কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আন্তর্জাতিক টেনিস থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্বের সাবেক এক নম্বর টেনিস
তারকা আনা ইভানোভিচ। শারীরিক পরিশ্রমকেই অবসেরর পিছনে মূল কারণ হিসেবে
উল্লেখ করেছেন এই সার্বিয়ান।
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় এই ঘোষণা দেন তিনি।
২৯ বছর বয়সী আনা ২০০৮ সালে ১২ সপ্তাহের জন্য ডব্লিউটিএ বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন। ওই মৌসুমে ক্যারিয়ারের একমাত্র গ্র্যান্ড স্ল্যাম ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা লাভের কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন আনা।
১৩ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারের অবসরের ঘোষণা দিতে গিয়ে আনা বলেছেন, ‘পেশাদার টেনিস থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিদ্ধান্তটি কঠিন ছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা নিতেই হলো। আমি বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে ছিলাম। ২০০৮ সালে রোলা গ্যাঁরোতে শিরোপা জিতেছি। এতটা উপরে উঠতে পারবো তা কখনই চিন্তা করিনি। ক্যারিয়ারে ১৫টি ডব্লিউটিএ শিরোপা জিতেছি। তিনটি গ্র্যান্ড স্ল্যামের ফাইনালে খেলেছি, ফেড কাপের ফাইনালেও খেলার অভিজ্ঞতা হয়েছে। এছাড়াও অনেকগুলো স্মরণীয় ম্যাচে খেলেছি। কিন্তু যেকোন পেশাদার সার্কিটেই শারিরীক ফিটনেস থাকাটা জরুরী। আমার ক্যারিয়ার বেশ কয়েকবারই ইনজুরির কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে পারফর্ম করতে পারলে আমি খেলাটা চালিয়ে যেতাম।’
গত সেপ্টেম্বরে ইউএস ওপেনের প্রথম রাউন্ডে পরাজিত হয়ে বিদায় নিয়েছিলেন ইভানোভিচ। ওই ম্যাচটিই তার ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ ছিল। এই পরাজয়ে ২০১০ সালের পরে প্রথমবারের মত র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ৫০ থেকে নেমে যান। ওই সময়ই মূলত তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ২০১৭ সাল পর্যন্ত পেশাদার টেনিসে খেলা চালিয়ে যাবেন। হাতের ইনজুরির কারণে অবশ্য পরবর্তীতে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয় এবং একটু আগে ভাগেই অবসরের ঘোষণা দেন।
ডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান স্টিভ সাইমন ইভানোভিচকে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন ও নারী টেনিস অঙ্গনের একজন অসাধারণ দূত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সাইমন বলেন, দেশের হয়ে টেনিসে তার অবদান অনস্বীকার্য। অবশ্যই তার অনুপস্থিতি অনুভূত হবে। ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ে খুব কম সংখ্যক খেলোয়াড়ই এক নম্বরে উঠতে পেরেছে।
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় এই ঘোষণা দেন তিনি।
২৯ বছর বয়সী আনা ২০০৮ সালে ১২ সপ্তাহের জন্য ডব্লিউটিএ বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন। ওই মৌসুমে ক্যারিয়ারের একমাত্র গ্র্যান্ড স্ল্যাম ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা লাভের কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন আনা।
১৩ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারের অবসরের ঘোষণা দিতে গিয়ে আনা বলেছেন, ‘পেশাদার টেনিস থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিদ্ধান্তটি কঠিন ছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা নিতেই হলো। আমি বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে ছিলাম। ২০০৮ সালে রোলা গ্যাঁরোতে শিরোপা জিতেছি। এতটা উপরে উঠতে পারবো তা কখনই চিন্তা করিনি। ক্যারিয়ারে ১৫টি ডব্লিউটিএ শিরোপা জিতেছি। তিনটি গ্র্যান্ড স্ল্যামের ফাইনালে খেলেছি, ফেড কাপের ফাইনালেও খেলার অভিজ্ঞতা হয়েছে। এছাড়াও অনেকগুলো স্মরণীয় ম্যাচে খেলেছি। কিন্তু যেকোন পেশাদার সার্কিটেই শারিরীক ফিটনেস থাকাটা জরুরী। আমার ক্যারিয়ার বেশ কয়েকবারই ইনজুরির কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে পারফর্ম করতে পারলে আমি খেলাটা চালিয়ে যেতাম।’
গত সেপ্টেম্বরে ইউএস ওপেনের প্রথম রাউন্ডে পরাজিত হয়ে বিদায় নিয়েছিলেন ইভানোভিচ। ওই ম্যাচটিই তার ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ ছিল। এই পরাজয়ে ২০১০ সালের পরে প্রথমবারের মত র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ৫০ থেকে নেমে যান। ওই সময়ই মূলত তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ২০১৭ সাল পর্যন্ত পেশাদার টেনিসে খেলা চালিয়ে যাবেন। হাতের ইনজুরির কারণে অবশ্য পরবর্তীতে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয় এবং একটু আগে ভাগেই অবসরের ঘোষণা দেন।
ডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান স্টিভ সাইমন ইভানোভিচকে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন ও নারী টেনিস অঙ্গনের একজন অসাধারণ দূত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সাইমন বলেন, দেশের হয়ে টেনিসে তার অবদান অনস্বীকার্য। অবশ্যই তার অনুপস্থিতি অনুভূত হবে। ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ে খুব কম সংখ্যক খেলোয়াড়ই এক নম্বরে উঠতে পেরেছে।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়