কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদ থেকে বিএনপি নেতা এম এ মান্নানকে বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে তাকে বরখাস্তের আদেশ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
আজ রোববার মেয়র হিসেবে পদে ফিরতে মান্নানের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানিতে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মোহাম্মদ আতাউর রহমান খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
এর ফলে মেয়র হিসেবে মান্নানের দায়িত্ব পালনে আইনগতভাবে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন। রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন ও আবু হানিফ।
তৃতীয় দফায় সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আজ রোববার রিট আবেদন করেন মেয়র মান্নান। দুপুরে ওই আবেদনের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল শনিবার বেলা তিনটা পর্যন্ত অফিস করে বাসায় যান গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র এম এ মান্নান। বেলা সাড়ে তিনটায় তাঁকে বরখাস্ত করার চিঠি পৌঁছায় করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে। এর আধা ঘণ্টার মধ্যে ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব নেন আসাদুর রহমান (কিরণ)। তিনি আওয়ামী লীগ দলীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।
দায়িত্ব ফিরে পাওয়ার ১৯ দিনের মাথায় তাঁকে তৃতীয়বারের মতো বরখাস্ত করা হলো। প্রতিবারই ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পান আসাদুর রহমান।
উল্লেখ্য, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত এই মেয়র বরখাস্ত হওয়ার দীর্ঘ ২৮ মাস পর গত ১৮ জুন সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে মেয়রের চেয়ারে বসেন।
যাত্রীবাহী বাসে পেট্রলবোমা হামলার মামলায় ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মেয়র এমএ মান্নানকে ঢাকার বারিধারার বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর একে একে তার বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে ৩০টি মামলা দায়ের করা হলেও সবকটি মামলায় তিনি জামিন পান।
মান্নানের অবর্তমানে ২০১৫ সালের ৮ মার্চ থেকে প্যানেল মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
একইসঙ্গে তাকে বরখাস্তের আদেশ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
আজ রোববার মেয়র হিসেবে পদে ফিরতে মান্নানের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানিতে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মোহাম্মদ আতাউর রহমান খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
এর ফলে মেয়র হিসেবে মান্নানের দায়িত্ব পালনে আইনগতভাবে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন। রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন ও আবু হানিফ।
তৃতীয় দফায় সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আজ রোববার রিট আবেদন করেন মেয়র মান্নান। দুপুরে ওই আবেদনের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল শনিবার বেলা তিনটা পর্যন্ত অফিস করে বাসায় যান গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র এম এ মান্নান। বেলা সাড়ে তিনটায় তাঁকে বরখাস্ত করার চিঠি পৌঁছায় করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে। এর আধা ঘণ্টার মধ্যে ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব নেন আসাদুর রহমান (কিরণ)। তিনি আওয়ামী লীগ দলীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।
দায়িত্ব ফিরে পাওয়ার ১৯ দিনের মাথায় তাঁকে তৃতীয়বারের মতো বরখাস্ত করা হলো। প্রতিবারই ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পান আসাদুর রহমান।
উল্লেখ্য, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত এই মেয়র বরখাস্ত হওয়ার দীর্ঘ ২৮ মাস পর গত ১৮ জুন সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে মেয়রের চেয়ারে বসেন।
যাত্রীবাহী বাসে পেট্রলবোমা হামলার মামলায় ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মেয়র এমএ মান্নানকে ঢাকার বারিধারার বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর একে একে তার বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে ৩০টি মামলা দায়ের করা হলেও সবকটি মামলায় তিনি জামিন পান।
মান্নানের অবর্তমানে ২০১৫ সালের ৮ মার্চ থেকে প্যানেল মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়