ঢাকা: শয়তানের ধোকায় জামায়াত-শিবির ও বিএনপির কু-মদদে হেফাজতে ইসলাম ৫ মের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচিতে কোরআন-হাদীস পুড়িয়ে ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে আঘাত করেছে- এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইমাম ওলামা সমন্বয় ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইসমাইল হোসাইন।
সোমবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘জামায়াতকে সাংগঠনিকভাবে নিষিদ্ধ, হেফাজতে ইসলামের সকল অপকর্ম বন্ধের’ দাবিতে ২২ জুন মহাসমাবেশের ঘোষণার অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় শিক্ষার রক্ষার স্বার্থে সারাদেশের ইমাম-ওলামা-আলেমদের নিয়ে বায়তুল মোকারম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে মহাসমাবেশ করা হবে।’
সরকারকে আগাম সতর্ক নিদের্শ করে তিনি বলেন, ‘আগামী ২২ জুন কওমী মাদ্রাসা ছাত্রদের সব পরীক্ষা শেষ হবে। এসময় একটি চক্র হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছে।’
জামায়াত-শিবির ও হেফাজতের খপ্পর থেকে ধর্মীয় ইসলাম শিক্ষাকে রক্ষার আহ্বান জানিয়ে ইসমাইল হোসাইন বলেন, ‘জনগণের সাহায্যে পরিচালিত কওমী মাদ্রাসাগুলোতে যদি জনগণ দান, ছদকা, ফেৎরা ও কুরবানীর চামড়া দেয়া বন্ধ করে দেয়। তাহলে এসব মাদ্রাসার লাখ লাখ শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ব্যাহত হবে।’
এজন্য মুসলিম ঐতিহ্য রক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষাকে বাঁচানোর ক্ষেত্রে সব বিপথগামী মাদ্রাসা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বানও জানান তিনি।
সংবাদ সন্মেলনে অনেকের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা শাহ মো. ওমর ফারুক, মাওলানা নূর মো. আহাদ আলী, ভাইস চেয়ারম্যান মুফতী এস এইচ, এম আরিফ বিল্লাহ প্রমুখ।(ডিনিউজ)
সোমবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘জামায়াতকে সাংগঠনিকভাবে নিষিদ্ধ, হেফাজতে ইসলামের সকল অপকর্ম বন্ধের’ দাবিতে ২২ জুন মহাসমাবেশের ঘোষণার অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় শিক্ষার রক্ষার স্বার্থে সারাদেশের ইমাম-ওলামা-আলেমদের নিয়ে বায়তুল মোকারম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে মহাসমাবেশ করা হবে।’
সরকারকে আগাম সতর্ক নিদের্শ করে তিনি বলেন, ‘আগামী ২২ জুন কওমী মাদ্রাসা ছাত্রদের সব পরীক্ষা শেষ হবে। এসময় একটি চক্র হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছে।’
জামায়াত-শিবির ও হেফাজতের খপ্পর থেকে ধর্মীয় ইসলাম শিক্ষাকে রক্ষার আহ্বান জানিয়ে ইসমাইল হোসাইন বলেন, ‘জনগণের সাহায্যে পরিচালিত কওমী মাদ্রাসাগুলোতে যদি জনগণ দান, ছদকা, ফেৎরা ও কুরবানীর চামড়া দেয়া বন্ধ করে দেয়। তাহলে এসব মাদ্রাসার লাখ লাখ শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ব্যাহত হবে।’
এজন্য মুসলিম ঐতিহ্য রক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষাকে বাঁচানোর ক্ষেত্রে সব বিপথগামী মাদ্রাসা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বানও জানান তিনি।
সংবাদ সন্মেলনে অনেকের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা শাহ মো. ওমর ফারুক, মাওলানা নূর মো. আহাদ আলী, ভাইস চেয়ারম্যান মুফতী এস এইচ, এম আরিফ বিল্লাহ প্রমুখ।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়