বিনোদন ডেস্ক: মিস
থাইল্যান্ডের ক্রাউন মাথায় নিয়েও বাস্তবটা বিশ্বাসই হয় না চলিতা সুনসেনের।
হবেই বা কীভাবে? রাস্তার খাবার বিক্রেতা থেকে থাইল্যান্ডের শ্রেষ্ঠ
সুন্দরী, যাত্রাটা নেহাত সহজ ছিল না।
চলিতাদের আদি বাড়ি ছিলো থাইল্যান্ডের ইয়াসোথন প্রদেশে। যদিও তার জন্ম হয়েছিলো থাইল্যান্ডের ননথাবুরিতে। বেড়ে ওঠা মধ্য থাইল্যান্ডের সামুত প্রাকনে। বাবা সোরানান সুনসেনে ছিলেন গাড়ি চালক। মা চুতিকান সুনসেনে জন্মসূত্রে আধা-জার্মান। কাজ করতেন একটি ছোট ট্রাভেল সংস্থায়। আর্থিক দিক থেকে সচ্ছলতা ছিল না চলিতাদের পরিবারে।
মাত্র চার বছর বয়সেই পরিবারকে সাহায্য করার জন্য রোজগারের খোঁজ শুরু করতে হয় চলিতাকে। শেষমেশ রাস্তায় ঘুরে ঘুরে খাবার বিক্রি করা শুরু করে ছোট্ট চলিতা।
খাবার বিক্রির টাকা দিয়েই সংসারে সাহায্য, আবার সেই টাকা দিয়েই নিজের পড়াশোনা- সবটাই চালিয়েছেন ‘মিস থাইল্যান্ড’। শেষ করেছেন মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতক। এইচআইভি পজিটিভ শিশুদের একটি আশ্রমের সঙ্গেও যুক্ত চলিতা। স্বপ্ন ছিল জীবনে মনে রাখার মতো কিছু একটা করবেন। করে দেখিয়েছেন।
২৩ জুলাই, ২০১৬। দিনটা চির কাল মনে থাকবে চলিতার। জীবনের শ্রেষ্ঠ দিন বললেও কম বলা হয়। ব্যাংককের রয়্যাল প্যারাগন হল হোটেল। সেখানেই শুরু হয়েছিল থাইল্যান্ডের সেরা সুন্দরীর খোঁজ।
সেই প্রতিযোগিতায় সেরার মুকুট ওঠে তার মাথায় ২০১৬-র মিস ইউনিভার্সের মঞ্চেও দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন চলিতা। ফিলিপিন্সে বসেছিল এই প্রতিযোগিতার আসর। বিজয়ী হতে না পারলেও প্রতিযোগিতার শেষ দিন পর্যন্ত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তিনি। ষষ্ঠ স্থানেই শেষ হয়েছিল তার জার্নি। কিন্তু ফ্যান ভোটে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন তিনি।
চলিতাদের আদি বাড়ি ছিলো থাইল্যান্ডের ইয়াসোথন প্রদেশে। যদিও তার জন্ম হয়েছিলো থাইল্যান্ডের ননথাবুরিতে। বেড়ে ওঠা মধ্য থাইল্যান্ডের সামুত প্রাকনে। বাবা সোরানান সুনসেনে ছিলেন গাড়ি চালক। মা চুতিকান সুনসেনে জন্মসূত্রে আধা-জার্মান। কাজ করতেন একটি ছোট ট্রাভেল সংস্থায়। আর্থিক দিক থেকে সচ্ছলতা ছিল না চলিতাদের পরিবারে।
মাত্র চার বছর বয়সেই পরিবারকে সাহায্য করার জন্য রোজগারের খোঁজ শুরু করতে হয় চলিতাকে। শেষমেশ রাস্তায় ঘুরে ঘুরে খাবার বিক্রি করা শুরু করে ছোট্ট চলিতা।
খাবার বিক্রির টাকা দিয়েই সংসারে সাহায্য, আবার সেই টাকা দিয়েই নিজের পড়াশোনা- সবটাই চালিয়েছেন ‘মিস থাইল্যান্ড’। শেষ করেছেন মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতক। এইচআইভি পজিটিভ শিশুদের একটি আশ্রমের সঙ্গেও যুক্ত চলিতা। স্বপ্ন ছিল জীবনে মনে রাখার মতো কিছু একটা করবেন। করে দেখিয়েছেন।
২৩ জুলাই, ২০১৬। দিনটা চির কাল মনে থাকবে চলিতার। জীবনের শ্রেষ্ঠ দিন বললেও কম বলা হয়। ব্যাংককের রয়্যাল প্যারাগন হল হোটেল। সেখানেই শুরু হয়েছিল থাইল্যান্ডের সেরা সুন্দরীর খোঁজ।
সেই প্রতিযোগিতায় সেরার মুকুট ওঠে তার মাথায় ২০১৬-র মিস ইউনিভার্সের মঞ্চেও দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন চলিতা। ফিলিপিন্সে বসেছিল এই প্রতিযোগিতার আসর। বিজয়ী হতে না পারলেও প্রতিযোগিতার শেষ দিন পর্যন্ত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তিনি। ষষ্ঠ স্থানেই শেষ হয়েছিল তার জার্নি। কিন্তু ফ্যান ভোটে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন তিনি।
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়