খুলনা : বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব এনডিসি, পিএসসি’র উপস্থিতিতে খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মিত দ্বিতীয় যুদ্ধজাহাজ সোমবার দুপুরে নৌ বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
যুদ্ধজাহাজ হস্তান্তর উপলক্ষে খুলনা শিপইয়ার্ডে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে নৌ বাহিনীর প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব এনডিসি, পিএসসি প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বলেন, মায়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমার নিষ্পত্তি হওয়ার কারনে সমদ্রসীমা বেড়ে যাওয়ায় যুদ্ধজাহাজের প্রয়োজনীয়তা এখন অনেক বেশি। আর যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে খুলনা শিপইয়ার্ড লি. গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ জন্য আমরা জাতীয়ভাবে গর্ব বোধ করি।
তিনি জানান, বিগত সময়ে যুদ্ধ জাহাজের জন্য আমাদের দেশ সম্পূর্ণভাবে বিদেশী রাষ্ট্রের উপর নির্ভরশীল ছিল এবং এ জন্য প্রচুর মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হতো। আজ একবিংশ শতাব্দীতে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে জাতীর মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে। এই পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ নৌ বাহিনী আজ দ্বিতীয় যুদ্ধ জাহাজ খুলনা শিপইয়ার্ড হতে গ্রহণ করতে যাচ্ছে। তৈরীকৃত জাহাজটি তুলনামুলক ভাবে ছোট হলেও এর নির্মাণ ভবিষ্যতে আরও বড় কিছু তৈরী করতে আমাদের যে সামর্থ্য রয়েছে এর স্মারক হিসাবে প্রেরণা যোগাবে।
নৌ প্রধান আশা প্রকাশ করেন যে, খুব শীঘ্রই খুলনা শিপইয়ার্ড যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ করে বিদেশেও রপ্তানি করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন খুলনা শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর আরইউ আহমেদ। এসময় সামরিক-বেসামরিক উর্ধতন কর্মকর্তাগণ, চায়না শিপবিল্ডিং এন্ড অপসোর ইন্টারন্যাশনাল কো. লি.’র প্রতিনিধি, খুলনা শিইইয়ার্ড লিমিটেড’র কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকবৃন্দ এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১১ সালের পাঁচ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে পাঁচটি যুদ্ধজাহাজের কীল লেইং করেন সেগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় যুদ্ধ জাহাজটি আজ নৌ বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৫০ দশমিক ৪০ মিটার দৈর্ঘ্য, সাত দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থের এবং চার দশমিক ১০মিটার গভীরতার এই জাহাজটি সমুদ্রসীমা রক্ষা, চোরাচালান রোধ, মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ ও দুর্যোগকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলাসহ জাতীয় প্রতিরক্ষায় মূখ্য ভূমিকা পালন করবে। ভবিষ্যতে খুলনা শিপইয়ার্ড আরও যুদ্ধ জাহাজসহ অন্যান্য আধুনিক জাহাজ তৈরীতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। (ডিফারেন্ট নিউজ)
যুদ্ধজাহাজ হস্তান্তর উপলক্ষে খুলনা শিপইয়ার্ডে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে নৌ বাহিনীর প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব এনডিসি, পিএসসি প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বলেন, মায়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমার নিষ্পত্তি হওয়ার কারনে সমদ্রসীমা বেড়ে যাওয়ায় যুদ্ধজাহাজের প্রয়োজনীয়তা এখন অনেক বেশি। আর যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে খুলনা শিপইয়ার্ড লি. গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ জন্য আমরা জাতীয়ভাবে গর্ব বোধ করি।
তিনি জানান, বিগত সময়ে যুদ্ধ জাহাজের জন্য আমাদের দেশ সম্পূর্ণভাবে বিদেশী রাষ্ট্রের উপর নির্ভরশীল ছিল এবং এ জন্য প্রচুর মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হতো। আজ একবিংশ শতাব্দীতে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে জাতীর মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে। এই পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ নৌ বাহিনী আজ দ্বিতীয় যুদ্ধ জাহাজ খুলনা শিপইয়ার্ড হতে গ্রহণ করতে যাচ্ছে। তৈরীকৃত জাহাজটি তুলনামুলক ভাবে ছোট হলেও এর নির্মাণ ভবিষ্যতে আরও বড় কিছু তৈরী করতে আমাদের যে সামর্থ্য রয়েছে এর স্মারক হিসাবে প্রেরণা যোগাবে।
নৌ প্রধান আশা প্রকাশ করেন যে, খুব শীঘ্রই খুলনা শিপইয়ার্ড যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ করে বিদেশেও রপ্তানি করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন খুলনা শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর আরইউ আহমেদ। এসময় সামরিক-বেসামরিক উর্ধতন কর্মকর্তাগণ, চায়না শিপবিল্ডিং এন্ড অপসোর ইন্টারন্যাশনাল কো. লি.’র প্রতিনিধি, খুলনা শিইইয়ার্ড লিমিটেড’র কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকবৃন্দ এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১১ সালের পাঁচ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে পাঁচটি যুদ্ধজাহাজের কীল লেইং করেন সেগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় যুদ্ধ জাহাজটি আজ নৌ বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৫০ দশমিক ৪০ মিটার দৈর্ঘ্য, সাত দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থের এবং চার দশমিক ১০মিটার গভীরতার এই জাহাজটি সমুদ্রসীমা রক্ষা, চোরাচালান রোধ, মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ ও দুর্যোগকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলাসহ জাতীয় প্রতিরক্ষায় মূখ্য ভূমিকা পালন করবে। ভবিষ্যতে খুলনা শিপইয়ার্ড আরও যুদ্ধ জাহাজসহ অন্যান্য আধুনিক জাহাজ তৈরীতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। (ডিফারেন্ট নিউজ)
খবর বিভাগঃ
প্রতিবেদন
বিশেষ খবর
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়