কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
ভারত ও ইরানের
মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, দ্বৈত করব্যবস্থা পরিহার, ভিসার নিয়ম সহজীকরণ
এবং বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তিসহ নয়টি চুক্তি সই হয়েছে।
গতকাল শনিবার নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানির উপস্থিতিতে দু’দেশের মধ্যে ওই চুক্তি সই হয়।
এ সময় নরেন্দ্র মোদি প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ড. হাসান রুহানির সঙ্গে আলোচনা করেন। উভয় নেতার মধ্যে ওই বৈঠকে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।
দু'দেশের মধ্যে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, 'আমি ২০১৬ সালে তেহরান সফরে গিয়েছিলাম এবার আপনি এখানে আসার ফলে আমাদের সম্পর্ক মজবুত হয়েছে। উভয় দেশ পারস্পারিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। জ্বালানি ক্ষেত্রে আমরা অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করতে চাই। এছাড়া শতাব্দী প্রাচীন পারস্পারিক সহযোগিতা বাড়াতে ইচ্ছুক। ড. রুহানির সফরের মাধ্যমে দু'দেশের সম্পর্ক জোরদার হবে।'
নরেন্দ্র মোদি আরো বলেন, 'উভয় দেশ এই এলাকাকে সন্ত্রাসবাদ মুক্ত দেখতে চায়। আমরা আমাদের প্রতিবেশি দেশ আফগানিস্তানকে শান্ত ও সমৃদ্ধ দেখতে চাই।'
ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেন, 'ভারত সরকারের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। এজন্য আমি এখানকার নাগরিক ও সরকারকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। দু'দেশের মধ্যে সম্পর্ক ব্যবসা-বাণিজ্যের চেয়ে অনেক এগিয়ে। এটা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।'
তিনি বলেন, তাদের দেশ ভারতের সঙ্গে পুরোনো সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে চায়। আমরা দু'দেশের মধ্যে রেলওয়ে যোগাযোগ শুরু করতে চাই। চ'বাহার বন্দরের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।
গতকাল শনিবার নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানির উপস্থিতিতে দু’দেশের মধ্যে ওই চুক্তি সই হয়।
এ সময় নরেন্দ্র মোদি প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ড. হাসান রুহানির সঙ্গে আলোচনা করেন। উভয় নেতার মধ্যে ওই বৈঠকে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।
দু'দেশের মধ্যে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, 'আমি ২০১৬ সালে তেহরান সফরে গিয়েছিলাম এবার আপনি এখানে আসার ফলে আমাদের সম্পর্ক মজবুত হয়েছে। উভয় দেশ পারস্পারিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। জ্বালানি ক্ষেত্রে আমরা অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করতে চাই। এছাড়া শতাব্দী প্রাচীন পারস্পারিক সহযোগিতা বাড়াতে ইচ্ছুক। ড. রুহানির সফরের মাধ্যমে দু'দেশের সম্পর্ক জোরদার হবে।'
নরেন্দ্র মোদি আরো বলেন, 'উভয় দেশ এই এলাকাকে সন্ত্রাসবাদ মুক্ত দেখতে চায়। আমরা আমাদের প্রতিবেশি দেশ আফগানিস্তানকে শান্ত ও সমৃদ্ধ দেখতে চাই।'
ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেন, 'ভারত সরকারের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। এজন্য আমি এখানকার নাগরিক ও সরকারকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। দু'দেশের মধ্যে সম্পর্ক ব্যবসা-বাণিজ্যের চেয়ে অনেক এগিয়ে। এটা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।'
তিনি বলেন, তাদের দেশ ভারতের সঙ্গে পুরোনো সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে চায়। আমরা দু'দেশের মধ্যে রেলওয়ে যোগাযোগ শুরু করতে চাই। চ'বাহার বন্দরের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়