
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: মা হওয়াটা সব
নারীর জন্যই সবচেয়ে আনন্দের বিষয়। তবে গর্ভাবস্থায় মায়েরা নানা শারীরিক
সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই এই সময়টা হবু মাকে অনেক সাবধানে থাকতে হয়। কারণ এই
সময়টাতে মাঝেমধ্যে গর্ভকালীন জটিলতা বা ডায়বেটিস হওয়ার কথা শোনা যায়।
তাহলে জেনে নিন গর্ভাবস্থার ডায়বেটিস হলে কি করবেন-
‘গ্লুকোজ টেস্ট’
গর্ভবতী হওয়ার ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের সময় ‘গ্লুকোজ টেস্ট’ করতে হবে। এতে জানা যাবে শরীরের কতটুকু গ্লুকোজ গ্রহণ করার ক্ষমতা আছে কিংবা সুগার কমানোর জন্য শরীর যথেষ্ট ইনসুলিন উৎপাদন করছে কিনা। তবে এ গ্লুকোজ টেস্টের যে বিশেষ নিয়ম রয়েছে, ঠিক সেভাবেই করতে হবে। তাহলেই সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়।
হরমোনের তারতম্য
গর্ভাবস্থায় নানা রকম হরমোন শরীরের বিপাকক্রিয়ায় তারতম্য সৃষ্টি করে। এজন্য অনেক নারীর পাঁচ থেকে সাত মাসের সময় ডায়বেটিস দেখা দেয়। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু জন্মের পর তা আস্তে আস্তে চলে যায়। অতিরিক্ত মোটা মায়েদের ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা।
খাবার
গর্ভবতী নারীদের দু’জনের খাবার খেতে বলা হয় যা মোটেই ঠিক নয়। মা এবং অনাগত সন্তান দু’জনের খাবার একসঙ্গে খাওয়ার পরিবর্তে মাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সুস্থ মা ও শিশুর জন্য পুষ্টিকর খাবার যেমন শাক-সবজি, ফল, আঁশযুক্ত খাবার এবং সঙ্গে কম চিনি এবং কম চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়াই ভাল।
হাঁটাচলা বা ব্যায়াম
গর্ভাবস্থায় হাঁটাচলা অত্যন্ত দরকার। এসময় যাদের ডায়বেটিস হয়েছে তাদের জন্য যথেষ্ট ব্যায়াম এবং পরিমিত পুষ্টিকর খাবার খুব প্রয়োজনীয়। এর সঙ্গে প্রয়োজনে ইনসুলিন থেরাপিও নেওয়া যেতে পারে।
পরামর্শ
আগামীতে সন্তান চান এমন মোটা নারীদের জন্য পরামর্শ হলো, আগে থেকে ওজন আয়ত্বে আনার চেষ্ট করুন। জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভাস বদলান, নিজে সুস্থ থাকুন ও সুস্থ সন্তানের জন্ম দিন৷
‘গ্লুকোজ টেস্ট’
গর্ভবতী হওয়ার ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের সময় ‘গ্লুকোজ টেস্ট’ করতে হবে। এতে জানা যাবে শরীরের কতটুকু গ্লুকোজ গ্রহণ করার ক্ষমতা আছে কিংবা সুগার কমানোর জন্য শরীর যথেষ্ট ইনসুলিন উৎপাদন করছে কিনা। তবে এ গ্লুকোজ টেস্টের যে বিশেষ নিয়ম রয়েছে, ঠিক সেভাবেই করতে হবে। তাহলেই সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়।
হরমোনের তারতম্য
গর্ভাবস্থায় নানা রকম হরমোন শরীরের বিপাকক্রিয়ায় তারতম্য সৃষ্টি করে। এজন্য অনেক নারীর পাঁচ থেকে সাত মাসের সময় ডায়বেটিস দেখা দেয়। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু জন্মের পর তা আস্তে আস্তে চলে যায়। অতিরিক্ত মোটা মায়েদের ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা।
খাবার
গর্ভবতী নারীদের দু’জনের খাবার খেতে বলা হয় যা মোটেই ঠিক নয়। মা এবং অনাগত সন্তান দু’জনের খাবার একসঙ্গে খাওয়ার পরিবর্তে মাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সুস্থ মা ও শিশুর জন্য পুষ্টিকর খাবার যেমন শাক-সবজি, ফল, আঁশযুক্ত খাবার এবং সঙ্গে কম চিনি এবং কম চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়াই ভাল।
হাঁটাচলা বা ব্যায়াম
গর্ভাবস্থায় হাঁটাচলা অত্যন্ত দরকার। এসময় যাদের ডায়বেটিস হয়েছে তাদের জন্য যথেষ্ট ব্যায়াম এবং পরিমিত পুষ্টিকর খাবার খুব প্রয়োজনীয়। এর সঙ্গে প্রয়োজনে ইনসুলিন থেরাপিও নেওয়া যেতে পারে।
পরামর্শ
আগামীতে সন্তান চান এমন মোটা নারীদের জন্য পরামর্শ হলো, আগে থেকে ওজন আয়ত্বে আনার চেষ্ট করুন। জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভাস বদলান, নিজে সুস্থ থাকুন ও সুস্থ সন্তানের জন্ম দিন৷
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়