কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নম্বর
সংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন। এই
অপারেটরের ০১৭ নম্বর দিয়ে শুরু ১০ কোটি সিমের মধ্যে ৯ কোটি ৫৭ লাখ এরইমধ্যে
বিক্রি হয়ে গেছে।
তবে এর মধ্যে চালু নেই এমন নম্বরের সংখ্যাও কম নয়। কিন্তু বিটিআরসির নির্দেশনা অনুসারে চালু নেই এমন সব নম্বরের সিম অন্য কারো কাছে বিক্রির জন্য নোটিশ পিরিয়ডসহ মোট ৫৪০ দিন অপেক্ষা করতে হবে। এ অবস্থায় গ্রামীণফোন তাদের নতুন নম্বর সিরিজ দেওয়ার জন্য বিটিআরসির কাছে আবেদন করেছে।
বিটিআরসি এ বিষয়ে আজ-কালের মধ্যেই গ্রামীণফোনের সঙ্গে বসতে যাচ্ছে এবং বিটিআরসির অনুমোদন পেলে এই অপারেটরের নতুন নম্বর সিরিজটি ০১৩ হতে পারে।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের বর্তমান নম্বর সিরিজ খুব শিগগির শেষ হয়ে যাবে। নতুন গ্রাহকদের মোবাইল সেবা প্রদানের জন্য আমাদের জরুরি ভিত্তিতে নতুন নম্বর সিরিজ প্রয়োজন। ২০১৫ সালের শুরুতে আমরা নতুন নম্বর প্ল্যানের জন্য বিটিআরসিতে আবেদন করেছি। আশা করছি ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নের স্বার্থে বিটিআরসি খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে আমাদের এ বিষয়ে অনুমোদন দেবে।’
বিটিআরসির তথ্য অনুসারে, গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গ্রামীণফোনের সংযোগসংখ্যা ছিল পাঁচ কোটি ৭০ লাখের কাছাকাছি। এ ছাড়া গ্রামীণফোন গত বছরের অক্টোবরে বিটিআরসিকে জানায়, তাদের এক বছর পর্যন্ত অব্যবহৃত সিমের সংখ্যা ৬০ লাখের মতো। ১৫ মাস পর্যন্ত অব্যবহৃত থাকে এমন সিমের সংখ্যা ৪০ লাখ আর ১৮ মাস অব্যবহৃত থাকে এমন সিমের সংখ্যা ২৫ লাখের মতো।
এ ছাড়া অবৈধ ভিওআইপিতে ব্যবহারের কারণে বন্ধ থাকা সিমের সংখ্যা ২৬ লাখের মতো। আর নিবন্ধন না হওয়ার কারণে বন্ধ সিম পাঁচ লাখ ৭০ হাজারের কাছাকাছি।
সূত্র জানায়, গত বছরের শুরুতে নতুন নম্বর সিরিজের জন্য আবেদনের পর ওই বছরের ৫ অক্টোবর বিটিআরসির কাছে তাদের গ্রাহকদের এক বছর পর্যন্ত অব্যবহৃত সিম আবার বিক্রির অনুমতি চেয়ে আবেদন করে গ্রামীণফোন।
আবেদনপত্রে জানানো হয়, তাদের ০১৭ নম্বর দিয়ে শুরু ১০ কোটি সিমের মধ্যে ৯ কোটি ৫৭ লাখ এরই মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। বাকি সিমগুলো ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যেই বিক্রি হয়ে যাবে এবং পরবর্তী সময়ে নতুন সংযোগ বিক্রি ব্যাহত হবে। এই সমস্যা নিরসনে অব্যবহৃত সিম পুনরায় বিক্রির সময়সীমা কমিয়ে দিতে অনুরোধ জানায় গ্রামীণফোন।
ওই বছরের ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিটিআরসির ১৯০তম সভায় বিষয়টি উত্থাপন করেন নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির ভাইস চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান। সভায় গ্রামীণফোনের ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অব্যবহৃত সিম আবার বিক্রির মেয়াদ আগের ২৪ মাস থেকে কমিয়ে ১৫ মাস (নোটিশ পিরিয়ডসহ ৫৪০ দিন) নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে অস্থায়ীভাবে দেশের বাইরে অবস্থানরত বাংলাদেশি ও প্রবাসীদের ব্যবহার করা মোবাইল সংযোগের বিষয়টি বিবেচনা করে গত বছরের ১২ মার্চ বিটিআরসির জারি করা ‘ডাইরেক্টিভ অন সার্ভিস অ্যান্ড ট্যারিফ-২০১৫’-এর ক্লজ নম্বর-৩(৫)-এ অব্যবহৃত সিমের মেয়াদ ৭৩০ দিন নির্ধারণ করা হয়।
ওই নির্দেশনায় বলা ছিল, গ্রাহক একনাগাড়ে ৯০ দিন তার সংযোগ ব্যবহার না করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা অচল হয়ে যাবে। কিন্তু গ্রাহক যদি ৩৬৫ দিনের মধ্যে ওই সিম রিচার্জ করে তাহলে আবার তা সচল হবে।
সূত্র: কালেরকণ্ঠ
তবে এর মধ্যে চালু নেই এমন নম্বরের সংখ্যাও কম নয়। কিন্তু বিটিআরসির নির্দেশনা অনুসারে চালু নেই এমন সব নম্বরের সিম অন্য কারো কাছে বিক্রির জন্য নোটিশ পিরিয়ডসহ মোট ৫৪০ দিন অপেক্ষা করতে হবে। এ অবস্থায় গ্রামীণফোন তাদের নতুন নম্বর সিরিজ দেওয়ার জন্য বিটিআরসির কাছে আবেদন করেছে।
বিটিআরসি এ বিষয়ে আজ-কালের মধ্যেই গ্রামীণফোনের সঙ্গে বসতে যাচ্ছে এবং বিটিআরসির অনুমোদন পেলে এই অপারেটরের নতুন নম্বর সিরিজটি ০১৩ হতে পারে।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের বর্তমান নম্বর সিরিজ খুব শিগগির শেষ হয়ে যাবে। নতুন গ্রাহকদের মোবাইল সেবা প্রদানের জন্য আমাদের জরুরি ভিত্তিতে নতুন নম্বর সিরিজ প্রয়োজন। ২০১৫ সালের শুরুতে আমরা নতুন নম্বর প্ল্যানের জন্য বিটিআরসিতে আবেদন করেছি। আশা করছি ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নের স্বার্থে বিটিআরসি খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে আমাদের এ বিষয়ে অনুমোদন দেবে।’
বিটিআরসির তথ্য অনুসারে, গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গ্রামীণফোনের সংযোগসংখ্যা ছিল পাঁচ কোটি ৭০ লাখের কাছাকাছি। এ ছাড়া গ্রামীণফোন গত বছরের অক্টোবরে বিটিআরসিকে জানায়, তাদের এক বছর পর্যন্ত অব্যবহৃত সিমের সংখ্যা ৬০ লাখের মতো। ১৫ মাস পর্যন্ত অব্যবহৃত থাকে এমন সিমের সংখ্যা ৪০ লাখ আর ১৮ মাস অব্যবহৃত থাকে এমন সিমের সংখ্যা ২৫ লাখের মতো।
এ ছাড়া অবৈধ ভিওআইপিতে ব্যবহারের কারণে বন্ধ থাকা সিমের সংখ্যা ২৬ লাখের মতো। আর নিবন্ধন না হওয়ার কারণে বন্ধ সিম পাঁচ লাখ ৭০ হাজারের কাছাকাছি।
সূত্র জানায়, গত বছরের শুরুতে নতুন নম্বর সিরিজের জন্য আবেদনের পর ওই বছরের ৫ অক্টোবর বিটিআরসির কাছে তাদের গ্রাহকদের এক বছর পর্যন্ত অব্যবহৃত সিম আবার বিক্রির অনুমতি চেয়ে আবেদন করে গ্রামীণফোন।
আবেদনপত্রে জানানো হয়, তাদের ০১৭ নম্বর দিয়ে শুরু ১০ কোটি সিমের মধ্যে ৯ কোটি ৫৭ লাখ এরই মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। বাকি সিমগুলো ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যেই বিক্রি হয়ে যাবে এবং পরবর্তী সময়ে নতুন সংযোগ বিক্রি ব্যাহত হবে। এই সমস্যা নিরসনে অব্যবহৃত সিম পুনরায় বিক্রির সময়সীমা কমিয়ে দিতে অনুরোধ জানায় গ্রামীণফোন।
ওই বছরের ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিটিআরসির ১৯০তম সভায় বিষয়টি উত্থাপন করেন নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির ভাইস চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান। সভায় গ্রামীণফোনের ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অব্যবহৃত সিম আবার বিক্রির মেয়াদ আগের ২৪ মাস থেকে কমিয়ে ১৫ মাস (নোটিশ পিরিয়ডসহ ৫৪০ দিন) নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে অস্থায়ীভাবে দেশের বাইরে অবস্থানরত বাংলাদেশি ও প্রবাসীদের ব্যবহার করা মোবাইল সংযোগের বিষয়টি বিবেচনা করে গত বছরের ১২ মার্চ বিটিআরসির জারি করা ‘ডাইরেক্টিভ অন সার্ভিস অ্যান্ড ট্যারিফ-২০১৫’-এর ক্লজ নম্বর-৩(৫)-এ অব্যবহৃত সিমের মেয়াদ ৭৩০ দিন নির্ধারণ করা হয়।
ওই নির্দেশনায় বলা ছিল, গ্রাহক একনাগাড়ে ৯০ দিন তার সংযোগ ব্যবহার না করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা অচল হয়ে যাবে। কিন্তু গ্রাহক যদি ৩৬৫ দিনের মধ্যে ওই সিম রিচার্জ করে তাহলে আবার তা সচল হবে।
সূত্র: কালেরকণ্ঠ
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়