ঢাকা : মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় আটক জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মামলার রায় আজ। বুধবার সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন।
বুধবার সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।
এদিকে আটক জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে বৃহস্পতিবার রায় উপলক্ষে কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছে।
বুধবার বিকালে জামায়াতের এই নেতাকে পুলিশি নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।
সূত্র জানায় বৃহস্পতিবার সকালে মুহাম্মদ কামারুজ্জানের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় দেয়া হবে বিধায় তাকে আগের দিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছে।
গত ১৬ এপ্রিল এ মামলার কার্যক্রম শেষে মামলাটির রায় যেকোনো দিন দেয়া হবে মর্মে অপেক্ষমাণ রাখেন ট্রাইব্যুনাল।
কামারুজ্জামানের পক্ষে সাফাই সাক্ষী হিসেবে গত ৬ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত মোট ৫ জন সাফাই সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। সাক্ষীরা হলেন মো. আরশেদ আলী, আশকর আলী, কামারুজ্জামানের বড় ছেলে হাসান ইকবাল, বড় ভাই কফিল উদ্দিন এবং আবদুর রহিম।
২০১২ সালের ১৫ জুলাই থেকে এ বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে (রাষ্ট্রপক্ষে) তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) আবদুর রাজ্জাক খানসহ রাষ্ট্রপক্ষের মোট ১৮ সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
সাক্ষীরা হলেন আনন্দমোহন কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হামিদুল হক, শেরপুরের মনোয়ার হোসেন খান মোহন, জহুরুল হক মুন্সী, ফকির আব্দুল মান্নান, মোশাররফ হোসেন তালুকদার, ডা. মো. হাসানুজ্জামান, লিয়াকত আলী, জিয়াউল ইসলাম, এডভোকেট আবুল কাশেম, জালাল উদ্দিন, শেরপুর জেলার ‘বিধবাপল্লী’ নামে খ্যাত সোহাগপুর গ্রামের ৩ নারী সাক্ষী (ক্যামেরা ট্রায়াল), মুজিবুর রহমান খান পান্নু এবং দবির হোসেন ভূঁইয়া। আর জব্দ তালিকার প্রথম সাক্ষী হলেন বাংলা একাডেমীর সহকারী গ্রন্থাগারিক এজাব উদ্দিন মিয়া ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তথ্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা আমেনা খাতুন।
গত বছরের ৪ জুন কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৭টি অভিযোগ আনা হয়।
উল্লেখ্য, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ২০১০ সালের ২৯ জুলাই জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামান হাইকোর্টে জামিন নিতে আসেন। জামিন মঞ্জুর হওয়ার পর হাইকোর্ট থেকে বের হওয়ার সময় তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে গত বছরের ৩১ জানুয়ারি ৮৪ পৃষ্ঠার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল-১।
এরপর ১৬ এপ্রিল চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কামারুজ্জামানের মামলাটি ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ট্রাইব্যুনাল-২ এ স্থানান্তর করা হয়।
বুধবার সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।
এদিকে আটক জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে বৃহস্পতিবার রায় উপলক্ষে কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছে।
বুধবার বিকালে জামায়াতের এই নেতাকে পুলিশি নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।
সূত্র জানায় বৃহস্পতিবার সকালে মুহাম্মদ কামারুজ্জানের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় দেয়া হবে বিধায় তাকে আগের দিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছে।
গত ১৬ এপ্রিল এ মামলার কার্যক্রম শেষে মামলাটির রায় যেকোনো দিন দেয়া হবে মর্মে অপেক্ষমাণ রাখেন ট্রাইব্যুনাল।
কামারুজ্জামানের পক্ষে সাফাই সাক্ষী হিসেবে গত ৬ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত মোট ৫ জন সাফাই সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। সাক্ষীরা হলেন মো. আরশেদ আলী, আশকর আলী, কামারুজ্জামানের বড় ছেলে হাসান ইকবাল, বড় ভাই কফিল উদ্দিন এবং আবদুর রহিম।
২০১২ সালের ১৫ জুলাই থেকে এ বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে (রাষ্ট্রপক্ষে) তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) আবদুর রাজ্জাক খানসহ রাষ্ট্রপক্ষের মোট ১৮ সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
সাক্ষীরা হলেন আনন্দমোহন কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হামিদুল হক, শেরপুরের মনোয়ার হোসেন খান মোহন, জহুরুল হক মুন্সী, ফকির আব্দুল মান্নান, মোশাররফ হোসেন তালুকদার, ডা. মো. হাসানুজ্জামান, লিয়াকত আলী, জিয়াউল ইসলাম, এডভোকেট আবুল কাশেম, জালাল উদ্দিন, শেরপুর জেলার ‘বিধবাপল্লী’ নামে খ্যাত সোহাগপুর গ্রামের ৩ নারী সাক্ষী (ক্যামেরা ট্রায়াল), মুজিবুর রহমান খান পান্নু এবং দবির হোসেন ভূঁইয়া। আর জব্দ তালিকার প্রথম সাক্ষী হলেন বাংলা একাডেমীর সহকারী গ্রন্থাগারিক এজাব উদ্দিন মিয়া ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তথ্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা আমেনা খাতুন।
গত বছরের ৪ জুন কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৭টি অভিযোগ আনা হয়।
উল্লেখ্য, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ২০১০ সালের ২৯ জুলাই জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামান হাইকোর্টে জামিন নিতে আসেন। জামিন মঞ্জুর হওয়ার পর হাইকোর্ট থেকে বের হওয়ার সময় তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে গত বছরের ৩১ জানুয়ারি ৮৪ পৃষ্ঠার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল-১।
এরপর ১৬ এপ্রিল চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কামারুজ্জামানের মামলাটি ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ট্রাইব্যুনাল-২ এ স্থানান্তর করা হয়।
সিলেটের আলাপ.কম
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ

0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়