কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ভারতের মথুরা শহরের একটি পার্কে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ২৪ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে অন্ততপক্ষে ৪০ জন।
দুবছর ধরে দখল করে থাকা একটি সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষকে ওই পার্ক থেকে উচ্ছেদ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে এ সংঘর্ষ বাধে। নিহতদের মধ্যে পুলিশের দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও আছেন।
যারা দুবছর ধরে ওই পার্ক দখল করে অবস্থান করছিলেন তারা এক ধর্মীয় গুরুর অনুসারী ছিলেন। সেখানে থাকাকালীন তারা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া পেশ করে আসছিল। পরে সেটি রাজনৈতিক চেহারা রুপ নেয়। তাদের দাবির মধ্যে ছিল সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং অতি সস্তা দামে জ্বালানী দিতে হবে।
পুলিশ বলছে আন্দোলনকারীরা গাছের মাথা থেকে গুলি চালায় এবং হাত-গ্রেনেড ছোঁড়ে। রান্না করার গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে বেশ কয়েকজন বেসামরিক মানুষও মারা গেছে। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ ইয়াদব সহিংসতা সম্পর্কে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ প্রধান জাভেদ আহমেদ জানিয়েছেন দখলকারীদের উৎখাত করার জন্য আদালত নির্দেশ জারি করার পর তারা জওহরবাগ পার্কে পরিস্থিতি দেখার জন্য পুলিশের একটি দল পাঠিয়েছিলেন।
'আন্দোলনকারীরা তখন পুলিশকে লক্ষ্য করে কোনোরকম উস্কানি ছাড়াই এবং কোনো হুঁশিয়ারি না দিয়েই গুলি চালাতে শুরু করে'। তারা ইটপাটকেলও ছুঁড়তে শুরু করে। তাদের হামলায় পুলিশের দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মারা গেছেন।
তিনি আরো বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। কিছু বিক্ষোভকারী গুলিতে মারা গেছেন বলে শুনেছি। তবে অন্তত ১১জন গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুনে মারা গেছে বলে দাবি করছেন তিনি।
দুবছর ধরে দখল করে থাকা একটি সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষকে ওই পার্ক থেকে উচ্ছেদ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে এ সংঘর্ষ বাধে। নিহতদের মধ্যে পুলিশের দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও আছেন।
যারা দুবছর ধরে ওই পার্ক দখল করে অবস্থান করছিলেন তারা এক ধর্মীয় গুরুর অনুসারী ছিলেন। সেখানে থাকাকালীন তারা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া পেশ করে আসছিল। পরে সেটি রাজনৈতিক চেহারা রুপ নেয়। তাদের দাবির মধ্যে ছিল সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং অতি সস্তা দামে জ্বালানী দিতে হবে।
পুলিশ বলছে আন্দোলনকারীরা গাছের মাথা থেকে গুলি চালায় এবং হাত-গ্রেনেড ছোঁড়ে। রান্না করার গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে বেশ কয়েকজন বেসামরিক মানুষও মারা গেছে। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ ইয়াদব সহিংসতা সম্পর্কে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ প্রধান জাভেদ আহমেদ জানিয়েছেন দখলকারীদের উৎখাত করার জন্য আদালত নির্দেশ জারি করার পর তারা জওহরবাগ পার্কে পরিস্থিতি দেখার জন্য পুলিশের একটি দল পাঠিয়েছিলেন।
'আন্দোলনকারীরা তখন পুলিশকে লক্ষ্য করে কোনোরকম উস্কানি ছাড়াই এবং কোনো হুঁশিয়ারি না দিয়েই গুলি চালাতে শুরু করে'। তারা ইটপাটকেলও ছুঁড়তে শুরু করে। তাদের হামলায় পুলিশের দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মারা গেছেন।
তিনি আরো বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। কিছু বিক্ষোভকারী গুলিতে মারা গেছেন বলে শুনেছি। তবে অন্তত ১১জন গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুনে মারা গেছে বলে দাবি করছেন তিনি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়