ঢাকা : জামাত শিবিরের ডাকা আজকের হরতাল আইন ও আদালতের বিরুদ্ধে, যা আরেক দফা আদালত অবমাননা বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ ও বন মন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
সোমবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন বিজ্ঞ আদালতের একটি সুস্পষ্ট রায়ের বিরুদ্ধে হরতাল আহ্বান করার অর্থই হলো আদালতকে চ্যালেঞ্জ করা যা একটি স্বাধীন দেশের কোনো নাগরিক অথবা কোনো রাজনৈতিক দলই করতে পারে না। স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবির চক্র আজকের হরাতাল আহ্বান করে একদিকে আদালতকে চ্যলেঞ্জ করেছে অন্যদিকে আরেক দফা আদালত অবমাননা করেছে। এ থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যায় তারা যেমন এদেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেনা তেমনি এদেশের আইন আদালতের প্রতিও তাদের নূন্যতম শ্রদ্ধাবোধ ও আনুগত্য নেই।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিরোধী দল সংলাপ চায় না। কারণ সংলাপ চাইলে তারা জাতীয় সংসদের মূলতবী প্রস্তাব প্রত্যাহার করতো না। তবে বিরোধী দলের সাথে মত পার্থক্য দূরীকরণে আমরা সব সময় আলাপ আলোচনায় বিশ্বাস করি। মন্ত্রী বলেন, হরতালের নামে দেশকে পিছনের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। সরকার যখন অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখছে তখন জামাত-বিনপি চক্রান্তকরে দেশে হরতাল দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়। হরতালে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ব্যহত হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন বিএনপি-জামাতের শাসনামলে দেশের গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৭১ শতাংশ কিন্তু বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩.৫ শতাংশে নেমে আসা সত্ত্বেও ২০১১-১২ অর্থ বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৩২ শতাংশ অর্জিত হয়েছে। বর্তমান সরকারের কার্যাকারী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বাংলাদেশে বিগত চার বছরের গড় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬.৫০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা বিশ্বমন্দার প্রেক্ষাপটে প্রবৃদ্ধি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি। এই অগ্রগতির ধারা ব্যহত করা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করা এবং দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেয়ার জন্য এই হরতাল দেয়া হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আদালত রায়ের বিরুদ্ধে হরতাল একটি গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিক মেনে নিতে পারে না। জামাত-শিবির আদালতের বিরুদ্ধে হরতাল ডেকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এদের রুখে দাঁড়ানোর জন্য দেশের আপামর জনসাধারণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।(ডিনিউজ)
সোমবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন বিজ্ঞ আদালতের একটি সুস্পষ্ট রায়ের বিরুদ্ধে হরতাল আহ্বান করার অর্থই হলো আদালতকে চ্যালেঞ্জ করা যা একটি স্বাধীন দেশের কোনো নাগরিক অথবা কোনো রাজনৈতিক দলই করতে পারে না। স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবির চক্র আজকের হরাতাল আহ্বান করে একদিকে আদালতকে চ্যলেঞ্জ করেছে অন্যদিকে আরেক দফা আদালত অবমাননা করেছে। এ থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যায় তারা যেমন এদেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেনা তেমনি এদেশের আইন আদালতের প্রতিও তাদের নূন্যতম শ্রদ্ধাবোধ ও আনুগত্য নেই।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিরোধী দল সংলাপ চায় না। কারণ সংলাপ চাইলে তারা জাতীয় সংসদের মূলতবী প্রস্তাব প্রত্যাহার করতো না। তবে বিরোধী দলের সাথে মত পার্থক্য দূরীকরণে আমরা সব সময় আলাপ আলোচনায় বিশ্বাস করি। মন্ত্রী বলেন, হরতালের নামে দেশকে পিছনের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। সরকার যখন অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখছে তখন জামাত-বিনপি চক্রান্তকরে দেশে হরতাল দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়। হরতালে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ব্যহত হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন বিএনপি-জামাতের শাসনামলে দেশের গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৭১ শতাংশ কিন্তু বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩.৫ শতাংশে নেমে আসা সত্ত্বেও ২০১১-১২ অর্থ বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৩২ শতাংশ অর্জিত হয়েছে। বর্তমান সরকারের কার্যাকারী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বাংলাদেশে বিগত চার বছরের গড় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬.৫০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা বিশ্বমন্দার প্রেক্ষাপটে প্রবৃদ্ধি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি। এই অগ্রগতির ধারা ব্যহত করা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করা এবং দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেয়ার জন্য এই হরতাল দেয়া হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আদালত রায়ের বিরুদ্ধে হরতাল একটি গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিক মেনে নিতে পারে না। জামাত-শিবির আদালতের বিরুদ্ধে হরতাল ডেকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এদের রুখে দাঁড়ানোর জন্য দেশের আপামর জনসাধারণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়