কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আওয়ামী
লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, রাজধানীর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আগামী ৫জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালনে সমাবেশের
অনুমতি না পেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের
সামনে সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ।’’
রোববার দুপুর ৩টায় ধানমিন্ডস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
এদিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেয়া না হলে ৫ জানুয়ারি নয়াপল্টন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছে বিএনপি।
হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগের পক্ষে কেন্দ্রীয়ভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার জন্য ডিএমপির কাছে অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছি অনুমতির জন্য। এখন পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কোনো চিঠি পাইনি। কিন্তু গণমাধ্যমে এটা জেনেছি ৫জানুয়ারি তারা কাউকে সেখানে জনসভা করার অনুমতি দেবে না।
সেই বিবেচনায় আমরা যদি সেখানে অনুমতি না পাই তাহলে বিকল্প হিসেবে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে জনসভা করবো। পাশাপাশি ঢাকার আরো ১৭ স্পটে আওয়ামী লীগের জনসভা এবং আনন্দ র্যালি হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
দলের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভুইয়া ডাবলু, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন, কার্যনির্র্বাহী সদস্য সুজিত রায় নন্দী, এনামুল হক শামীম, আমিনুল ইসলাম আমিন, এস এম কামাল, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, ফজলে নূর তাপস এমপি, আসলামুল হক এমপি, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী, শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া সম্ভব না হলে পাশাপাশি বিকল্প স্থান হিসেবে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কের কথা জানিয়ে মহানগর পুলিশকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তারা।
প্রসঙ্গত, আগামী ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন করার লক্ষে শনিবার কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এদিন ঢাকা মহানগরীসহ দেশের সব মহানগরী, জেলা ও উপজেলায় আওয়ামী লীগ র্যালি ও সভা-সমাবেশ কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা করে।
এছাড়াও ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে একযোগে কর্মসূচি পালনের লক্ষে ১৮টি টিমের নেতৃত্বে র্যালি, সভা-সমাবেশ পালন করার পাশাপাশি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার ঘোষণা দেয় দলটি।
অপরদিকে বিএনপিও ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করার ঘোষণা দেয়।
কিন্তু প্রশাসন এখন পর্যন্ত কোনো দলকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি।
রোববার দুপুর ৩টায় ধানমিন্ডস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
এদিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেয়া না হলে ৫ জানুয়ারি নয়াপল্টন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছে বিএনপি।
হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগের পক্ষে কেন্দ্রীয়ভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার জন্য ডিএমপির কাছে অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছি অনুমতির জন্য। এখন পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কোনো চিঠি পাইনি। কিন্তু গণমাধ্যমে এটা জেনেছি ৫জানুয়ারি তারা কাউকে সেখানে জনসভা করার অনুমতি দেবে না।
সেই বিবেচনায় আমরা যদি সেখানে অনুমতি না পাই তাহলে বিকল্প হিসেবে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে জনসভা করবো। পাশাপাশি ঢাকার আরো ১৭ স্পটে আওয়ামী লীগের জনসভা এবং আনন্দ র্যালি হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
দলের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভুইয়া ডাবলু, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন, কার্যনির্র্বাহী সদস্য সুজিত রায় নন্দী, এনামুল হক শামীম, আমিনুল ইসলাম আমিন, এস এম কামাল, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, ফজলে নূর তাপস এমপি, আসলামুল হক এমপি, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী, শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া সম্ভব না হলে পাশাপাশি বিকল্প স্থান হিসেবে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কের কথা জানিয়ে মহানগর পুলিশকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তারা।
প্রসঙ্গত, আগামী ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন করার লক্ষে শনিবার কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এদিন ঢাকা মহানগরীসহ দেশের সব মহানগরী, জেলা ও উপজেলায় আওয়ামী লীগ র্যালি ও সভা-সমাবেশ কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা করে।
এছাড়াও ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে একযোগে কর্মসূচি পালনের লক্ষে ১৮টি টিমের নেতৃত্বে র্যালি, সভা-সমাবেশ পালন করার পাশাপাশি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার ঘোষণা দেয় দলটি।
অপরদিকে বিএনপিও ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করার ঘোষণা দেয়।
কিন্তু প্রশাসন এখন পর্যন্ত কোনো দলকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়