ঢাকা : মিশরের নিরাপত্তা বাহিনী দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির সমর্থকদের বিশাল দু’টি অবস্থানের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে দেশটির সেনা সমর্থিত সরকার। এ অভিযানে এ পর্যন্ত অন্তত ১২০ জন নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে মুসলিম ব্রাদারহুড ও ইখওয়ানুল মুসলেমিন।
অভিযানে দুই সহস্রাধিক আহত হওয়ার খবর দিয়েছে আল জাজিরা। বুধবার বাংলাদেশ সময় সকাল থেকে এই রক্তাক্ত অভিযান শুরু হয়।
এদিকে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে মিশরের নিরাপত্তা বাহিনী।
অবশ্য, ওই অভিযানে ১৫ জন নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
পুলিশ সেখানকার রাস্তা আটকে রেখেছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে জানা গেছে।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা একটি বিবৃতিতে রাবা আল-আদাবিয়া ও নাহদা স্কয়ারে অবস্থিত মুরসি সমর্থকদের বিক্ষোভ ক্যাম্প সরিয়ে দেয়ার জন্য ‘প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ নেয়ার কথা বলা হয়েছে।
আগে থেকে এ ব্যাপারে ব্যাপক রক্তপাতের যে আশঙ্কার কথা বলা হয়েছিল তাই বিশ্ববাসীকে অবাক করে দিয়ে কার্যকর করলো সেনা সমর্থিত সরকারের যৌথ বাহিনী। এই ঘটনার প্রতিবাদে বিশ্ববিবেক প্রতিবাদী হয়ে উঠছে। নিন্দা জানাচ্ছেন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ।
গত ৩ জুলাই মিশরের সেনাবাহিনী প্রেসিডেন্ট মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে তার সমর্থকরা লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন এবং প্রায় প্রতিদিনই বিক্ষোভ করছেন। দেশের প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে আবার ক্ষমতায় বহালের দাবি করছেন তারা।--ডিনিউজ
অভিযানে দুই সহস্রাধিক আহত হওয়ার খবর দিয়েছে আল জাজিরা। বুধবার বাংলাদেশ সময় সকাল থেকে এই রক্তাক্ত অভিযান শুরু হয়।
এদিকে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে মিশরের নিরাপত্তা বাহিনী।
অবশ্য, ওই অভিযানে ১৫ জন নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
পুলিশ সেখানকার রাস্তা আটকে রেখেছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে জানা গেছে।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা একটি বিবৃতিতে রাবা আল-আদাবিয়া ও নাহদা স্কয়ারে অবস্থিত মুরসি সমর্থকদের বিক্ষোভ ক্যাম্প সরিয়ে দেয়ার জন্য ‘প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ নেয়ার কথা বলা হয়েছে।
আগে থেকে এ ব্যাপারে ব্যাপক রক্তপাতের যে আশঙ্কার কথা বলা হয়েছিল তাই বিশ্ববাসীকে অবাক করে দিয়ে কার্যকর করলো সেনা সমর্থিত সরকারের যৌথ বাহিনী। এই ঘটনার প্রতিবাদে বিশ্ববিবেক প্রতিবাদী হয়ে উঠছে। নিন্দা জানাচ্ছেন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ।
গত ৩ জুলাই মিশরের সেনাবাহিনী প্রেসিডেন্ট মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে তার সমর্থকরা লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন এবং প্রায় প্রতিদিনই বিক্ষোভ করছেন। দেশের প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে আবার ক্ষমতায় বহালের দাবি করছেন তারা।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়