বুধবার ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ১৬ কর্মকর্তা মুদ্রা পাচারের দুটি মামলায় আদালতে আ�সমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন। সকালে জামিন আবেদনের শুনানি করে ঢাকার মহানগর হাকিম মো. হারুন অর রশীদ পুলিশ প্রতিবেদন হওয়া পর্যন্ত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। এদের সবাই ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেশনের (এমএলএম) অর্থ আ�সাৎ ও মুদ্রা পাচারের মামলার আসামি। আর তাদের মধ্যে ছয়জন ডেসটিনির ট্রি-প্ল্যানটেশন প্রকল্পের মুদ্রা পাচারের মামলার আসামি।তারা হলেন- ডেসটিনির পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ সানি, ফারাহ দিবা, জামশেদ আরা চৌধুরী, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, আজাদ রহমান, আকবর হোসেন সুমন, শিরিন আক্তার, রকিবুল ইসলাম সরকার, মজিবুর রহমান, সুমন আলী খান, সাইদুর ইসলাম খান ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেনেন্ট কর্নেল দিদরুল আলম।সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আ�সাত করে পাচারের অভিযোগে গত ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় ডেসটিনির ২২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দুটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।ডেসটিনি ২০০০ এর সভাপতি ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারুন-অর-রশিদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমিন, মো. হোসেন, মো. গোফরানুল হক ও মো. সাইদ উর রহমান গত ৬ অগাস্ট এ দুই মামলায় আদালতে আ�সমর্পণ করে জামিন নিয়েছেন। মামলার আরেক আসামি ডেসটিনির পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ওরফে ম্যাক আজাদ কারাগারে রয়েছেন।ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেশন (এমএলএম) ও ট্রি-প্ল্যানটেশন প্রকল্পের নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে সংগৃহীত অর্থ পাচারের �প্রমাণ� পেয়ে দুদকের উপ-পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ও সহকারী পরিচালক মো. তৌফিকুল ইসলাম মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনে এই দুই মামলা করেন।ট্রি-প্ল্যানটেশন প্রকল্প থেকে ২ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা এবং এমএলএম অ্যাকাউন্ট থেকে ১ হাজার ৯৩৫ কোটি টাকা সরানোর অভিযোগ করা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে।
ফেয়ার নিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়