ঢাকা : ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ। ভোট নেয়া শুরু হয়েছে স্থানীয় সময় সকাল আটটায়। চলবে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত। দেশটির ১১তম রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার লড়াইয়ে রয়েছেন ছয় প্রার্থী। তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে পারমাণবিক কর্মসূচির পক্ষে প্রধান আলোচক ও আহমাদিনেজাদের প্রিয়পাত্র কট্টরপন্থী সাইদ জলিলি এবং আরেক কট্টরপন্থী নেতা সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী,খামেনির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়েতির মধ্যে।
তিনজন প্রার্থীকে এবার মূল প্রতিযোগী বলা হচ্ছে।পারমাণবিক কর্মসূচির পক্ষে প্রধান আলোচক ও আহমাদিনেজাদের প্রিয়াপাত্র কট্টরপন্থী সাইদ জলিলি আরেক কট্টরপন্থী নেতা সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী,খামেনির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়েতি এবং একমাত্র উদারপন্থী প্রার্থী হিসেবে সংস্কারপন্থীদের সমর্থন পাওয়া হাসান রুহানির মধ্যে।বেলায়াতি ১৬ বছর ১৯৮১ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৯৭৯ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পর সহিংস পরিস্থিতি দেখা দেয় ২০০৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। তবে এবার নির্বাচনে সহিংসতা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে কর্তৃপক্ষ।
দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর সংবিধানের বাধ্যবাধকতা থাকায় এই নিবর্চনে অংশ নিতে পারেননি বর্তমান প্রেসিডেন্ট আহমেদিনেজাদ।
নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন প্রায় ৫০ মিলিয়ন ভোটার।
ভোটারা বলেন, নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্টুই হচ্ছে আমরা ঠিকভাবে ভোট দিতে পারছি।
সকালেই ভোট দেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়তুল্লাহ আলী খামেনি।
সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়তুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কি চায় তা দিয়ে ইরানের জনগন সিদ্ধান্ত নিলে তারা তা ভুল করবেন। ইরানের স্বার্থেই জনগনকে তাদের প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে হবে।
ইরানে রাষ্ট্রপতি হতে পেতে হবে ৫০ ভাগ ভোট।এ শর্ত পূরণ না হলে, সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দু প্রার্থীর মধ্যে ২য় দফায় রান অফ ভোট হবে, ২১ জুন।(ডিনিউজ)
তিনজন প্রার্থীকে এবার মূল প্রতিযোগী বলা হচ্ছে।পারমাণবিক কর্মসূচির পক্ষে প্রধান আলোচক ও আহমাদিনেজাদের প্রিয়াপাত্র কট্টরপন্থী সাইদ জলিলি আরেক কট্টরপন্থী নেতা সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী,খামেনির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়েতি এবং একমাত্র উদারপন্থী প্রার্থী হিসেবে সংস্কারপন্থীদের সমর্থন পাওয়া হাসান রুহানির মধ্যে।বেলায়াতি ১৬ বছর ১৯৮১ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৯৭৯ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পর সহিংস পরিস্থিতি দেখা দেয় ২০০৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। তবে এবার নির্বাচনে সহিংসতা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে কর্তৃপক্ষ।
দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর সংবিধানের বাধ্যবাধকতা থাকায় এই নিবর্চনে অংশ নিতে পারেননি বর্তমান প্রেসিডেন্ট আহমেদিনেজাদ।
নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন প্রায় ৫০ মিলিয়ন ভোটার।
ভোটারা বলেন, নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্টুই হচ্ছে আমরা ঠিকভাবে ভোট দিতে পারছি।
সকালেই ভোট দেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়তুল্লাহ আলী খামেনি।
সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়তুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কি চায় তা দিয়ে ইরানের জনগন সিদ্ধান্ত নিলে তারা তা ভুল করবেন। ইরানের স্বার্থেই জনগনকে তাদের প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে হবে।
ইরানে রাষ্ট্রপতি হতে পেতে হবে ৫০ ভাগ ভোট।এ শর্ত পূরণ না হলে, সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দু প্রার্থীর মধ্যে ২য় দফায় রান অফ ভোট হবে, ২১ জুন।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়