!['দ. আফ্রিকায় ভিন্ন বাংলাদেশকে দেখবে ক্রিকেট বিশ্ব'](http://www.bdlive24.com/uploads/news/2017-09-16/xfull_1693914254_1505514874.jpg.pagespeed.ic.seQ4zkcBaS.jpg)
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশের পেস বোলিং অ্যাটাক এখন বিশ্বমানের। এমনটাই মনে করেন প্রধান
নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। এছাড়াও, তার বিশ্বাস টপ অর্ডার
ব্যাটসম্যানরা এ সিরিজে নিজেদের মেলে ধরতে পারলে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে
ভিন্ন বাংলাদেশ দলকে দেখবে ক্রিকেট বিশ্ব। অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার সিমিং
কন্ডিশনে টাইগার পেসাররা দারুণ কিছু করবে বলে মনে করেন এইচপি দলের কোচ
চাম্পাকা রামানায়েকে।
দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেটে দারুন সুইং আর বাড়তি বাউন্সি পাবে পেসাররা। তবে, ঘরের মাঠে ক্ষুরধার প্রোটিয়াদের পেস বোলিং বিভাগ। টেস্ট র্যাংকিংয়ে সেরা দশে আছে আফ্রিকার দলের তিন পেসার কাগিসো রাবাদা, ডেইল স্টেইন ও ফিলিন্ডার। কঠিন চ্যালেঞ্জিংর মুখে ফেলবে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সেক্ষেত্রে পেস বোলিং অস্ত্র কতোটুকু ধারালো বাংলাদেশের। প্রধান নির্বাচক বলছেন বিশ্বমানের।
নান্নু বলেন, 'আমি মনে করি আমাদের ফাস্ট বোলাররা অন্যান্য দেশের যে বিশ্বমানের ফাস্ট বোলার আছে তাদের কাছাকাছি। তারা অনভিজ্ঞ হতে পারে। এখন তারা যতো অভিজ্ঞ হবে ততো ভালো ক্রিকেট খেলবে।'
বিশ্বের অন্যতম সেরা পেস বোলিং অ্যাটাক প্রোটিয়াদের। আর ঘরের মাঠে তো রাবাদা, ফিলিন্ডার, স্টেইন মরকেলরা বল নয় যেন গোলা ছোড়ে। তবে, যার ছোঁয়ায় মাশরাফি রুবেলরা পরিণত হয়েছে। সেই লঙ্কান রামানায়েকেও আস্থা রাখছেন বাংলাদেশের একেবারের তরুণ ও অনভিজ্ঞ পেস আক্রমণে।
'বাংলাদেশের পেস বোলাররা দারুন উপভোগ করবে দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশনে বোলিং করতে। উপমহাদেশের কন্ডিশন থেকে একেবারে ভিন্ন দক্ষিণ আফ্রিকা। তাই পেসাররা দারুন কিছু করবে সেখানে। বিশেষ করে তাসকিন রুবেল মোস্তাফিজরা এই সিরিজে ভিন্ন রূপে নিজেদের প্রকাশ করবে' বলছিলেন রামানায়েকে।
২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুটি টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে হারে বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায়। তবে, এবার ৯ বছর পর ভিন্ন বাংলাদেশকে দেখবে ক্রিকেট বিশ্ব। বলছেন মিনহাজুল আবেদীন।
'নয় বছর আগের আর এখনকার ক্রিকেটে অনেক পার্থক্য আছে। আমাদের দল এখন অনেক পরিণত। অনেক টেস্ট খেলেছে, অনেক ওয়ানডে খেলেছে। খেলোয়াড়দের কাছেও আমরা অনেক কিছু পেয়েছি।'
দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেটে দারুন সুইং আর বাড়তি বাউন্সি পাবে পেসাররা। তবে, ঘরের মাঠে ক্ষুরধার প্রোটিয়াদের পেস বোলিং বিভাগ। টেস্ট র্যাংকিংয়ে সেরা দশে আছে আফ্রিকার দলের তিন পেসার কাগিসো রাবাদা, ডেইল স্টেইন ও ফিলিন্ডার। কঠিন চ্যালেঞ্জিংর মুখে ফেলবে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সেক্ষেত্রে পেস বোলিং অস্ত্র কতোটুকু ধারালো বাংলাদেশের। প্রধান নির্বাচক বলছেন বিশ্বমানের।
নান্নু বলেন, 'আমি মনে করি আমাদের ফাস্ট বোলাররা অন্যান্য দেশের যে বিশ্বমানের ফাস্ট বোলার আছে তাদের কাছাকাছি। তারা অনভিজ্ঞ হতে পারে। এখন তারা যতো অভিজ্ঞ হবে ততো ভালো ক্রিকেট খেলবে।'
বিশ্বের অন্যতম সেরা পেস বোলিং অ্যাটাক প্রোটিয়াদের। আর ঘরের মাঠে তো রাবাদা, ফিলিন্ডার, স্টেইন মরকেলরা বল নয় যেন গোলা ছোড়ে। তবে, যার ছোঁয়ায় মাশরাফি রুবেলরা পরিণত হয়েছে। সেই লঙ্কান রামানায়েকেও আস্থা রাখছেন বাংলাদেশের একেবারের তরুণ ও অনভিজ্ঞ পেস আক্রমণে।
'বাংলাদেশের পেস বোলাররা দারুন উপভোগ করবে দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশনে বোলিং করতে। উপমহাদেশের কন্ডিশন থেকে একেবারে ভিন্ন দক্ষিণ আফ্রিকা। তাই পেসাররা দারুন কিছু করবে সেখানে। বিশেষ করে তাসকিন রুবেল মোস্তাফিজরা এই সিরিজে ভিন্ন রূপে নিজেদের প্রকাশ করবে' বলছিলেন রামানায়েকে।
২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুটি টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে হারে বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায়। তবে, এবার ৯ বছর পর ভিন্ন বাংলাদেশকে দেখবে ক্রিকেট বিশ্ব। বলছেন মিনহাজুল আবেদীন।
'নয় বছর আগের আর এখনকার ক্রিকেটে অনেক পার্থক্য আছে। আমাদের দল এখন অনেক পরিণত। অনেক টেস্ট খেলেছে, অনেক ওয়ানডে খেলেছে। খেলোয়াড়দের কাছেও আমরা অনেক কিছু পেয়েছি।'
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়