কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু অন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির ৫ম
কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল গিয়েছিল। এরপর ২০১২ সালের ২৯
ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কাউন্সিলেও বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল অংশ
নেয়।
কিন্তু এরপর জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা ঘটনায় দু’দলের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে।
এদিকে আসন্ন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে দাওয়াত পেলে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে যাওয়া বা না যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি।
গত ১৯ মার্চ অনুষ্ঠিত বিএনপির ৬ষ্ঠ কাউন্সিলে আমন্ত্রণ জানালেও আওয়ামী লীগের কোনো প্রতিনিধি তাতে যোগ দেননি।
এমনকি দল দুটির নেতাদের মধ্যে মুখ দেখাদেখিও বন্ধ। এ অবস্থায় সম্প্রতি আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, আসন্ন কাউন্সিলে জামায়াত ছাড়া বিএনপিসহ দেশের অন্য সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির দায়িত্বশীল এক নেতা বলেন, আমরা এখনও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো আমন্ত্রণপত্র পাইনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ যদি তাদের সম্মেলনে বিএনপিকে আমন্ত্রন জানায়, সেক্ষেত্রে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
কিন্তু এরপর জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা ঘটনায় দু’দলের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে।
এদিকে আসন্ন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে দাওয়াত পেলে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে যাওয়া বা না যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি।
গত ১৯ মার্চ অনুষ্ঠিত বিএনপির ৬ষ্ঠ কাউন্সিলে আমন্ত্রণ জানালেও আওয়ামী লীগের কোনো প্রতিনিধি তাতে যোগ দেননি।
এমনকি দল দুটির নেতাদের মধ্যে মুখ দেখাদেখিও বন্ধ। এ অবস্থায় সম্প্রতি আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, আসন্ন কাউন্সিলে জামায়াত ছাড়া বিএনপিসহ দেশের অন্য সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির দায়িত্বশীল এক নেতা বলেন, আমরা এখনও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো আমন্ত্রণপত্র পাইনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ যদি তাদের সম্মেলনে বিএনপিকে আমন্ত্রন জানায়, সেক্ষেত্রে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়