ঢাকা : বাংলা নববর্ষের আগের দিন, অর্থাৎ দেড় মাসেরও বেশি সময় আগে থেকে পথ চলা শুরু করেছে বাংলা সার্চ ইঞ্জিন ‘পিপীলিকা'। এরপর থেকে প্রতিনিয়ত এর উন্নয়নের কাজ চলছে। ফেসবুকের জন্য অ্যাপ তৈরির পরিকল্পনা তারই একটি অংশ।
বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকার সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে পিপীলিকা।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল তরুণের উদ্যোগে এই সার্চ ইঞ্জিনটি তৈরি করা হয়েছে। এতে নেতৃত্ব দিয়েছেন কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমিন সজীব।
বাকি সদস্যরা হলেন মাকসুদ হোসাইন, মহিউদ্দিন মিশু, মাহবুবুর রব, আসিফ সামির, সাজ্জাদুল হক, তৌহিদুল ইসলাম, তালহা ইবনে ইমাম, থিম্পু পাল, অপু চক্রবর্তী, বাকার মোহাম্মদ আলম ও ফরহাদ আহমেদ।
ডয়চে ভেলের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সজীব পিপীলিকার ব্যবহারকারী বাড়াতে নতুন নতুন পরিকল্পনার কথা জানান। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ফেসবুকের জন্য অ্যাপ তৈরি করা, যেটা এ বছরের মধ্যেই হবে বলে জানান তিনি।
এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অপারেটিং সিস্টেম সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের জন্য যেন কেউ অ্যাপ তৈরি করতে পারে সেজন্য এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) প্রকাশ করা হবে বলেও জানান সজীব।
অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অ্যাপে বাংলা লেখার সহজ অ্যাপ্লিকেশন থাকবে বলে আশা তার।
যা করা যাবে
সজীব বলেন, ফেসবুক অ্যাপের মাধ্যমে কিছু অতিরিক্ত সেবা দেয়ার চেষ্টা করা হবে। যেমন ‘লোকেশন বেসড সার্ভিস'। এর মানে হচ্ছে, কেউ যদি তার গ্রামের বাড়ি ও এর আশেপাশের এলাকা নিয়ে সংবাদপত্রে আসা কোনো সংবাদ পেতে চান তাহলে তিনি এই অ্যাপের মাধ্যমে সেটা পাবেন। এছাড়া কোনো গবেষক যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হলে সেটা পেতে চান, তাও পাবেন।
‘ইন্ডিক' ভাষাগুলোর জন্য সার্চ ইঞ্জিন
বাংলা ভাষার জন্য একটা সমৃদ্ধ সার্চ ইঞ্জিন দাঁড়া করানোর পর পিপীলিকার ইচ্ছা ইন্ডিক ভাষাগুলোর জন্যও ইঞ্জিন তৈরি করা। কারণ সজীবের মতে, সে সব ভাষার ‘কম্পিউটেশনাল লিঙ্গুইস্টিক' নাকি বাংলার প্রায় কাছাকাছি। ইন্ডিক ভাষাগুলোর মধ্যে রয়েছে হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবি, মারাঠি, গুজরাটি, সিন্ধি ইত্যাদি। সূত্র: ডব্লিউ
বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকার সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে পিপীলিকা।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল তরুণের উদ্যোগে এই সার্চ ইঞ্জিনটি তৈরি করা হয়েছে। এতে নেতৃত্ব দিয়েছেন কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমিন সজীব।
বাকি সদস্যরা হলেন মাকসুদ হোসাইন, মহিউদ্দিন মিশু, মাহবুবুর রব, আসিফ সামির, সাজ্জাদুল হক, তৌহিদুল ইসলাম, তালহা ইবনে ইমাম, থিম্পু পাল, অপু চক্রবর্তী, বাকার মোহাম্মদ আলম ও ফরহাদ আহমেদ।
ডয়চে ভেলের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সজীব পিপীলিকার ব্যবহারকারী বাড়াতে নতুন নতুন পরিকল্পনার কথা জানান। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ফেসবুকের জন্য অ্যাপ তৈরি করা, যেটা এ বছরের মধ্যেই হবে বলে জানান তিনি।
এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অপারেটিং সিস্টেম সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের জন্য যেন কেউ অ্যাপ তৈরি করতে পারে সেজন্য এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) প্রকাশ করা হবে বলেও জানান সজীব।
অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অ্যাপে বাংলা লেখার সহজ অ্যাপ্লিকেশন থাকবে বলে আশা তার।
যা করা যাবে
সজীব বলেন, ফেসবুক অ্যাপের মাধ্যমে কিছু অতিরিক্ত সেবা দেয়ার চেষ্টা করা হবে। যেমন ‘লোকেশন বেসড সার্ভিস'। এর মানে হচ্ছে, কেউ যদি তার গ্রামের বাড়ি ও এর আশেপাশের এলাকা নিয়ে সংবাদপত্রে আসা কোনো সংবাদ পেতে চান তাহলে তিনি এই অ্যাপের মাধ্যমে সেটা পাবেন। এছাড়া কোনো গবেষক যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হলে সেটা পেতে চান, তাও পাবেন।
‘ইন্ডিক' ভাষাগুলোর জন্য সার্চ ইঞ্জিন
বাংলা ভাষার জন্য একটা সমৃদ্ধ সার্চ ইঞ্জিন দাঁড়া করানোর পর পিপীলিকার ইচ্ছা ইন্ডিক ভাষাগুলোর জন্যও ইঞ্জিন তৈরি করা। কারণ সজীবের মতে, সে সব ভাষার ‘কম্পিউটেশনাল লিঙ্গুইস্টিক' নাকি বাংলার প্রায় কাছাকাছি। ইন্ডিক ভাষাগুলোর মধ্যে রয়েছে হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবি, মারাঠি, গুজরাটি, সিন্ধি ইত্যাদি। সূত্র: ডব্লিউ
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়