কানাইঘাটে প্রাণ ফিরে পাচ্ছে না বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকারবিরোধী ১৮ দলীয় জোট। ১৮ দলের মধ্যে ৫টি ছাড়া কোনোটিরই তেমন অস্তিত্ব নেই কানাইঘাটে। এ অবস্থায় আন্দোলন-সংগ্রামে জোটের শরিকদের কাছে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। বিশেষ করে জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতকে এখন পর্যন্ত ইলিয়াস ইস্যু কিংবা সরকারবিরোধী কোনো আন্দোলনে মাঠে পায়নি তারা।
গত পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এর পর থেকেই মূলত কানাইঘাটে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের দূরত্ব অনেকটা বেড়ে যায়। আর এ কারণেই ১৮ দলীয় জোটের বৈঠক না হওয়ায় অভিমানে চুপ রয়েছেন অন্যান্য ছোটখাটো দলের নেতারা।জোটভুক্ত দলগুলো হচ্ছে_ জামায়াত, বিজেপি, খেলাফত মজলিসের একাংশ, ইসলামী ঐক্যজোট, এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, জাগপা, এনপিপি, এনডিপি, আওয়ামী ন্যাপ, মুসলিম লীগ, ইসলামিক পার্টি, ন্যাপ ভাসানী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, লেবার পার্টি, ডেমোক্রেটিক লীগ এবং পিপল্স লীগ। কেন্দ্রীয়ভাবে এসব দলকে নিয়ে জোট গঠন হলেও এখন পর্যন্ত কানাইঘাটে তাদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠক হয়নি। জোট গঠন হলেও তারা এখন পর্যন্ত কেন্দ্র থেকে কোনো নির্দেশনা পায়নি। এ ছাড়া যাদের সঙ্গে জোট গঠন হয়েছে জামায়াত এবং অন্য চারটি দল ছাড়া আর কারও তেমন অস্তিত্ব নেই কানাইঘাটে।
জামায়াত গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে সংগঠনকে শক্তিশালী করার পাশাপশি আগাম নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছে। কানাইঘাট-জকিগঞ্জ বিএনপির সমন্বয়কারী মামুনুর রশিদ মামুন জানান, জামায়াত আগামী নির্বাচনকে টার্গেট করে কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে সাংগঠনিকভাবে এগোচ্ছে। তারা রাজপথে আন্দোলনকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত। উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবদুল করিম বলেন, কেন্দ্র থেকে জোটগতভাবে যে নির্দেশনা আসবে তা আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।
গত পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এর পর থেকেই মূলত কানাইঘাটে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের দূরত্ব অনেকটা বেড়ে যায়। আর এ কারণেই ১৮ দলীয় জোটের বৈঠক না হওয়ায় অভিমানে চুপ রয়েছেন অন্যান্য ছোটখাটো দলের নেতারা।জোটভুক্ত দলগুলো হচ্ছে_ জামায়াত, বিজেপি, খেলাফত মজলিসের একাংশ, ইসলামী ঐক্যজোট, এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, জাগপা, এনপিপি, এনডিপি, আওয়ামী ন্যাপ, মুসলিম লীগ, ইসলামিক পার্টি, ন্যাপ ভাসানী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, লেবার পার্টি, ডেমোক্রেটিক লীগ এবং পিপল্স লীগ। কেন্দ্রীয়ভাবে এসব দলকে নিয়ে জোট গঠন হলেও এখন পর্যন্ত কানাইঘাটে তাদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠক হয়নি। জোট গঠন হলেও তারা এখন পর্যন্ত কেন্দ্র থেকে কোনো নির্দেশনা পায়নি। এ ছাড়া যাদের সঙ্গে জোট গঠন হয়েছে জামায়াত এবং অন্য চারটি দল ছাড়া আর কারও তেমন অস্তিত্ব নেই কানাইঘাটে।
জামায়াত গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে সংগঠনকে শক্তিশালী করার পাশাপশি আগাম নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছে। কানাইঘাট-জকিগঞ্জ বিএনপির সমন্বয়কারী মামুনুর রশিদ মামুন জানান, জামায়াত আগামী নির্বাচনকে টার্গেট করে কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে সাংগঠনিকভাবে এগোচ্ছে। তারা রাজপথে আন্দোলনকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত। উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবদুল করিম বলেন, কেন্দ্র থেকে জোটগতভাবে যে নির্দেশনা আসবে তা আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়