
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ভারতের
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বৃহস্পতিবার নির্মাণাধীন একটি ফ্লাইওভারের একাংশ
ভেঙে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছে ৭৮ জন।
উত্তর কলকাতার বড়বাজার অঞ্চলের জোড়াসাঁকো এলাকায় বিবেকানন্দ ফ্লাইওভার ভেঙে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
এখনো অনেক মানুষ ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে ছিল বলে জানা যায়। তাদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীও নামানো হয়। পুলিশ জানায়, অন্তত দেড়'শ মানুষ চাপা পড়েছে ধ্বংসস্তূপে। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে একটি যাত্রীবাহী বাসসহ কয়েকটি যানবাহন চাপা পড়ে আছে বলে জানা গেছে।
দুর্ঘটনার পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার বাইরে তার নির্ধারিত সফর বাতিল করে ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি নিহত ব্যক্তিদের পরিবারপিছু পাঁচ লাখ রুপি করে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আর গুরুতর আহত ব্যক্তিদের জন্য তিন লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা দেন। ঘটনাস্থলে যান রাজ্যপাল কেশোরী নাথ ত্রিপাঠীও।
স্থানীয় সময় গতকাল বেলা পৌনে একটার দিকে ফ্লাইওভারটির গণেশ টকিজের কাছের একটি অংশ ভেঙে পড়ে আচমকাই। দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে ছুটে যায় দমকল ও পুলিশের এক বিশাল বাহিনী। শুরু করে উদ্ধারকাজ।
আহত ব্যক্তিদের কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মারোয়ারি হাসপাতালসহ স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা উড়ালসড়ক নির্মাণে গাফিলতির অভিযোগ তুলে পশ্চিমবঙ্গের পৌর ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের গ্রেপ্তার দাবি করেছে। পাশাপাশি ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে।
দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের অধিকাংশই পথচারী ও বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী বলে জানা গেছে। ভারতের হায়দরাবাদের নির্মাণ সংস্থা আইভিআরসিএল ভেঙে যাওয়া উড়ালসড়কটি নির্মাণ করছে। এর কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালে। বাম সরকারের আমলে এই উড়ালসড়কের নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। আর বর্তমান তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের আমলে এর নির্মাণকাজ শুরু হয়।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, ঠিকাদারদের গাফিলতির জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে ওই নির্মাণ প্রতিষ্ঠান বলেছে, নির্মাণে কোনো ত্রুটি ছিল না। ঈশ্বরের ইচ্ছাতেই এ ঘটনা ঘটেছে।
দুর্ঘটনাস্থলে পৌরমন্ত্রী এবং দমকলমন্ত্রী উপস্থিত হলে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি পৌর ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের গ্রেপ্তার দাবি করেন।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ ঘটনায় দুঃখ ও শোক জানিয়েছেন। কংগ্রেসের সহসভাপতি রাহুল গান্ধী এ ঘটনাকে চরম ও মর্মান্তিক বলে আখ্যায়িত করেন।
উত্তর কলকাতার বড়বাজার অঞ্চলের জোড়াসাঁকো এলাকায় বিবেকানন্দ ফ্লাইওভার ভেঙে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
এখনো অনেক মানুষ ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে ছিল বলে জানা যায়। তাদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীও নামানো হয়। পুলিশ জানায়, অন্তত দেড়'শ মানুষ চাপা পড়েছে ধ্বংসস্তূপে। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে একটি যাত্রীবাহী বাসসহ কয়েকটি যানবাহন চাপা পড়ে আছে বলে জানা গেছে।
দুর্ঘটনার পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার বাইরে তার নির্ধারিত সফর বাতিল করে ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি নিহত ব্যক্তিদের পরিবারপিছু পাঁচ লাখ রুপি করে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আর গুরুতর আহত ব্যক্তিদের জন্য তিন লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা দেন। ঘটনাস্থলে যান রাজ্যপাল কেশোরী নাথ ত্রিপাঠীও।
স্থানীয় সময় গতকাল বেলা পৌনে একটার দিকে ফ্লাইওভারটির গণেশ টকিজের কাছের একটি অংশ ভেঙে পড়ে আচমকাই। দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে ছুটে যায় দমকল ও পুলিশের এক বিশাল বাহিনী। শুরু করে উদ্ধারকাজ।
আহত ব্যক্তিদের কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মারোয়ারি হাসপাতালসহ স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা উড়ালসড়ক নির্মাণে গাফিলতির অভিযোগ তুলে পশ্চিমবঙ্গের পৌর ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের গ্রেপ্তার দাবি করেছে। পাশাপাশি ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে।
দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের অধিকাংশই পথচারী ও বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী বলে জানা গেছে। ভারতের হায়দরাবাদের নির্মাণ সংস্থা আইভিআরসিএল ভেঙে যাওয়া উড়ালসড়কটি নির্মাণ করছে। এর কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালে। বাম সরকারের আমলে এই উড়ালসড়কের নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। আর বর্তমান তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের আমলে এর নির্মাণকাজ শুরু হয়।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, ঠিকাদারদের গাফিলতির জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে ওই নির্মাণ প্রতিষ্ঠান বলেছে, নির্মাণে কোনো ত্রুটি ছিল না। ঈশ্বরের ইচ্ছাতেই এ ঘটনা ঘটেছে।
দুর্ঘটনাস্থলে পৌরমন্ত্রী এবং দমকলমন্ত্রী উপস্থিত হলে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি পৌর ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের গ্রেপ্তার দাবি করেন।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ ঘটনায় দুঃখ ও শোক জানিয়েছেন। কংগ্রেসের সহসভাপতি রাহুল গান্ধী এ ঘটনাকে চরম ও মর্মান্তিক বলে আখ্যায়িত করেন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়