Tuesday, June 13

ডায়াবেটিস রোগীদের আদর্শ ইফতার তালিকা

ডায়াবেটিস রোগীদের আদর্শ ইফতার তালিকা

কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: সারাদিন রোযা রাখার পর ইফতারে কি খাওয়া উচিত, না খাওয়া উচিত তা নিয়ে অনেকে বেশ চিন্তায় পড়ে যান। যদিও নানা ধরনের ভাজা-পোড়া ও মিষ্টি খাবারের সমাহার থাকে ইফতারিতে। আর খেজুর, শরবত ও জিলাপি ছাড়া ইফতার যেন অসম্পূর্ণ। কিন্তু ডায়াবেটিসের রোগীরা এগুলো বাদ দিয়ে কীভাবে স্বাস্থ্যকর ইফতার বেছে নিবেন? তাই আজ বিডিলাইভ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো ডায়বেটিস রোগীদের জন্য আদর্শ ইফতার কেমন হবে।

# চিনি বা গুড় মেশানো কোনো খাবার বা শরবত খাবেন না। তবে ডাবের পানি, ফলের রস, লেবু-লবণের শরবত খেলে শরীরের পানি ও লবণশূন্যতা দূর হবে। খানিকটা লবণ দিয়ে টকদইয়ের লাচ্ছি বা ঘোল পান করতে পারেন। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে, তারা ইসবগুল বা তোকমা মেশানো পানীয় বেছে নিতে পারেন।

# মূল খাবারটা সেহেরিতে খেতে হবে, দুপুরের সমপরিমাণ। ডায়াবেটিসের রোগী সেহেরি না খেয়ে কখনো রোজা থাকবেন না। ইফতারের পর সন্ধ্যারাতে ভাত না খেয়ে বরং রুটি, ফলমূল, ওটস, দুধ, দই-চিড়া ইত্যাদি খেতে পারেন।

# ইফতারে ভাজা-পোড়া কম খেয়ে স্বাস্থ্যকর প্রোটিন বেশি রাখুন। যেমন আদা-পুদিনা দিয়ে কাঁচা ছোলা, সেদ্ধ ছোলা না ভেজে শসা, টমেটো দিয়ে সালাদ করে খেতে পারবেন। টক-মিষ্টি ফলের সালাদ খান। ইফতারে একটি-দুটি খেজুর খাবেন।

ডায়াবেটিক রোগীর জন্য দুটি আদর্শ খাদ্য তালিকা:

# মোট ১ হাজার ৩০০ কিলোক্যালরি

ইফতার :
ছোলা আধা কাপ (৮০ গ্রাম), ছোট পেঁয়াজি ২টা, বেগুনি বা আলুর চপ ১টা, মুড়ি ১ কাপ, খেজুর ১টি, ফলের সালাদ আধা বাটি, রায়তা আধা কাপ।

সন্ধ্যারাত :
আটার রুটি ২টা অথবা ১ কাপ ভাত বা ১ কাপ ওটস, সবজি ইচ্ছামতো, ১ টুকরো মাছ বা মাংস।

সেহেরি : ভাত ২ কাপ, মাছ বা মাংস ১ টুকরো, ডাল ১ কাপ বা দুধ ১ কাপ, সবজি ইচ্ছামতো।

# মোট ১ হাজার ৮০০ কিলোক্যালরি
ইফতার :
ছোলা ৩ কাপ (১২০ গ্রাম), পেঁয়াজু ৩টা, বেগুনি ২টা বা আলুর চপ ১টা, মুড়ি ২ কাপ, খেজুর ১টা, ফলের সালাদ ১ কাপ, রায়তা আধা কাপ।
সন্ধ্যারাত: আটার রুটি ৩টা অথবা ভাত দেড় কাপ, মাছ-মাংস ২ টুকরো, সবজি ইচ্ছামতো।

সেহেরি :
ভাত আড়াই কাপ (৩০০ গ্রাম), মাছ বা মাংস ২ টুকরো (৬০ গ্রাম), ডাল বা দুধ ১ কাপ, সবজি ইচ্ছামতো।

ডায়াবেটিস রোগীদের আদর্শ ইফতার তালিকা

সারাদিন রোযা রাখার পর ইফতারে কি খাওয়া উচিত, না খাওয়া উচিত তা নিয়ে অনেকে বেশ চিন্তায় পড়ে যান। যদিও নানা ধরনের ভাজা-পোড়া ও মিষ্টি খাবারের সমাহার থাকে ইফতারিতে। আর খেজুর, শরবত ও জিলাপি ছাড়া ইফতার যেন অসম্পূর্ণ। কিন্তু ডায়াবেটিসের রোগীরা এগুলো বাদ দিয়ে কীভাবে স্বাস্থ্যকর ইফতার বেছে নিবেন? তাই আজ বিডিলাইভ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো ডায়বেটিস রোগীদের জন্য আদর্শ ইফতার কেমন হবে।

# চিনি বা গুড় মেশানো কোনো খাবার বা শরবত খাবেন না। তবে ডাবের পানি, ফলের রস, লেবু-লবণের শরবত খেলে শরীরের পানি ও লবণশূন্যতা দূর হবে। খানিকটা লবণ দিয়ে টকদইয়ের লাচ্ছি বা ঘোল পান করতে পারেন। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে, তারা ইসবগুল বা তোকমা মেশানো পানীয় বেছে নিতে পারেন।

# মূল খাবারটা সেহেরিতে খেতে হবে, দুপুরের সমপরিমাণ। ডায়াবেটিসের রোগী সেহেরি না খেয়ে কখনো রোজা থাকবেন না। ইফতারের পর সন্ধ্যারাতে ভাত না খেয়ে বরং রুটি, ফলমূল, ওটস, দুধ, দই-চিড়া ইত্যাদি খেতে পারেন।

# ইফতারে ভাজা-পোড়া কম খেয়ে স্বাস্থ্যকর প্রোটিন বেশি রাখুন। যেমন আদা-পুদিনা দিয়ে কাঁচা ছোলা, সেদ্ধ ছোলা না ভেজে শসা, টমেটো দিয়ে সালাদ করে খেতে পারবেন। টক-মিষ্টি ফলের সালাদ খান। ইফতারে একটি-দুটি খেজুর খাবেন।

ডায়াবেটিক রোগীর জন্য দুটি আদর্শ খাদ্য তালিকা:

# মোট ১ হাজার ৩০০ কিলোক্যালরি

ইফতার :
ছোলা আধা কাপ (৮০ গ্রাম), ছোট পেঁয়াজি ২টা, বেগুনি বা আলুর চপ ১টা, মুড়ি ১ কাপ, খেজুর ১টি, ফলের সালাদ আধা বাটি, রায়তা আধা কাপ।

সন্ধ্যারাত :
আটার রুটি ২টা অথবা ১ কাপ ভাত বা ১ কাপ ওটস, সবজি ইচ্ছামতো, ১ টুকরো মাছ বা মাংস।

সেহেরি : ভাত ২ কাপ, মাছ বা মাংস ১ টুকরো, ডাল ১ কাপ বা দুধ ১ কাপ, সবজি ইচ্ছামতো।

# মোট ১ হাজার ৮০০ কিলোক্যালরি
ইফতার :
ছোলা ৩ কাপ (১২০ গ্রাম), পেঁয়াজু ৩টা, বেগুনি ২টা বা আলুর চপ ১টা, মুড়ি ২ কাপ, খেজুর ১টা, ফলের সালাদ ১ কাপ, রায়তা আধা কাপ।
সন্ধ্যারাত: আটার রুটি ৩টা অথবা ভাত দেড় কাপ, মাছ-মাংস ২ টুকরো, সবজি ইচ্ছামতো।

সেহেরি :
ভাত আড়াই কাপ (৩০০ গ্রাম), মাছ বা মাংস ২ টুকরো (৬০ গ্রাম), ডাল বা দুধ ১ কাপ, সবজি ইচ্ছামতো।

শেয়ার করুন

0 comments:

পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়