কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
এবার নতুন পথে
হাঁটতে চাইছে নিরাপদ খাদ্য অধিদফতর। ঢাকার খাবার রেস্তোরাঁগুলোর মান
নিয়ন্ত্রণে তারা ‘গ্রিন জোন’ ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে।
কারণ বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা ও জরিমানা করেও খাবারের রেস্তোরাঁগুলোর স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়নি।
নতুন এ ব্যবস্থায় ব্যবহৃত সবুজ, হলুদ ও লাল রঙের স্টিকারই নির্ধারণ করে দেবে রেস্তোরাঁ কতটা স্বাস্থ্যসম্মত। ফলে একজন ভোক্তা সহজেই স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের রেস্তোরাঁর সন্ধান পাবেন।
প্রাথমিকভাবে রাজধানীর মতিঝিল, দিলকুশা এবং তোপখানা রোডের শতাধিক রেস্তোরাঁকে এ জোনের আওতায় আনা হবে। এ মাসেই শুরু হবে নতুন এ কার্যক্রম। এরইমধ্যে এসব এলাকার রেস্তোরাঁগুলোর একটি তালিকা করা হয়েছে। ভোক্তাদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার প্রাপ্তির পাশাপাশি পরিবেশনের সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
‘গ্রিন জোন ব্যবস্থা’র প্রধান শর্ত হবে রেস্তোরাঁর রান্নাঘরের পরিচ্ছন্নতা। এজন্য রান্নাঘরে স্বচ্ছ কাচ ব্যবহার করতে হবে, যাতে ভোক্তা বাইরে থেকে ভেতরের পরিবেশ দেখতে পারেন। এছাড়া, হাত ধোয়ার জায়গা থেকে বাথরুমের অবস্থান, সাবান ও তরল সাবানের পৃথক ব্যবহার, রেস্তোরাঁ পরিষ্কার রাখার প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত সরঞ্জাম, তোয়ালে বা ন্যাকড়ার পরিবর্তে টিস্যুর ব্যবহার, খাবার পরিবেশনকারী ও প্রস্তুতকারীদের পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি অন্যতম।
এসব শর্তের সবক’টি পূরণ করতে পারলেই একটি রেস্তোরাঁ পাবে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের হলোগ্রামযুক্ত সবুজ স্টিকার। সেটি রেস্তোরাঁর সামনে লাগানো থাকবে। কোনও শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে একটি সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সে সময় পর্যন্ত রেস্তোরাঁয় থাকবে হলুদ স্টিকার। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেও শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে রেস্তোরাঁটিকে লাল স্টিকার দিয়ে চিহ্নিত করে দেওয়া হবে।
নিরাপদ খাদ্য অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ওই তিন এলাকার রেস্তোরাঁ কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে। এছাড়া, সচেতনতা সৃষ্টির জন্য সেমিনার করা হবে।
পরীক্ষামূলকভাবে নতুন এ প্রক্রিয়া ফেব্রুয়ারি মাসেই চালু হবে বলে নিশ্চিত করেছেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য (যুগ্ম সচিব) মাহবুব কবির। তিনি বলেন, ‘এটি একটি পাইলট প্রকল্প। আমরা আশাবাদী, ধীরে ধীরে সবাইকে প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়ে আসতে পারবো। ইতোমধ্যে হোটেল মালিকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারাও আমাদের সঙ্গে একমত।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবকিছু যাচাই-বাছাই করে আমরা সার্টিফাই করবো। কোনওদিক দিয়ে ছাড় দেওয়া হবে না। গ্রিন জোনে হোটেলগুলোকে আসতেই হবে। এর কোনও বিকল্প নেই। এ মাসেই একটি হোটেল থেকে শুরু করবো কার্যক্রম।’
তিনি জানান, পর্যায়ক্রমে উদ্যোগটি আরও বিস্তার লাভ করবে। ঢাকার পর এ উদ্যোগ নেওয়া হবে চট্টগ্রামে।
অনেকদিন ধরেই নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। তারা কর্তৃপক্ষ এ ঘোষণাকে সমর্থন জানিয়েছে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
কারণ বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা ও জরিমানা করেও খাবারের রেস্তোরাঁগুলোর স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়নি।
নতুন এ ব্যবস্থায় ব্যবহৃত সবুজ, হলুদ ও লাল রঙের স্টিকারই নির্ধারণ করে দেবে রেস্তোরাঁ কতটা স্বাস্থ্যসম্মত। ফলে একজন ভোক্তা সহজেই স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের রেস্তোরাঁর সন্ধান পাবেন।
প্রাথমিকভাবে রাজধানীর মতিঝিল, দিলকুশা এবং তোপখানা রোডের শতাধিক রেস্তোরাঁকে এ জোনের আওতায় আনা হবে। এ মাসেই শুরু হবে নতুন এ কার্যক্রম। এরইমধ্যে এসব এলাকার রেস্তোরাঁগুলোর একটি তালিকা করা হয়েছে। ভোক্তাদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার প্রাপ্তির পাশাপাশি পরিবেশনের সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
‘গ্রিন জোন ব্যবস্থা’র প্রধান শর্ত হবে রেস্তোরাঁর রান্নাঘরের পরিচ্ছন্নতা। এজন্য রান্নাঘরে স্বচ্ছ কাচ ব্যবহার করতে হবে, যাতে ভোক্তা বাইরে থেকে ভেতরের পরিবেশ দেখতে পারেন। এছাড়া, হাত ধোয়ার জায়গা থেকে বাথরুমের অবস্থান, সাবান ও তরল সাবানের পৃথক ব্যবহার, রেস্তোরাঁ পরিষ্কার রাখার প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত সরঞ্জাম, তোয়ালে বা ন্যাকড়ার পরিবর্তে টিস্যুর ব্যবহার, খাবার পরিবেশনকারী ও প্রস্তুতকারীদের পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি অন্যতম।
এসব শর্তের সবক’টি পূরণ করতে পারলেই একটি রেস্তোরাঁ পাবে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের হলোগ্রামযুক্ত সবুজ স্টিকার। সেটি রেস্তোরাঁর সামনে লাগানো থাকবে। কোনও শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে একটি সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সে সময় পর্যন্ত রেস্তোরাঁয় থাকবে হলুদ স্টিকার। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেও শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে রেস্তোরাঁটিকে লাল স্টিকার দিয়ে চিহ্নিত করে দেওয়া হবে।
নিরাপদ খাদ্য অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ওই তিন এলাকার রেস্তোরাঁ কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে। এছাড়া, সচেতনতা সৃষ্টির জন্য সেমিনার করা হবে।
পরীক্ষামূলকভাবে নতুন এ প্রক্রিয়া ফেব্রুয়ারি মাসেই চালু হবে বলে নিশ্চিত করেছেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য (যুগ্ম সচিব) মাহবুব কবির। তিনি বলেন, ‘এটি একটি পাইলট প্রকল্প। আমরা আশাবাদী, ধীরে ধীরে সবাইকে প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়ে আসতে পারবো। ইতোমধ্যে হোটেল মালিকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারাও আমাদের সঙ্গে একমত।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবকিছু যাচাই-বাছাই করে আমরা সার্টিফাই করবো। কোনওদিক দিয়ে ছাড় দেওয়া হবে না। গ্রিন জোনে হোটেলগুলোকে আসতেই হবে। এর কোনও বিকল্প নেই। এ মাসেই একটি হোটেল থেকে শুরু করবো কার্যক্রম।’
তিনি জানান, পর্যায়ক্রমে উদ্যোগটি আরও বিস্তার লাভ করবে। ঢাকার পর এ উদ্যোগ নেওয়া হবে চট্টগ্রামে।
অনেকদিন ধরেই নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। তারা কর্তৃপক্ষ এ ঘোষণাকে সমর্থন জানিয়েছে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়