দিনাজপুর প্রতিনিধি:
রাজস্ব ফাঁকির মাধ্যমে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আনা ঘোষণার অতিরিক্ত
১৫১ মেট্রিক টন ভারতীয় চাল জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ
ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার কাষ্টমসের দুই সুপারিনটেনডেন্ট (রাজস্ব কর্মকর্তা)
মো. আলাউদ্দিন এবং সুবাশ চন্দ্র কুন্ডুকে তাৎক্ষনিক বদলী (ষ্ট্যান্ড রিলিজ)
করা হয়েছে।
একটি ব্যবসায়িচক্র দীর্ঘদিন ধরে সরকারের লাখ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে এভাবে চাল আমদানি করে আসছিলো।
জয়পুরহাট-২০ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর হাসিব জানান, হিলি স্থলবন্দরের কয়েকজন অসাধু আমদানিকারক বেশ কয়েক মাস যাবত ভারত থেকে ঘোষণার অতিরিক্ত চাল আমদানি করে আসছিলো। এর ফলে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল। এই অভিযোগ পেয়ে কয়েকদিন আগে থেকে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। গত মঙ্গলবার বিকেলে সুনিদিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ভারত থেকে আনা আমদানিকৃত চাল বোঝাই ভারতীয় ৮টি ট্রাক আটক করে বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে আটকের বিষয়টি জানিয়ে আটক করা ভারতীয় ৮টি ট্রাকের চালের পরিমাপ (ওজন) করার জন্য বলা হলে কাস্টমসের সুপারিনটেনডেন্টদ্বয় পরে পরিমাপ করা হবে বলে তালবাহানা করতে থাকেন। একপর্যায়ে গতকাল বুধবার বিকেলে আটক করা চাল পরিমাপ করা হলে সেখানে ঘোষণার অতিরিক্ত ১৫১ মেট্রিক টন চাল বেশি পাওয়া যায়।
বন্দরের কাষ্টমস কার্যালয় সুত্রে জানা যায়, ঢাকার মজুমদার এন্টারপ্রাইজ এবং বগুড়ার সূচী এন্টারপ্রাইজ নামের এই দুইজন আমদানিকারক ভারত থেকে ৮টি ট্রাকে ১৩০ দশমিক ২৮৮ মেট্রিকটন চাল আমদানি করার ঘোষণাপত্র জমা দেয় কাস্টমস কার্যালয়ে। এরমধ্যে ৬টি ট্রাকের চাল মজুমদার এন্টারপ্রাইজের এবং দুইটি ট্রাকের চাল সূচী এন্টারপ্রাইজের।
এ বিষয়ে হিলি শুল্ক ষ্টেশনের সহকারি কমিশনার মো. ফখরুল আমিন চৌধুরী জানান, মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অতিরিক্ত চাল আমদানি করায় এই দুই আমদানিকারক সরকারের ১৩ লাখ ২৮ হাজার ৮০০ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। এব্যাপারে আটক করা চালের উপর রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি কাস্টমস আইনে দুই আমদানিকারকের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করা হবে।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার কাস্টমস ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ শুল্ক ষ্টেশনের দুই সুপারিনটেনডেন্টকে (রাজস্ব কর্মকর্তা) তাৎক্ষনিক বদলী করেছেন বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
এদিকে বন্দরের কয়েকজন আমদানিকারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভারত থেকে আমদানির নামে অতিরিক্ত চাল আনার ক্ষেত্রে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি ধামাচাপা দিতে ক্ষমতাসীন দলের এক নেতা আমদানি করা ভারতীয় চাল বোঝাই ট্রাক থেকে বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ম্যানেজ করার নামে ৭ হাজার টাকা করে তুলতেন। বিষয়টি বিজিবি কর্মকর্তারা জানতে পেরে এই অভিযান পরিচালনা করেন।
একটি ব্যবসায়িচক্র দীর্ঘদিন ধরে সরকারের লাখ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে এভাবে চাল আমদানি করে আসছিলো।
জয়পুরহাট-২০ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর হাসিব জানান, হিলি স্থলবন্দরের কয়েকজন অসাধু আমদানিকারক বেশ কয়েক মাস যাবত ভারত থেকে ঘোষণার অতিরিক্ত চাল আমদানি করে আসছিলো। এর ফলে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল। এই অভিযোগ পেয়ে কয়েকদিন আগে থেকে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। গত মঙ্গলবার বিকেলে সুনিদিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ভারত থেকে আনা আমদানিকৃত চাল বোঝাই ভারতীয় ৮টি ট্রাক আটক করে বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে আটকের বিষয়টি জানিয়ে আটক করা ভারতীয় ৮টি ট্রাকের চালের পরিমাপ (ওজন) করার জন্য বলা হলে কাস্টমসের সুপারিনটেনডেন্টদ্বয় পরে পরিমাপ করা হবে বলে তালবাহানা করতে থাকেন। একপর্যায়ে গতকাল বুধবার বিকেলে আটক করা চাল পরিমাপ করা হলে সেখানে ঘোষণার অতিরিক্ত ১৫১ মেট্রিক টন চাল বেশি পাওয়া যায়।
বন্দরের কাষ্টমস কার্যালয় সুত্রে জানা যায়, ঢাকার মজুমদার এন্টারপ্রাইজ এবং বগুড়ার সূচী এন্টারপ্রাইজ নামের এই দুইজন আমদানিকারক ভারত থেকে ৮টি ট্রাকে ১৩০ দশমিক ২৮৮ মেট্রিকটন চাল আমদানি করার ঘোষণাপত্র জমা দেয় কাস্টমস কার্যালয়ে। এরমধ্যে ৬টি ট্রাকের চাল মজুমদার এন্টারপ্রাইজের এবং দুইটি ট্রাকের চাল সূচী এন্টারপ্রাইজের।
এ বিষয়ে হিলি শুল্ক ষ্টেশনের সহকারি কমিশনার মো. ফখরুল আমিন চৌধুরী জানান, মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অতিরিক্ত চাল আমদানি করায় এই দুই আমদানিকারক সরকারের ১৩ লাখ ২৮ হাজার ৮০০ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। এব্যাপারে আটক করা চালের উপর রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি কাস্টমস আইনে দুই আমদানিকারকের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করা হবে।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার কাস্টমস ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ শুল্ক ষ্টেশনের দুই সুপারিনটেনডেন্টকে (রাজস্ব কর্মকর্তা) তাৎক্ষনিক বদলী করেছেন বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
এদিকে বন্দরের কয়েকজন আমদানিকারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভারত থেকে আমদানির নামে অতিরিক্ত চাল আনার ক্ষেত্রে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি ধামাচাপা দিতে ক্ষমতাসীন দলের এক নেতা আমদানি করা ভারতীয় চাল বোঝাই ট্রাক থেকে বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ম্যানেজ করার নামে ৭ হাজার টাকা করে তুলতেন। বিষয়টি বিজিবি কর্মকর্তারা জানতে পেরে এই অভিযান পরিচালনা করেন।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়