নেত্রকোনা: ব্যক্তিগত যান মোটরসাইকেল এখন গণপরিবহন-এ পরিণত হয়েছে। নেত্রকোনার দশ উপজেলার বিভিন্ন সড়কে প্রতিদিন অবাধে গণপরিবহন হিসাবে চলছে প্রায় তিন-চার হাজার মোটরসাইকেল। এক শ্রেণীর বেকার যুবক এসব মোটরসাইকেলে যাত্রী পরিবহন করে জীবিকা নির্বাহ করছে। কিন্তু ওই চালকদের বেশীরভাগ অদক্ষ এবং এদের চলাচলে কোন ধরণের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনার হার। অন্যদিকে মাদক পরিবহনসহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডেও জড়িয়ে পড়ছে কিছু কিছু চালক। অথচ এদের নিয়ন্ত্রণে তেমন কোন ভূমিকা নেই কর্তৃপক্ষের।
জানা গেছে, নেত্রকোনা-কলমাকান্দা, নেত্রকোনা-মোহনগঞ্জ, নেত্রকোনা-দুর্গাপুর, নেত্রকোনা-পূর্বধলা, নেত্রকোনা-সিধলী, নেত্রকোনা-মদন, নেত্রকোনা-কেন্দুয়া, নেত্রকোনা-আটপাড়া, মদন-নাওটানা, পূর্বধলা-দুর্গাপুরসহ জেলার প্রায় ১৫টি সড়কে প্রতিদিন তিন-চার হাজার মোটরসাইকেল ভাড়ায় চলাচল করে। এসব মোটরসাইকেলের চালকদের বেশীরভাগই বেকার তরুণ-যুবক। কিস্তিতে মোটরসাইকেল কিনে ভাড়ায় যাত্রী পরিবহন করে এরা রোজগার করছে। আবার অনেকে ওই যুবকদের কাছে দৈনিক ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ভাড়া দিয়েও লাভ নিচ্ছে। কিন্তু সমস্যার কারণÑ ওই চালকদের বেশীরভাগই অদক্ষ। অনেকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক। এরা ট্রাফিক আইনের কোন তোয়াক্কা করছে না। দিন-রাত যেখানে-সেখানে বেপরোয়াভাবে চলাচল করছে। একটি মোটরসাইকেলে একসঙ্গে পরিবহন করছে তিন-চারজন করে যাত্রী। এসব কারণে বাস বা টেম্পু চালকদের সঙ্গে প্রায়ই তাদের বচসা বা সংঘর্ষ হচ্ছে। নাজেহাল হতে হচ্ছে যাত্রীদের। অন্যদিকে রাত-দিন বেপরোয়া চলাচলের কারণে প্রায় সময় ঘটছে হতাহতের ঘটনা। ওদিকে কিছু কিছু চালক ভাড়ায় যাত্রী পরিবহণের পাশাপাশি মাদক পাচার করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। মাদক ব্যবসায়ীরাও যাত্রীবেশে এসব মোটরসাইকেল দিয়ে মাদক আনা-নেয়া করছে। দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলে বিভিন্ন এলাকায় মাদক পাচার হচ্ছে। সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন ঘটনায় কয়েকজন মোটরসাইকেল চালক খুনও হয়েছে।
জানা গেছে, নেত্রকোনায় বিআরটিএ’র স্থায়ী অফিস নেই। ময়মনসিংহ সার্কেলের কর্মকর্তারা সপ্তাহে মাত্র একদিন নেত্রকোনায় আসেন। ফলে এ জেলায় অবৈধ চালকদের ব্যাপারে বিআরটিএ অনেকটা উদাসীন। অন্যদিকে ট্রাফিক কর্তৃপক্ষও এ ব্যাপারে খুব একটা তৎপর নয়। জেলার ট্রাফিক অফিস সূত্র জানায়, অবৈধ মোটরসাইকেল ও চালকদের নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে জেলা সদরের বাইরে ট্রাফিক পুলিশ কাজ করে না। এ কারণে অনেকে ধরা পড়ে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, লাইসেন্স বা নিবন্ধন না থাকায় বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের নামে এসব মোটরসাইকেল চালকদের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোহারা আদায় করা হয়। কিন্তু এর ভাগ কারা পায় তা অনেকেই জানে না। (ডিনিউজ)
জানা গেছে, নেত্রকোনা-কলমাকান্দা, নেত্রকোনা-মোহনগঞ্জ, নেত্রকোনা-দুর্গাপুর, নেত্রকোনা-পূর্বধলা, নেত্রকোনা-সিধলী, নেত্রকোনা-মদন, নেত্রকোনা-কেন্দুয়া, নেত্রকোনা-আটপাড়া, মদন-নাওটানা, পূর্বধলা-দুর্গাপুরসহ জেলার প্রায় ১৫টি সড়কে প্রতিদিন তিন-চার হাজার মোটরসাইকেল ভাড়ায় চলাচল করে। এসব মোটরসাইকেলের চালকদের বেশীরভাগই বেকার তরুণ-যুবক। কিস্তিতে মোটরসাইকেল কিনে ভাড়ায় যাত্রী পরিবহন করে এরা রোজগার করছে। আবার অনেকে ওই যুবকদের কাছে দৈনিক ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ভাড়া দিয়েও লাভ নিচ্ছে। কিন্তু সমস্যার কারণÑ ওই চালকদের বেশীরভাগই অদক্ষ। অনেকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক। এরা ট্রাফিক আইনের কোন তোয়াক্কা করছে না। দিন-রাত যেখানে-সেখানে বেপরোয়াভাবে চলাচল করছে। একটি মোটরসাইকেলে একসঙ্গে পরিবহন করছে তিন-চারজন করে যাত্রী। এসব কারণে বাস বা টেম্পু চালকদের সঙ্গে প্রায়ই তাদের বচসা বা সংঘর্ষ হচ্ছে। নাজেহাল হতে হচ্ছে যাত্রীদের। অন্যদিকে রাত-দিন বেপরোয়া চলাচলের কারণে প্রায় সময় ঘটছে হতাহতের ঘটনা। ওদিকে কিছু কিছু চালক ভাড়ায় যাত্রী পরিবহণের পাশাপাশি মাদক পাচার করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। মাদক ব্যবসায়ীরাও যাত্রীবেশে এসব মোটরসাইকেল দিয়ে মাদক আনা-নেয়া করছে। দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলে বিভিন্ন এলাকায় মাদক পাচার হচ্ছে। সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন ঘটনায় কয়েকজন মোটরসাইকেল চালক খুনও হয়েছে।
জানা গেছে, নেত্রকোনায় বিআরটিএ’র স্থায়ী অফিস নেই। ময়মনসিংহ সার্কেলের কর্মকর্তারা সপ্তাহে মাত্র একদিন নেত্রকোনায় আসেন। ফলে এ জেলায় অবৈধ চালকদের ব্যাপারে বিআরটিএ অনেকটা উদাসীন। অন্যদিকে ট্রাফিক কর্তৃপক্ষও এ ব্যাপারে খুব একটা তৎপর নয়। জেলার ট্রাফিক অফিস সূত্র জানায়, অবৈধ মোটরসাইকেল ও চালকদের নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে জেলা সদরের বাইরে ট্রাফিক পুলিশ কাজ করে না। এ কারণে অনেকে ধরা পড়ে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, লাইসেন্স বা নিবন্ধন না থাকায় বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের নামে এসব মোটরসাইকেল চালকদের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোহারা আদায় করা হয়। কিন্তু এর ভাগ কারা পায় তা অনেকেই জানে না। (ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
অন্য জেলা
ফিচার
ফিচার পাতা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়