কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
গাজীপুরে জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) একটি আস্তানায় অভিযান
চালিয়ে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনটির দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রধান মাহমুদুল হাসান
তানভীরসহ চার সদস্যকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার
ভোরের এই অভিযানে বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারের কথাও জানানো হয়।
তবে পরিবার ও এলাকার লোকজন ওই চার ব্যক্তিকে কিছুদিন আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার দাবি করেছে। এদিকে গুলশানে হামলার ভিডিও চিত্রে দেখা এক তরুণীকে নরসিংদী থেকে গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া গেছে।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে টঙ্গীর আউচপাড়া মোক্তারবাড়ি রোডের চারতলা একটি ভবনে জেএমবির একটি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের সন্ধান পায় র্যাব-১।
সে অনুযায়ী গতকাল ভোর চারটার দিকে সেখানে অভিযান চালানো হয়। ভবনের চারতলা থেকে জেএমবির দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রধান মাহমুদুল হাসানসহ চার সদস্যকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় আটটি বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, একটি বিদেশি পিস্তল, শতাধিক গুলি, কথিত জিহাদি বই ও ডেটোনেটর।
জেএমবির আটক অন্য সদস্যরা হলেন আশিকুল আকবর ওরফে আবেদ, নাজমুস সাকিব ও শরিয়ত উল্লাহ ওরফে শুভ। এঁরা গাজীপুরে কোনো নাশকতার পরিকল্পনা করছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে র্যাব। গতকাল সন্ধ্যায় এই চারজনের ছবিসহ বিস্তারিত পরিচয় পাঠানো হয় র্যাবের পক্ষ থেকে।
সূত্রে জানা যায়, মাহমুদুল হাসান (২৭) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। স্নাতকোত্তর শেষ করেন গত বছর।
মাহমুদুলের কয়েকজন সহপাঠী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মসিয়ুর রহমান হলের ২০২ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিলেন তিনি। তবে থাকতেন যশোর শহরের কাজীপাড়া কদমতলা এলাকায় বাসা ভাড়া করে। ২০২ নম্বর কক্ষে থাকা প্রাক্তন এক ছাত্র বলেন, নিজ বিভাগের কোনো ছাত্রের সঙ্গে মাহমুদুলের বন্ধুত্ব ছিল না। তবে অন্য বিভাগের দুজন ছোট ভাইয়ের সঙ্গে তিনি মিশতেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবদুস সাত্তার বলেন, মাহমুদুল হাসান ঠান্ডা ছেলে হিসেবে পরিচিত। ক্যাম্পাসের আবাসিক হলে থাকার সুযোগ পেয়েও সে থাকেনি।
র্যাবের গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, মাহমুদুল দীর্ঘদিন ধরে জেএমবির সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রশিদপুরে। বর্তমান ঠিকানা ঢাকার আশুলিয়ার সাধুপাড়া।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ বলেন, মাহমুদুল নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় জেএমবির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। বর্তমানে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হিসেবে বাগেরহাটে কাজ করছিলেন।
তবে পরিবার ও এলাকার লোকজন ওই চার ব্যক্তিকে কিছুদিন আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার দাবি করেছে। এদিকে গুলশানে হামলার ভিডিও চিত্রে দেখা এক তরুণীকে নরসিংদী থেকে গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া গেছে।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে টঙ্গীর আউচপাড়া মোক্তারবাড়ি রোডের চারতলা একটি ভবনে জেএমবির একটি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের সন্ধান পায় র্যাব-১।
সে অনুযায়ী গতকাল ভোর চারটার দিকে সেখানে অভিযান চালানো হয়। ভবনের চারতলা থেকে জেএমবির দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রধান মাহমুদুল হাসানসহ চার সদস্যকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় আটটি বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, একটি বিদেশি পিস্তল, শতাধিক গুলি, কথিত জিহাদি বই ও ডেটোনেটর।
জেএমবির আটক অন্য সদস্যরা হলেন আশিকুল আকবর ওরফে আবেদ, নাজমুস সাকিব ও শরিয়ত উল্লাহ ওরফে শুভ। এঁরা গাজীপুরে কোনো নাশকতার পরিকল্পনা করছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে র্যাব। গতকাল সন্ধ্যায় এই চারজনের ছবিসহ বিস্তারিত পরিচয় পাঠানো হয় র্যাবের পক্ষ থেকে।
সূত্রে জানা যায়, মাহমুদুল হাসান (২৭) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। স্নাতকোত্তর শেষ করেন গত বছর।
মাহমুদুলের কয়েকজন সহপাঠী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মসিয়ুর রহমান হলের ২০২ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিলেন তিনি। তবে থাকতেন যশোর শহরের কাজীপাড়া কদমতলা এলাকায় বাসা ভাড়া করে। ২০২ নম্বর কক্ষে থাকা প্রাক্তন এক ছাত্র বলেন, নিজ বিভাগের কোনো ছাত্রের সঙ্গে মাহমুদুলের বন্ধুত্ব ছিল না। তবে অন্য বিভাগের দুজন ছোট ভাইয়ের সঙ্গে তিনি মিশতেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবদুস সাত্তার বলেন, মাহমুদুল হাসান ঠান্ডা ছেলে হিসেবে পরিচিত। ক্যাম্পাসের আবাসিক হলে থাকার সুযোগ পেয়েও সে থাকেনি।
র্যাবের গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, মাহমুদুল দীর্ঘদিন ধরে জেএমবির সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রশিদপুরে। বর্তমান ঠিকানা ঢাকার আশুলিয়ার সাধুপাড়া।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ বলেন, মাহমুদুল নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় জেএমবির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। বর্তমানে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হিসেবে বাগেরহাটে কাজ করছিলেন।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়