![২০২০ থেকে বৈদ্যুতিক গাড়ি আনছে জাগুয়ার](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-09-07/xfull_1581430012_1504794250.jpg.pagespeed.ic.UHML8-ijI2.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নতুন
ল্যান্ড রোভার গাড়িতে ২০২০ সাল থেকে বৈদ্যুতিক বা হাইব্রিড সংস্করণ যোগ
করবে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জাগুয়ার। বৈদ্যুতিক
গাড়ির পরিধি বৃদ্ধির লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার এ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে তারা।
জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার প্রধান নির্বাহী র্যালফ স্পেথ বলেন, “আমাদের মডেলগুলোর মধ্যে আমরা বৈদ্যুতিক পণ্য যোগ করবো, এর মধ্যে সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক, প্লাগ-ইন-হাইব্রিড এবং মাইল্ড হাইব্রিড গাড়ি থাকবে।”
গত বছর ভারতের টাটা মোটর্স-এর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি বলে, ২০২০ সালের মধ্যে তাদের অর্ধেক গাড়ি হবে পরিবেশবান্ধব। এবার সে পরিকল্পনাকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি, বলা হয়েছে রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে।
বাজারে ক্রমেই বৈদ্যুতিক গাড়ির মডেল বাড়ছে। চলতি বছরের জুলাইতে যুক্তরাজ্যে ঘোষণা করা হয়, পরিবেশ দূষণ কমাতে ২০৪০ সাল থেকে তেলচালিত নতুন গাড়ির বিক্রি বন্ধ করা হবে। ইতোমধ্যে ফ্রান্স, মাদ্রিদ, মেক্সিকো সিটিও এমন ঘোষণা দিয়েছে।
দূষণ কমাতে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও পরিবেশবান্ধব গাড়ির দিকে নজর দিচ্ছে। বুধবার লিফ নামের বৈদ্যুতিক গাড়ির উন্নত সংস্করণ উন্মোচন করেছে নিসান। গাড়িটি দিয়ে টেসলা’র মডেল ৩-এর সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার প্রয়াশ করছে তারা।
২০১৬ সালে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ির মডেল দেখায় জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার। সামনের বছরগুলোতে আরও বেশ কয়েকটি গাড়িতে বৈদ্যুতিক সংস্করণ আনা হবে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়।
আগের বছর যুক্তরাজ্যের তৈরি ১৭ লাখ গাড়ির মধ্যে সাড়ে পাঁচ লাখ তৈরি করেছে জাগুয়ার। বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোও তারা স্থানীয় বাজারে তৈরি করতে চায়। কিন্তু এর আগে বেশ কিছু বিষয় ঠিক করার প্রয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে সরকার এবং গবেষকদের সমর্থনেরও প্রয়োজন।
প্রতিষ্ঠানের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি আই-পেইস অস্ট্রিয়া-তে তৈরি করবে জাগুয়ার।
জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার প্রধান নির্বাহী র্যালফ স্পেথ বলেন, “আমাদের মডেলগুলোর মধ্যে আমরা বৈদ্যুতিক পণ্য যোগ করবো, এর মধ্যে সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক, প্লাগ-ইন-হাইব্রিড এবং মাইল্ড হাইব্রিড গাড়ি থাকবে।”
গত বছর ভারতের টাটা মোটর্স-এর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি বলে, ২০২০ সালের মধ্যে তাদের অর্ধেক গাড়ি হবে পরিবেশবান্ধব। এবার সে পরিকল্পনাকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি, বলা হয়েছে রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে।
বাজারে ক্রমেই বৈদ্যুতিক গাড়ির মডেল বাড়ছে। চলতি বছরের জুলাইতে যুক্তরাজ্যে ঘোষণা করা হয়, পরিবেশ দূষণ কমাতে ২০৪০ সাল থেকে তেলচালিত নতুন গাড়ির বিক্রি বন্ধ করা হবে। ইতোমধ্যে ফ্রান্স, মাদ্রিদ, মেক্সিকো সিটিও এমন ঘোষণা দিয়েছে।
দূষণ কমাতে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও পরিবেশবান্ধব গাড়ির দিকে নজর দিচ্ছে। বুধবার লিফ নামের বৈদ্যুতিক গাড়ির উন্নত সংস্করণ উন্মোচন করেছে নিসান। গাড়িটি দিয়ে টেসলা’র মডেল ৩-এর সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার প্রয়াশ করছে তারা।
২০১৬ সালে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ির মডেল দেখায় জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার। সামনের বছরগুলোতে আরও বেশ কয়েকটি গাড়িতে বৈদ্যুতিক সংস্করণ আনা হবে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়।
আগের বছর যুক্তরাজ্যের তৈরি ১৭ লাখ গাড়ির মধ্যে সাড়ে পাঁচ লাখ তৈরি করেছে জাগুয়ার। বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোও তারা স্থানীয় বাজারে তৈরি করতে চায়। কিন্তু এর আগে বেশ কিছু বিষয় ঠিক করার প্রয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে সরকার এবং গবেষকদের সমর্থনেরও প্রয়োজন।
প্রতিষ্ঠানের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি আই-পেইস অস্ট্রিয়া-তে তৈরি করবে জাগুয়ার।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়