কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের চতুর্থ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন
দিয়েছেন। আগের তিনটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালাতেই প্রতিষ্ঠিত হতে
যাচ্ছে সিলেটের এই মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়টি। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী ও চট্টগ্রাম মেডিক্যালের পর
এটির অনুমোদন দেয়া হল।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উপস্থিতিতে এ কথা জানান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনা সচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘দেশের চতুর্থ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে সিলেটে। আমরা এখন আইন প্রণয়নের কাজ করছি। আইন প্রণয়ন শেষ হলে উপাচার্য নিয়োগ দেয়া হবে।’
বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বুধবার অর্থমন্ত্রীর সভাকক্ষে এসেছি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দেয়ার জন্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের ২১ জানুয়ারি সিলেটে একটি ঐতিহাসিক জনসভায় ঘোষণা দিয়েছিলেন, দেশে আরো একটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে। আমি প্রধানমন্ত্রীর সেই ঘোষণার বাস্তবায়ন দিতে যাচ্ছি।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর অর্থমন্ত্রী আমাকে সিলেটে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা চিঠি দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার অনুমোদন আমরা পেয়েছি। সিলেটে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে।’
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণয়ন কার্যক্রম দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। শিগগিরই জাতীয় সংসদে এ আইনটি উপস্থাপিত হবে। আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হলেই সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।’
সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘সিলেটের মানুষ এই ঘোষণায় নিশ্চয় খুব খুশি হবেন। এখন আমাদের প্রধান কাজ হচ্ছে এই ক্যাম্পাসের জন্য জায়গা নির্ধারণ করা।’
বৈঠকে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সিলেটের সাবেক মেয়র বদর উদ্দীন আহমদ কামরান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. ইসমাইল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উপস্থিতিতে এ কথা জানান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনা সচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘দেশের চতুর্থ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে সিলেটে। আমরা এখন আইন প্রণয়নের কাজ করছি। আইন প্রণয়ন শেষ হলে উপাচার্য নিয়োগ দেয়া হবে।’
বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বুধবার অর্থমন্ত্রীর সভাকক্ষে এসেছি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দেয়ার জন্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের ২১ জানুয়ারি সিলেটে একটি ঐতিহাসিক জনসভায় ঘোষণা দিয়েছিলেন, দেশে আরো একটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে। আমি প্রধানমন্ত্রীর সেই ঘোষণার বাস্তবায়ন দিতে যাচ্ছি।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর অর্থমন্ত্রী আমাকে সিলেটে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা চিঠি দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার অনুমোদন আমরা পেয়েছি। সিলেটে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে।’
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণয়ন কার্যক্রম দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। শিগগিরই জাতীয় সংসদে এ আইনটি উপস্থাপিত হবে। আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হলেই সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।’
সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘সিলেটের মানুষ এই ঘোষণায় নিশ্চয় খুব খুশি হবেন। এখন আমাদের প্রধান কাজ হচ্ছে এই ক্যাম্পাসের জন্য জায়গা নির্ধারণ করা।’
বৈঠকে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সিলেটের সাবেক মেয়র বদর উদ্দীন আহমদ কামরান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. ইসমাইল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: বিডি লাইভ্।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়