
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ফেরার
আশা তো ছিলই না। মৃত্যুকেই ভবিতব্য ভাবতে শুরু করেছিলেন যৌনদাসী হিসাবে
আইএস–এর হাতে বন্দী ও বিক্রি হওয়া তরুণী। তিন বছর আগে ইরাকের উত্তর প্রান্ত
ইয়াজিদি গ্রাম থেকে আইএস তাঁকে যৌনদাসী হিসাবে বন্দী করেছিল। কিন্তু
বৃহস্পতিবার নিজের গ্রামেই ফিরলেন নাদিয়া মুরাদ। আইএস এর খপ্পর থেকে পালাতে
সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। তবে কীভাবে তিনি সফল হলেন তা জানা গিয়েছে নিরাপত্তা
পরিষদের পক্ষ থেকে।
লিরাপত্তা পরিষদ সূত্রে পাওয়া খবর, ইরাকের কোজো এলাকার স্কুল ভবনে সন্ত্রাসবাদীরা তাঁকে আটক করে রেখেছিল। সেখানে বহু কাকুতিমিনতি করে কান্নায় ভেঙে পড়লেও সন্ত্রাসবাদীদের হাত থেকে মুক্তি মেলেনি। তরুণী নাদিয়া মুরাদ ধরেই নিয়েছিলেন তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করে দেবে সন্ত্রাসবাদীরা। শুক্রবার নাদিয়াকে ঘিরে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে গোটা গ্রাম। যিনি ইতিমধ্যেই ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের সাকারোভ পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর সঙ্গে আরও একজন ওই গ্রামেরই তরুণী লামিয়া অজি বাশার এই পুরস্কার পেয়েছেন। এই পুরস্কার দেওয়া হয় ভাবনার স্বাধীনতার জন্য।
নাদিয়া মুরাদের বয়স এখন ২৪। ২০১৪ সালের এপ্রিলের দিকে আইএস তাঁকে বন্দী করেছিল। আর ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসে এই সন্ত্রাসবাদীদের চোখে ধুলো দিয়ে পালাতে সক্ষম হন তিনি। তারপর ২০১৫ সালে নিরাপত্তা পরিষদের দারস্থ হন তিনি। নাদিয়ার সঙ্গে লামিয়াও পালাতে সক্ষম হন। একটি মাইন বিস্ফোরণের ফলে তাঁর একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। সে অবস্থাতেই এই ১৯ বছরের তরুণী আইএস এর খপ্পর থেকে পালাতে সক্ষম হন। তিনিও নাদিয়ার গ্রামেরই মেয়ে। তাঁরা পালাতে সক্ষম হলেও তিন হাজারের বেশি মহিলা আটক রয়েছে ওই সন্ত্রাসবাদীদের হাতে। এই তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি নাদিয়া আইনজীবী হতে চান বলে নিরাপত্তা পরিষদকে জানিয়েছেন।-আজকাল।
লিরাপত্তা পরিষদ সূত্রে পাওয়া খবর, ইরাকের কোজো এলাকার স্কুল ভবনে সন্ত্রাসবাদীরা তাঁকে আটক করে রেখেছিল। সেখানে বহু কাকুতিমিনতি করে কান্নায় ভেঙে পড়লেও সন্ত্রাসবাদীদের হাত থেকে মুক্তি মেলেনি। তরুণী নাদিয়া মুরাদ ধরেই নিয়েছিলেন তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করে দেবে সন্ত্রাসবাদীরা। শুক্রবার নাদিয়াকে ঘিরে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে গোটা গ্রাম। যিনি ইতিমধ্যেই ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের সাকারোভ পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর সঙ্গে আরও একজন ওই গ্রামেরই তরুণী লামিয়া অজি বাশার এই পুরস্কার পেয়েছেন। এই পুরস্কার দেওয়া হয় ভাবনার স্বাধীনতার জন্য।
নাদিয়া মুরাদের বয়স এখন ২৪। ২০১৪ সালের এপ্রিলের দিকে আইএস তাঁকে বন্দী করেছিল। আর ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসে এই সন্ত্রাসবাদীদের চোখে ধুলো দিয়ে পালাতে সক্ষম হন তিনি। তারপর ২০১৫ সালে নিরাপত্তা পরিষদের দারস্থ হন তিনি। নাদিয়ার সঙ্গে লামিয়াও পালাতে সক্ষম হন। একটি মাইন বিস্ফোরণের ফলে তাঁর একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। সে অবস্থাতেই এই ১৯ বছরের তরুণী আইএস এর খপ্পর থেকে পালাতে সক্ষম হন। তিনিও নাদিয়ার গ্রামেরই মেয়ে। তাঁরা পালাতে সক্ষম হলেও তিন হাজারের বেশি মহিলা আটক রয়েছে ওই সন্ত্রাসবাদীদের হাতে। এই তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি নাদিয়া আইনজীবী হতে চান বলে নিরাপত্তা পরিষদকে জানিয়েছেন।-আজকাল।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়