কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: দেশে
নতুন আতঙ্কের নাম ‘চিকুনগুনিয়া’। মশাবাহিত রোগটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে
রাজধানীসহ সারা দেশে। এডিস অ্যালবোপিকটাস ও এডিস এজেপটি প্রজাতির মশার কামড়
থেকে এ রোগের উৎপত্তি।
এবারের গরমে রাজধানীর অনেকেই এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুঝুঁকি না থাকলেও রোগীকে ভুগতে হয় ব্যথা ও গিরা ফুলে যাওয়ার মতো অবর্ণনীয় কষ্টে। কখনো কখনো রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে। ডেঙ্গু রোগবাহী এডিস মশা মূলত এ রোগ ছড়ায়।
২০০৮, ০৯ ও ১১ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও পাবনায় অল্প কিছু লোক আক্রান্ত হলেও গেলো মাস থেকে বিশেষ করে রাজধানীতে ব্যাপক আকার নিয়েছে ‘চিকুনগুনিয়া’ রোগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন- আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া ফেরত বাংলাদেশিদের মাধ্যমে রোগটি বাংলাদেশে ঢুকেছে। এ রোগের মূল বাহক এডিস জাতীয় স্ত্রী মশা। যা ডেঙ্গু ও জিকা রোগেরও বাহক।
‘চিকুনগুনিয়া’য় আক্রান্ত হলে রোগীর শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে ১০৪ থেকে ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটে গিয়ে ঠেকতে পারে। শরীরে ব্যথা হবে। যোগ হবে প্রচণ্ড হাঁটু ও গিরা ব্যথা। ব্যথা এতো হবে যে রোগীর দাঁড়াতেই কষ্ট হবে। তাই অনেক জায়গায় একে ‘ল্যাংড়া জ্বর’ ও বলা হচ্ছে। অনেক সময়ে শরীরের বিভিন্ন জোড়া ফুলে যাবে। শরীরজুড়ে বের হতে পারে ডেঙ্গু জ্বরের মতো লাল দানাও।
চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন, এ রোগের নির্দিষ্ট কোন ওষুধ নেই। স্বাভাবিক নিয়মে পাঁচদিনের মধ্যেই সেরে যায়। তবে ব্যথা ও জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। এ রোগ হলে কোনো অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার দরকার নেই।
এ রোগ থেকে সাবধানতার উপায় হিসেবে মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস এবং মশা যেন না কামড়ায় সে দিকে খেয়াল রাখলেই নিশ্চিন্ত থাকা যায়। তবে ভাইরাসবাহী এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়।
এদিকে বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘চিকুনগুনিয়া’ হলে আতঙ্কিত না হয়ে বিশ্রাম ও বেশি বেশি তরল খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
এবারের গরমে রাজধানীর অনেকেই এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুঝুঁকি না থাকলেও রোগীকে ভুগতে হয় ব্যথা ও গিরা ফুলে যাওয়ার মতো অবর্ণনীয় কষ্টে। কখনো কখনো রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে। ডেঙ্গু রোগবাহী এডিস মশা মূলত এ রোগ ছড়ায়।
২০০৮, ০৯ ও ১১ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও পাবনায় অল্প কিছু লোক আক্রান্ত হলেও গেলো মাস থেকে বিশেষ করে রাজধানীতে ব্যাপক আকার নিয়েছে ‘চিকুনগুনিয়া’ রোগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন- আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া ফেরত বাংলাদেশিদের মাধ্যমে রোগটি বাংলাদেশে ঢুকেছে। এ রোগের মূল বাহক এডিস জাতীয় স্ত্রী মশা। যা ডেঙ্গু ও জিকা রোগেরও বাহক।
‘চিকুনগুনিয়া’য় আক্রান্ত হলে রোগীর শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে ১০৪ থেকে ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটে গিয়ে ঠেকতে পারে। শরীরে ব্যথা হবে। যোগ হবে প্রচণ্ড হাঁটু ও গিরা ব্যথা। ব্যথা এতো হবে যে রোগীর দাঁড়াতেই কষ্ট হবে। তাই অনেক জায়গায় একে ‘ল্যাংড়া জ্বর’ ও বলা হচ্ছে। অনেক সময়ে শরীরের বিভিন্ন জোড়া ফুলে যাবে। শরীরজুড়ে বের হতে পারে ডেঙ্গু জ্বরের মতো লাল দানাও।
চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন, এ রোগের নির্দিষ্ট কোন ওষুধ নেই। স্বাভাবিক নিয়মে পাঁচদিনের মধ্যেই সেরে যায়। তবে ব্যথা ও জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। এ রোগ হলে কোনো অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার দরকার নেই।
এ রোগ থেকে সাবধানতার উপায় হিসেবে মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস এবং মশা যেন না কামড়ায় সে দিকে খেয়াল রাখলেই নিশ্চিন্ত থাকা যায়। তবে ভাইরাসবাহী এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়।
এদিকে বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘চিকুনগুনিয়া’ হলে আতঙ্কিত না হয়ে বিশ্রাম ও বেশি বেশি তরল খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়