল। এর একটি এক হাজার, একটি দুই হাজার এবং অপরটি দুই হাজার ৪০০ কিলোজুল ক্ষমতার।
এর মধ্যে সবচেয়ে ছোটটি প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে ব্যবহার হতো। বাকি দুটি দিয়ে পাইলিংয়ের কাজ চালানো হয়েছে। এখন কাজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় দুই পারে একসঙ্গে পাইলিং চালানো যায় না। এ জন্য নতুন হ্যামার আনা হয়েছে।
মোট ৪২টি পিলারে বসবে পদ্মাসেতু। এসব পাইলের নিচে ২৭২টি পাইল বসাতে হবে। এর একেকটি ৮৬ থেকে ১২৮ মিটার পর্যন্ত মাটির গভীরে ভারী হ্যামার দিয়ে প্রবেশ করানো হচ্ছে। এর মধ্যে ৩৮টি পাইল পুরোপুরি বসানো হয়ে গেছে। আর ২১টির অর্ধেক কাজ শেষ হয়েছে।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী সেতুর ৪১ শতাংশেরও বেশি কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যে সেতুটি চালু করতে হলে দেড় বছরে আরও প্রায় ৫৯ শতাংশ কাজ করতে হবে।
দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা নির্মাণ কাজের মধ্যে এখন পর্যন্ত মূল সেতুর কাজ দৃশ্যমান হয়নি। তবে জুলাইয়ের শেষের দিকে সেতুর একটি বা দুটি স্টিলের কাঠামো (স্প্যান) খুঁটিতে বসাতে চাইছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এটি বসানো হবে নদীর জাজিরা প্রান্তে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়