টাঙ্গাইল: টাঙ্গাইল জেলা শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক গোলাম আজমকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে একদল সন্ত্রাসী।
মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সদর উপজেলার বিল ঘারিন্দা বাইপাস এলাকায় এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত গোলাম আজম বিল ঘারিন্দা গ্রামের আফজ উদ্দিন মাস্টারের ছেলে। তিনি শহরের কলেজগেট বেবিটেক্সি শ্রমিক সমিতির সভাপতি।
নিহতের স্ত্রী ও প্রত্যক্ষদর্শী জান্নাতুল ফাতেমা জানান, বিকেলে তার স্বামী বাইপাসের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে থাকার সময় তিনটি মোটরসাইকেলে করে সরকার দলীয় চিহ্নিত পাঁচজন সন্ত্রাসী সেখানে আসে। তারা গোলাম আজমকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়লে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কোপাতে থাকে। এসময় স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়।
গুরুতর অবস্থায় গোলাম আজমকে প্রথমে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা নেয়ার পথে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পৌঁছালে বিকেল সাড়ে ৪টায় তার মৃত্যু হয়।
নিহতের ছোট ভাই আশরাফুল জানান, তার শরীরে তিনটি গুলি লেগেছে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছে। ঘারিন্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ এম হোসেল কাশেম জানান, তার মৃত্যুর খবর শুনে বাড়ি গিয়ে বিস্তারিত জানতে পারি।
টাঙ্গাইল মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সদর উপজেলার বিল ঘারিন্দা বাইপাস এলাকায় এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত গোলাম আজম বিল ঘারিন্দা গ্রামের আফজ উদ্দিন মাস্টারের ছেলে। তিনি শহরের কলেজগেট বেবিটেক্সি শ্রমিক সমিতির সভাপতি।
নিহতের স্ত্রী ও প্রত্যক্ষদর্শী জান্নাতুল ফাতেমা জানান, বিকেলে তার স্বামী বাইপাসের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে থাকার সময় তিনটি মোটরসাইকেলে করে সরকার দলীয় চিহ্নিত পাঁচজন সন্ত্রাসী সেখানে আসে। তারা গোলাম আজমকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়লে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কোপাতে থাকে। এসময় স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়।
গুরুতর অবস্থায় গোলাম আজমকে প্রথমে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা নেয়ার পথে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পৌঁছালে বিকেল সাড়ে ৪টায় তার মৃত্যু হয়।
নিহতের ছোট ভাই আশরাফুল জানান, তার শরীরে তিনটি গুলি লেগেছে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছে। ঘারিন্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ এম হোসেল কাশেম জানান, তার মৃত্যুর খবর শুনে বাড়ি গিয়ে বিস্তারিত জানতে পারি।
টাঙ্গাইল মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
অন্য জেলা
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়